আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
- Update Time : ০৩:৫১:৪২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ জুন ২০২৩
- / ৯৭ Time View
ছবি: বাসস
আজ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৭৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। এই উপলক্ষে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এর পর ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, কৃষক লীগ, মৎস্যজীবী লীগ সহ দলটির অংগসংগঠন ও সাধারণ স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন।
শুক্রবার (২৩ জুন) সকালে রাজধানীর ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান সংগঠনগুলো। এ সময় দলের শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে ঢাকা মহানগর উত্তর মৎস্যজীবী লীগের সভাপতি মোঃ দেলোয়ার হোসেন একুশে সংবাদকে বলেন, আজ আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ চিন্তা ভাবনা করার দিন। বঙ্গবন্ধুর এই আদর্শ বাস্তবায়নে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দিন রাত পরিশ্রম করছেন। তার পরিশ্রমের ফলেই আজ আমরা উন্নয়নশীল দেশ, আগামীর উন্নত বাংলাদেশ।
তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০০৪ সালের ২২ মে সংগঠনটি আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন হিসেবে প্রতিষ্ঠালাভ করে। তার হাত ধরেই আজ আমরা এগিয়ে যাচ্ছি।
প্রধানমন্ত্রীর এই দেশ নির্মাণে, ঢাকা মহানগর উত্তর মৎস্যজীবী লীগ, কারিগর হিসেবে কাজ করতে বদ্ধপরিকর। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নকে বাস্তবে রুপ না দেওয়া পর্যন্ত অতন্দ্র প্রহরী হিসেবে কাজ করবে ঢাকা মহানগর উত্তর মৎস্যজীবীলীগ।
দেলোয়ার বলেন, কেন্দ্রীয় কমিটির সংগ্রামী সভাপতি মো. সাইদুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক শেখ আজগর নস্কর এর নেতৃত্বে প্রথমে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়েছে। তাদের বলিষ্ঠ নেতৃত্বে আজ আমরা একটি শক্তিশালী মৎস্যজীবীলীগ হিসেবে গড়তে পেরেছি। আর বেশী দিন নেই উন্নত দেশে প্রবেশ করতে। উন্নত দেশ গড়তে বিশ্বের বুকে বাংলাদেশকে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। তার হাত ধরেই বাংলাদেশ পেয়েছে পদ্মাসেতু, মেট্রোরেল, মাতার বাড়ির বিদ্যুৎ প্রকল্প, আধুনিক মসজিদ থেকে শুরু করে অসংখ্য উন্নয়ন।
তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার কোন বিকল্প নেই। বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনকে সুষ্ঠ করতে সকল ধরনের ব্যবস্থা নিবেন নির্বাচন কমিশনার।
দেশের এই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে আবারও আগামী নির্বাচনে, প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত করবেন এ দেশের জনগন।
