ঢাকা ০৯:৩৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাঞ্ছারামপুরে শতাধিক স্থাপনা উচ্ছেদ করলেন ভ্রাম্যমাণ আদালত

রাকিবুল হাসান রিয়ান, বাঞ্ছারামপুর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া), প্রতিনিধি
  • Update Time : ০২:৪০:১৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৩
  • / ১৭৭ Time View

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরের সোনারামপুর বাজারের শতাধিক খাস জমি ও নদীর জায়গা দখল করে গড়ে উঠা শতাধিক অবৈধ দোকান ঘর উচ্ছেদ করেছ ভ্রাম্যমান আদালত।

বুধবার সোনারামপুর বাজারে এই অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ কার্যক্রম পরিচালনা করেন বিচারিক হাকিম ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) কাজী আতিকুর রহমান।

ঢোল ভাঙ্গা নদী ও সোনারামপুর ইউনিয়ন সহকারী ভূমি কর্মকর্তার কার্যালয়ের জায়গা দখল করে স্থানীয় কয়েকজন প্রভাবশালী ব্যক্তি দোকান ঘর তুলে দীর্ঘদিন যাবত ভারা আদায় করে আসছিলেন।

এই অবৈধ দখলদারদের একাধিকবার তাদের স্থাপনা সরিয়ে নিতে ভূমি অফিস থেকে নোটিশ দেওয়া হলেও তারা স্থাপনা সরিয়ে না নেওয়ায় আজ এই উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

এমন সাহসী ও সুন্দর উদ্যোগের জন্য এসিল্যান্ড কাজী আতিকুর রহমানকে ধন্যবাদ স্থানীয় এলাকাবাসী।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও বিচারিক হাকিম কাজী আতিকুর রহমান, সোনারামপুর ইউনিয়ন সহকারী ভূমি কর্মকর্তা এমরান হোসেন।

এসময় সহকারী কমিশনার ভূমি কাজী আতিকুর রহমান জানান, ঢোলভাঙা নদীর ও ভূমি অফিসের জায়গায় অবৈধভাবে স্থানীয় প্রভাবশালী কিছু ব্যক্তি দোকান ঘর নির্মাণ করে রেখেছিল। আমরা তাদের একাধিক বার স্থাপনা সরিয়ে নিতে নোটিশ দিলেও তারা আমলে নেইনি। তাই আজ এই উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

বাঞ্ছারামপুরে শতাধিক স্থাপনা উচ্ছেদ করলেন ভ্রাম্যমাণ আদালত

Update Time : ০২:৪০:১৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৩

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরের সোনারামপুর বাজারের শতাধিক খাস জমি ও নদীর জায়গা দখল করে গড়ে উঠা শতাধিক অবৈধ দোকান ঘর উচ্ছেদ করেছ ভ্রাম্যমান আদালত।

বুধবার সোনারামপুর বাজারে এই অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ কার্যক্রম পরিচালনা করেন বিচারিক হাকিম ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) কাজী আতিকুর রহমান।

ঢোল ভাঙ্গা নদী ও সোনারামপুর ইউনিয়ন সহকারী ভূমি কর্মকর্তার কার্যালয়ের জায়গা দখল করে স্থানীয় কয়েকজন প্রভাবশালী ব্যক্তি দোকান ঘর তুলে দীর্ঘদিন যাবত ভারা আদায় করে আসছিলেন।

এই অবৈধ দখলদারদের একাধিকবার তাদের স্থাপনা সরিয়ে নিতে ভূমি অফিস থেকে নোটিশ দেওয়া হলেও তারা স্থাপনা সরিয়ে না নেওয়ায় আজ এই উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

এমন সাহসী ও সুন্দর উদ্যোগের জন্য এসিল্যান্ড কাজী আতিকুর রহমানকে ধন্যবাদ স্থানীয় এলাকাবাসী।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও বিচারিক হাকিম কাজী আতিকুর রহমান, সোনারামপুর ইউনিয়ন সহকারী ভূমি কর্মকর্তা এমরান হোসেন।

এসময় সহকারী কমিশনার ভূমি কাজী আতিকুর রহমান জানান, ঢোলভাঙা নদীর ও ভূমি অফিসের জায়গায় অবৈধভাবে স্থানীয় প্রভাবশালী কিছু ব্যক্তি দোকান ঘর নির্মাণ করে রেখেছিল। আমরা তাদের একাধিক বার স্থাপনা সরিয়ে নিতে নোটিশ দিলেও তারা আমলে নেইনি। তাই আজ এই উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে।