ঢাকা ০৯:০৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ২১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ
টঙ্গীতে বিনিয়োগকৃত অর্থ আদায়ের দাবীতে সংবাদ সম্মেলন পরিবেশ ও উন্নয়ন সাংবাদিকতায় হয়রানি হলে সুরক্ষা দেবে সরকার: তথ্য প্রতিমন্ত্রী আজ সেই ভয়াল ৩ মে! প্রবাসীদের সেবার মান বাড়াতে স্মার্ট কার্ড প্রদান করা হবে – ড. মোমেন গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের উপস্থিতি হার ৯০ শতাংশ ইবিতে ‘বি’ ইউনিটের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত অবিলম্বে ১০ম ওয়েজবোর্ড গঠন করুন: বিএফইউজে ও ডিইউজে নেতৃবৃন্দ অজ্ঞান করে স্বর্ণ ও টাকা চুরির রহস্য উদঘাটন ও চোরাই মালামালসহ গ্রেফতার ১ কয়েন প্রতারণার ফাঁদে ফেলে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার ফেসবুকে অপপ্রচার: জবি শিক্ষককের বিচার চেয়ে ভিসির কাছে ডীনের অভিযোগ

চবিতে মামলা প্রত্যাহার চেয়ে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

স্টাফ রিপোর্টার
  • Update Time : ০৫:৩৪:৫২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • / ৭৩ Time View

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপাচার্যের বাসভবন ও পরিবহন দপ্তরে গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনায় করা মামলা প্রত্যাহারসহ চার দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি ও গণস্বাক্ষর করেছেন শিক্ষার্থীরা। পরে প্রক্টর বরাবর তারা একটি স্মারকলিপি দেন।

রোববার (১০ সেপ্টেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার চত্বরে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।

শিক্ষার্থীদের চার দফা দাবি হলো- শিক্ষার্থীদের নামে দেওয়া অজ্ঞাতনামা মামলা প্রত্যাহার করতে হবে; আহত শিক্ষার্থীদের পরিপূর্ণ সুস্থতার দায়ভার বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে নিতে হবে; শাটল ট্রেনে সবার সিট নিশ্চিত করতে হবে এবং ফিটনেসবিহীন বগি ও ইঞ্জিন সংস্করণ করতে হবে; চবি মেডিকেলে অভিজ্ঞ ডাক্তার এবং পর্যাপ্ত মেডিসিনের ব্যবস্থা করতে হবে।

অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী মাইনুল হিমেল বলেন, শাটল ট্রেনে হামলার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে নেমেছিল। এরমধ্যে কে বা কারা ষড়যন্ত্র করে ভাঙচুর চালিয়েছে।

যারা ভাঙচুর চালিয়েছেন তারা সাধারণ শিক্ষার্থী হতে পারে না৷। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের উচিত ছিল সময় নিয়ে তদন্ত করে জড়িতদের চিহ্নিত করে তারপর মামলা দেওয়া।

কিন্তু তা না করে প্রশাসন ঢালাওভাবে শিক্ষার্থীদের নামে মামলা দিয়েছে। এটা কোনোভাবেই উচিত হয়নি। আমরা দ্রুত এ মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।

সমাজতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষার্থী সামিহা ইসলাম বলেন, আমাদের আন্দোলন ছিল শাটলের সিট সমস্যা সংক্রান্ত।

কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এটার সমাধান না করে ছাত্রছাত্রীদের নামে অজ্ঞাতনামা আসামি করে মামালা দিয়েছে। আমরাও চাই দোষীদের খুঁজে বের করা হোক।

এর আগে ৭ আগস্ট সহিংসতার ঘটনায় গত শনিবার রাতে ১৪ জনের নাম উল্লেখ করে এবং ৯০০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে মামলা করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

যেগুলোর বাদী বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) কে এম নুর আহমদ ও ভারপ্রাপ্ত নিরাপত্তা কর্মকর্তা শেখ মোহাম্মদ আবদুর রাজ্জাক।

Please Share This Post in Your Social Media

চবিতে মামলা প্রত্যাহার চেয়ে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

Update Time : ০৫:৩৪:৫২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপাচার্যের বাসভবন ও পরিবহন দপ্তরে গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনায় করা মামলা প্রত্যাহারসহ চার দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি ও গণস্বাক্ষর করেছেন শিক্ষার্থীরা। পরে প্রক্টর বরাবর তারা একটি স্মারকলিপি দেন।

রোববার (১০ সেপ্টেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার চত্বরে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।

শিক্ষার্থীদের চার দফা দাবি হলো- শিক্ষার্থীদের নামে দেওয়া অজ্ঞাতনামা মামলা প্রত্যাহার করতে হবে; আহত শিক্ষার্থীদের পরিপূর্ণ সুস্থতার দায়ভার বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে নিতে হবে; শাটল ট্রেনে সবার সিট নিশ্চিত করতে হবে এবং ফিটনেসবিহীন বগি ও ইঞ্জিন সংস্করণ করতে হবে; চবি মেডিকেলে অভিজ্ঞ ডাক্তার এবং পর্যাপ্ত মেডিসিনের ব্যবস্থা করতে হবে।

অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী মাইনুল হিমেল বলেন, শাটল ট্রেনে হামলার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে নেমেছিল। এরমধ্যে কে বা কারা ষড়যন্ত্র করে ভাঙচুর চালিয়েছে।

যারা ভাঙচুর চালিয়েছেন তারা সাধারণ শিক্ষার্থী হতে পারে না৷। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের উচিত ছিল সময় নিয়ে তদন্ত করে জড়িতদের চিহ্নিত করে তারপর মামলা দেওয়া।

কিন্তু তা না করে প্রশাসন ঢালাওভাবে শিক্ষার্থীদের নামে মামলা দিয়েছে। এটা কোনোভাবেই উচিত হয়নি। আমরা দ্রুত এ মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।

সমাজতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষার্থী সামিহা ইসলাম বলেন, আমাদের আন্দোলন ছিল শাটলের সিট সমস্যা সংক্রান্ত।

কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এটার সমাধান না করে ছাত্রছাত্রীদের নামে অজ্ঞাতনামা আসামি করে মামালা দিয়েছে। আমরাও চাই দোষীদের খুঁজে বের করা হোক।

এর আগে ৭ আগস্ট সহিংসতার ঘটনায় গত শনিবার রাতে ১৪ জনের নাম উল্লেখ করে এবং ৯০০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে মামলা করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

যেগুলোর বাদী বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) কে এম নুর আহমদ ও ভারপ্রাপ্ত নিরাপত্তা কর্মকর্তা শেখ মোহাম্মদ আবদুর রাজ্জাক।