ঢাকা ০৪:৩৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ১৮ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ
ফেসবুকে অপপ্রচার: জবি শিক্ষককের বিচার চেয়ে ভিসির কাছে ডীনের অভিযোগ কুড়িগ্রামে ছাত্রীনিবাসের সামনে অশ্লীল অঙ্গভঙ্গির ভিডিও ধারণ, যুবকের কারাদণ্ড সাইকেল চালিয়ে টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পাড়ি দিয়েছেন “দিদার” টাঙ্গাইলে মেয়ে ও জামাতার বিরুদ্ধে বাবাকে নির্যাতনের অভিযোগ, বৃদ্ধের মৃত্যু আখেরী মোনাজাতের মধ্যে দিয়ে জাকের পার্টির বিশ্ব ইসলামি মহা সম্মেলন ও মহা পবিত্র ফাতেহা শরীফের সমাপ্তি টঙ্গীতে পরিবহনে চাঁদাবাজি, গ্রেফতার ৮ সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা সম্ভবঃ প্রধান বিচারপতি  শত কোটি টাকা আত্মসাৎ: দেশত্যাগের সময় বিমানবন্দরে বিশ্বাস ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান আটক লালপুরে আ,লীগ নেতাকে গুলি করে হত্যা ইবিতে নিরাপত্তা কর্মকর্তা ও আনসার কর্তৃক শিক্ষক হেনস্তার অভিযোগ

ঢাবিতে মুহসীন হলের কক্ষ দখল নিয়ে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • Update Time : ১০:১৮:৩৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ অগাস্ট ২০২৩
  • / ৮৯ Time View

হাজী মুহম্মদ মুহসীন হল। ছবি:ফেসবুক থেকে নেওয়া

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হাজী মুহাম্মদ মুহসীন হলের কক্ষ দখলকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে প্রায় চারজন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে একজন এখনো হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন বলে জানা গিয়েছে৷

রবিবার (১৩ আগস্ট) দিবাগত সাড়ে ১২টার দিকে মুহসীন হলের ৫৪০ নম্বর কক্ষকে কেন্দ্র করে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে হল ছাত্রলীগের সহসভাপতি রাফিন হাসান, সহসম্পাদক তামজিদ আরমিন মোবিন, মাসুদ শিকদার ও ১৮-১৯ সেশনের আবু বকর সিদ্দিক আহত হয়েছেন।

এদের মধ্যে রাফিন হাসানের মাথা ফেটে যায়, তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছেন।
সংঘর্ষে যুক্ত অন্য সদস্যরা হলেন, হল শাখা ছাত্রলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক সাব্বির হোসেন খোকা, উপ-প্রচার সম্পাদক সোহানুর রহমান, আইন সম্পাদক রাকিবুল হাসান শিশির, সাংগঠনিক সম্পাদক আওলাদ হোসেন ও মো. আব্দুল্লাহ। তারা সবাই ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেনের অনুসারী হিসেবে পরিচিত।

জানা যায়, হলের ৫৪০ নম্বর রুমে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতের অনুসারীরা থাকতেন।

রাত বারোটার দিকে ওই রুমের শিক্ষার্থীরা খাবার খেতে বের হলে সাদ্দাম হোসেনের অনুসারীরা তালা ভেঙে রুম দখল করার চেষ্টা করেন। এসময় সৈকতের অনুসারীরা বাধা দিলে সাদ্দামের অনুসারীরা লাঠি-স্ট্যাম্প দিয়ে তাদের ওপর হামলা করে।

আহত একজন শিক্ষার্থী  বলেন, তারা কক্ষে অবস্থানরত সিনিয়রদের বের করে দিয়ে জুনিয়র তুলতে চাইছিল। আমরা তাদের সাথে কথা বলে বোঝাতে যায়, কিছু সময় দাও।
সিনিয়ররা ক’দিন পর নেমে যাবে। তখন এ নিয়ে তাদের সাথে বাকবিতণ্ডা চলে। একপর্যায়ে তারা আমাদের ওপর হামলা করে।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত সাব্বির হোসেন কালের কণ্ঠকে বলেন, ওখানে যারা থাকেন বর্তমানে তারা সবাই অছাত্র৷ ঐ কক্ষে কিছু জুনিয়রের সিট দেওয়া হয়েছে এলোটমেন্ট। আমরা সেটি নিয়ে কথা বলতে গিয়েছি।

তখন তারাই আমাদের ওপর আগে আক্রমণ করে। আরেক অভিযুক্ত সোহান বলেন, আমরা শুধু কথা বলতে গিয়েছিলাম। তখন তারাই আমাদের ওপর আগে হামলা করে।

মুহসীন হল শাখা ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতা-কর্মী ও কয়েকজন সাধারণ শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সাদ্দাম হোসেনের অনুসারী হল শাখা ছাত্রলীগের উপদপ্তর সম্পাদক সাব্বির হোসেন ওরফে খোকা, আইন সম্পাদক রাকিবুল হাসান ওরফে শিশির, উপপ্রচার সম্পাদক সোহানুর রহমানসহ কয়েকজন গতকাল রাত ১২টার দিকে হলের ৫৪০ নম্বর কক্ষের তালা ভেঙে কক্ষটি দখল করেন। এ সময় কক্ষটির সামনে তানভীর হাসানের অনুসারীদের সঙ্গে তাঁদের মারামারি বেঁধে যায়। দুই পক্ষের চিৎকার-চেঁচামেচিতে পুরো হলে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। মারামারিতে তানভীরের অনুসারী হল শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতি রাফিন হাসানসহ কয়েকজন আহত হন। আহত রাফিন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে এখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ বুদ্ধিজীবী ডা. মোহাম্মদ মোর্তজা চিকিৎসা কেন্দ্রে ভর্তি আছেন।

ঘটনার বিষয়ে আহত রাফিন হাসান  বলেন, ‘৫৪০ ও ৬৫১ নম্বর কক্ষে আমাদের পক্ষের কিছু সিনিয়র ভাই থাকতেন৷ কক্ষ দুটিতে কাদের শিফট করা হবে, তা নিয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি৷ (রোববার) রাত ১১টার দিকে যখন ওই সিনিয়ররা কক্ষে ছিলেন না, তখন ৫৪০ নম্বর কক্ষের সামনে অন্য পক্ষের ৪০-৫০ জন গিয়ে তালা ভাঙার চেষ্টা করতে থাকে৷ খবর পেয়ে আমরা ৪-৫ জন সেখানে যাই৷ আমরা আলোচনার প্রস্তাব দিলেও তারা শোনেনি৷ তারা তালা ভেঙে কক্ষ দখল করে৷ একপর্যায়ে তারা আমাদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে৷ আমার মাথা দেয়ালে ঠুকে দেয় এবং কিলঘুষি দেয়৷ চেতনা হারিয়ে আমি সেখানেই পড়ে যাই৷’

এদিকে ৫৪০ নম্বর কক্ষ দখলের পর সাদ্দাম হোসেনের অনুসারীরা ৬৫১ নম্বর কক্ষটিও দখল করেন বলে অভিযোগ তানভীর হাসানের অনুসারীদের৷ এ সময় ওই কক্ষ থেকে তানভীরের পক্ষের তিন কর্মীকে বের করে দেওয়া হয় বলেও অভিযোগ তাঁদের৷

অভিযোগের বিষয়ে সাদ্দাম হোসেনের অনুসারী সাব্বির হোসেন বলেন, ‘দখল নয়, একটি কক্ষে নিয়মিত শিক্ষার্থীদের ওঠা নিয়ে দুই পক্ষ অবস্থান করেছে৷ অন্য পক্ষটি অছাত্রদের কক্ষে রাখার ব্যাপারে সমর্থন জানায়৷ ওই পক্ষের এক জুনিয়র হঠাৎ করে আমাদের এক সিনিয়রের নাকে ঘুষি দেন৷ এটি নিয়ে দুই পক্ষে হাতাহাতি হয়৷ এটি থামাতে গিয়ে আমি নিজেও ঘুষি খেয়েছি৷ কেউ কক্ষের তালা ভাঙেনি৷ ধাক্কাধাক্কিতে তালার কড়া ছুটে গেছে৷ রাফিন হাসান ভিড় ও গরমে অসুস্থ হয়ে পড়েন৷ এটাকে রাজনৈতিক ইস্যু করা হচ্ছে৷’

