ঢাকা ০৩:০৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ১৮ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ
ফেসবুকে অপপ্রচার: জবি শিক্ষককের বিচার চেয়ে ভিসির কাছে ডীনের অভিযোগ কুড়িগ্রামে ছাত্রীনিবাসের সামনে অশ্লীল অঙ্গভঙ্গির ভিডিও ধারণ, যুবকের কারাদণ্ড সাইকেল চালিয়ে টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পাড়ি দিয়েছেন “দিদার” টাঙ্গাইলে মেয়ে ও জামাতার বিরুদ্ধে বাবাকে নির্যাতনের অভিযোগ, বৃদ্ধের মৃত্যু আখেরী মোনাজাতের মধ্যে দিয়ে জাকের পার্টির বিশ্ব ইসলামি মহা সম্মেলন ও মহা পবিত্র ফাতেহা শরীফের সমাপ্তি টঙ্গীতে পরিবহনে চাঁদাবাজি, গ্রেফতার ৮ সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা সম্ভবঃ প্রধান বিচারপতি  শত কোটি টাকা আত্মসাৎ: দেশত্যাগের সময় বিমানবন্দরে বিশ্বাস ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান আটক লালপুরে আ,লীগ নেতাকে গুলি করে হত্যা ইবিতে নিরাপত্তা কর্মকর্তা ও আনসার কর্তৃক শিক্ষক হেনস্তার অভিযোগ

আমাদের আঘাত দেওয়ার জন্য খালেদা জিয়া উৎসব করতো: প্রধানমন্ত্রী

নওরোজ ডেস্ক রিপোর্ট
  • Update Time : ০৮:২৩:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ অগাস্ট ২০২৩
  • / ৫০ Time View

বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ১৫ আগস্ট মিথ্যা জন্মদিন বানিয়ে উৎসব করতেন বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বুধবার (০৯ আগস্ট) সকালে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের ঘর হস্তান্তর কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘১৫ আগস্ট খালেদা জিয়ার জন্মদিন না, তারপরও জন্মদিন হিসেবে কেক কেটে আনন্দ উল্লাস করতেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও পরিবারের সদস্যদের হারিয়ে যেদিন আমাদের চোখের পানি পড়ে, সেদিন মিথ্যা জন্মদিন বানিয়ে তিনি উৎসব করতেন। শুধু আমাদের আঘাত দেওয়ার জন্য তিনি এটা করতেন।’

এ সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাবা-মা, ভাই-বোন সব হারিয়েছি। ’৮১ সালে এসে এই দেশের মানুষকেই আপনজন হিসেবে পেয়েছি। তাদের মাঝে হারানো বাবা-মা, ভাই-বোনকে খুঁজে পেয়েছি। আমার তো আর কিছু পাওয়ার নেই। এ দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কাজ করছি। দরিদ্র অসহায় ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে ভূমি ও নতুন ঘর করে দিচ্ছি।’

তিনি বলেন, ‘এ কাজটি শুরু করেছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি লক্ষ্মীপুরের পোড়াগাছায় এটি করেছিলেন। তার কাজটিই আমরা এখন চালু রেখেছি। বাবা নেই, যাকে পোড়াগাছায় আশ্রয়ণ করার দায়িত্ব দিয়েছেন, সেই কৃষক নেতা আব্দুর রব সেরনিয়াবাতও নেই। নিশ্চয়ই আমার বাবা জান্নাত থেকে এই কাজটি দেখছেন, খুশি হচ্ছেন।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা চাই, একটি মানুষও যেন অযত্নে অবহেলায় না থাকে, যে মানুষগুলোকে আমার বাবা সবচেয়ে বেশি ভালোবেসেছেন।’

২২ হাজার ১০১টি বাড়ি হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে আরো ১২টি জেলা গৃহহীন ও ভূমিহীনমুক্ত হলো। এরই মধ্যে আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় ৪১টি জেলার আরো ১২৩টি উপজেলাকে গৃহহীন ও ভূমিহীন ঘোষণা করা হয়। যার ফলে মোট উপজেলার সংখ্যা হবে ৩৩৪টি এবং এই ১২টি জেলাসহ সম্পূর্ণ গৃহহীন ও ভূমিহীনমুক্ত জেলার মোট সংখ্যা দাঁড়ালো ২১টিতে।

Please Share This Post in Your Social Media

আমাদের আঘাত দেওয়ার জন্য খালেদা জিয়া উৎসব করতো: প্রধানমন্ত্রী

Update Time : ০৮:২৩:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ অগাস্ট ২০২৩

বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ১৫ আগস্ট মিথ্যা জন্মদিন বানিয়ে উৎসব করতেন বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বুধবার (০৯ আগস্ট) সকালে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের ঘর হস্তান্তর কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘১৫ আগস্ট খালেদা জিয়ার জন্মদিন না, তারপরও জন্মদিন হিসেবে কেক কেটে আনন্দ উল্লাস করতেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও পরিবারের সদস্যদের হারিয়ে যেদিন আমাদের চোখের পানি পড়ে, সেদিন মিথ্যা জন্মদিন বানিয়ে তিনি উৎসব করতেন। শুধু আমাদের আঘাত দেওয়ার জন্য তিনি এটা করতেন।’

এ সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাবা-মা, ভাই-বোন সব হারিয়েছি। ’৮১ সালে এসে এই দেশের মানুষকেই আপনজন হিসেবে পেয়েছি। তাদের মাঝে হারানো বাবা-মা, ভাই-বোনকে খুঁজে পেয়েছি। আমার তো আর কিছু পাওয়ার নেই। এ দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কাজ করছি। দরিদ্র অসহায় ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে ভূমি ও নতুন ঘর করে দিচ্ছি।’

তিনি বলেন, ‘এ কাজটি শুরু করেছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি লক্ষ্মীপুরের পোড়াগাছায় এটি করেছিলেন। তার কাজটিই আমরা এখন চালু রেখেছি। বাবা নেই, যাকে পোড়াগাছায় আশ্রয়ণ করার দায়িত্ব দিয়েছেন, সেই কৃষক নেতা আব্দুর রব সেরনিয়াবাতও নেই। নিশ্চয়ই আমার বাবা জান্নাত থেকে এই কাজটি দেখছেন, খুশি হচ্ছেন।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা চাই, একটি মানুষও যেন অযত্নে অবহেলায় না থাকে, যে মানুষগুলোকে আমার বাবা সবচেয়ে বেশি ভালোবেসেছেন।’

২২ হাজার ১০১টি বাড়ি হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে আরো ১২টি জেলা গৃহহীন ও ভূমিহীনমুক্ত হলো। এরই মধ্যে আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় ৪১টি জেলার আরো ১২৩টি উপজেলাকে গৃহহীন ও ভূমিহীন ঘোষণা করা হয়। যার ফলে মোট উপজেলার সংখ্যা হবে ৩৩৪টি এবং এই ১২টি জেলাসহ সম্পূর্ণ গৃহহীন ও ভূমিহীনমুক্ত জেলার মোট সংখ্যা দাঁড়ালো ২১টিতে।