গতকালের ঘটনার বিষয়ে বর্তমানে সাদ্দাম হোসেনের অনুসারী মুহসীন হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি শহিদুল হক বলেন, ঘটনাটি শুনেছি৷ কেউ দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে থাকলে অবশ্যই সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে৷

এ বিষয়ে হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মাসুদুর রহমান বলেন, বিষয়টা আমি জেনেছি। যদি বিশ্ববিদ্যালয় ও হলের নিয়ম বহির্ভূত কোনো কিছু হয়ে থাকে তাহলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

ঢাবিতে মুহসীন হলের কক্ষ দখল নিয়ে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

Update Time : ১০:১৮:৩৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ অগাস্ট ২০২৩

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হাজী মুহাম্মদ মুহসীন হলের কক্ষ দখলকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে প্রায় চারজন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে একজন এখনো হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন বলে জানা গিয়েছে৷

রবিবার (১৩ আগস্ট) দিবাগত সাড়ে ১২টার দিকে মুহসীন হলের ৫৪০ নম্বর কক্ষকে কেন্দ্র করে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে হল ছাত্রলীগের সহসভাপতি রাফিন হাসান, সহসম্পাদক তামজিদ আরমিন মোবিন, মাসুদ শিকদার ও ১৮-১৯ সেশনের আবু বকর সিদ্দিক আহত হয়েছেন।

এদের মধ্যে রাফিন হাসানের মাথা ফেটে যায়, তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছেন।
সংঘর্ষে যুক্ত অন্য সদস্যরা হলেন, হল শাখা ছাত্রলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক সাব্বির হোসেন খোকা, উপ-প্রচার সম্পাদক সোহানুর রহমান, আইন সম্পাদক রাকিবুল হাসান শিশির, সাংগঠনিক সম্পাদক আওলাদ হোসেন ও মো. আব্দুল্লাহ। তারা সবাই ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেনের অনুসারী হিসেবে পরিচিত।

জানা যায়, হলের ৫৪০ নম্বর রুমে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতের অনুসারীরা থাকতেন।

রাত বারোটার দিকে ওই রুমের শিক্ষার্থীরা খাবার খেতে বের হলে সাদ্দাম হোসেনের অনুসারীরা তালা ভেঙে রুম দখল করার চেষ্টা করেন। এসময় সৈকতের অনুসারীরা বাধা দিলে সাদ্দামের অনুসারীরা লাঠি-স্ট্যাম্প দিয়ে তাদের ওপর হামলা করে।

আহত একজন শিক্ষার্থী  বলেন, তারা কক্ষে অবস্থানরত সিনিয়রদের বের করে দিয়ে জুনিয়র তুলতে চাইছিল। আমরা তাদের সাথে কথা বলে বোঝাতে যায়, কিছু সময় দাও।
সিনিয়ররা ক’দিন পর নেমে যাবে। তখন এ নিয়ে তাদের সাথে বাকবিতণ্ডা চলে। একপর্যায়ে তারা আমাদের ওপর হামলা করে।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত সাব্বির হোসেন কালের কণ্ঠকে বলেন, ওখানে যারা থাকেন বর্তমানে তারা সবাই অছাত্র৷ ঐ কক্ষে কিছু জুনিয়রের সিট দেওয়া হয়েছে এলোটমেন্ট। আমরা সেটি নিয়ে কথা বলতে গিয়েছি।

তখন তারাই আমাদের ওপর আগে আক্রমণ করে। আরেক অভিযুক্ত সোহান বলেন, আমরা শুধু কথা বলতে গিয়েছিলাম। তখন তারাই আমাদের ওপর আগে হামলা করে।

মুহসীন হল শাখা ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতা-কর্মী ও কয়েকজন সাধারণ শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সাদ্দাম হোসেনের অনুসারী হল শাখা ছাত্রলীগের উপদপ্তর সম্পাদক সাব্বির হোসেন ওরফে খোকা, আইন সম্পাদক রাকিবুল হাসান ওরফে শিশির, উপপ্রচার সম্পাদক সোহানুর রহমানসহ কয়েকজন গতকাল রাত ১২টার দিকে হলের ৫৪০ নম্বর কক্ষের তালা ভেঙে কক্ষটি দখল করেন। এ সময় কক্ষটির সামনে তানভীর হাসানের অনুসারীদের সঙ্গে তাঁদের মারামারি বেঁধে যায়। দুই পক্ষের চিৎকার-চেঁচামেচিতে পুরো হলে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। মারামারিতে তানভীরের অনুসারী হল শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতি রাফিন হাসানসহ কয়েকজন আহত হন। আহত রাফিন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে এখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ বুদ্ধিজীবী ডা. মোহাম্মদ মোর্তজা চিকিৎসা কেন্দ্রে ভর্তি আছেন।

ঘটনার বিষয়ে আহত রাফিন হাসান  বলেন, ‘৫৪০ ও ৬৫১ নম্বর কক্ষে আমাদের পক্ষের কিছু সিনিয়র ভাই থাকতেন৷ কক্ষ দুটিতে কাদের শিফট করা হবে, তা নিয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি৷ (রোববার) রাত ১১টার দিকে যখন ওই সিনিয়ররা কক্ষে ছিলেন না, তখন ৫৪০ নম্বর কক্ষের সামনে অন্য পক্ষের ৪০-৫০ জন গিয়ে তালা ভাঙার চেষ্টা করতে থাকে৷ খবর পেয়ে আমরা ৪-৫ জন সেখানে যাই৷ আমরা আলোচনার প্রস্তাব দিলেও তারা শোনেনি৷ তারা তালা ভেঙে কক্ষ দখল করে৷ একপর্যায়ে তারা আমাদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে৷ আমার মাথা দেয়ালে ঠুকে দেয় এবং কিলঘুষি দেয়৷ চেতনা হারিয়ে আমি সেখানেই পড়ে যাই৷’

এদিকে ৫৪০ নম্বর কক্ষ দখলের পর সাদ্দাম হোসেনের অনুসারীরা ৬৫১ নম্বর কক্ষটিও দখল করেন বলে অভিযোগ তানভীর হাসানের অনুসারীদের৷ এ সময় ওই কক্ষ থেকে তানভীরের পক্ষের তিন কর্মীকে বের করে দেওয়া হয় বলেও অভিযোগ তাঁদের৷

অভিযোগের বিষয়ে সাদ্দাম হোসেনের অনুসারী সাব্বির হোসেন বলেন, ‘দখল নয়, একটি কক্ষে নিয়মিত শিক্ষার্থীদের ওঠা নিয়ে দুই পক্ষ অবস্থান করেছে৷ অন্য পক্ষটি অছাত্রদের কক্ষে রাখার ব্যাপারে সমর্থন জানায়৷ ওই পক্ষের এক জুনিয়র হঠাৎ করে আমাদের এক সিনিয়রের নাকে ঘুষি দেন৷ এটি নিয়ে দুই পক্ষে হাতাহাতি হয়৷ এটি থামাতে গিয়ে আমি নিজেও ঘুষি খেয়েছি৷ কেউ কক্ষের তালা ভাঙেনি৷ ধাক্কাধাক্কিতে তালার কড়া ছুটে গেছে৷ রাফিন হাসান ভিড় ও গরমে অসুস্থ হয়ে পড়েন৷ এটাকে রাজনৈতিক ইস্যু করা হচ্ছে৷’

গতকালের ঘটনার বিষয়ে বর্তমানে সাদ্দাম হোসেনের অনুসারী মুহসীন হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি শহিদুল হক বলেন, ঘটনাটি শুনেছি৷ কেউ দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে থাকলে অবশ্যই সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে৷

এ বিষয়ে হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মাসুদুর রহমান বলেন, বিষয়টা আমি জেনেছি। যদি বিশ্ববিদ্যালয় ও হলের নিয়ম বহির্ভূত কোনো কিছু হয়ে থাকে তাহলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।