ঢাকা ০৪:১৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

৪ ঘন্টা পর স্বাভাবিক সিলেট-তামাবিল সড়ক

মো.মুহিবুর রহমান,সিলেট
  • Update Time : ১২:৫৭:১০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ মার্চ ২০২৪
  • / ৪৬ Time View

চোরাচালান, অবৈধ যান চলাচল বন্ধ ও প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার প্রতিবাদসহ বিভিন্ন দাবিতে মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে সিলেট-তামাবিল সড়কে অবরোধ করেছে এলাকাবাসী।

অবরোধের ৪ ঘন্টা পর পুলিশের হস্তক্ষেপে অবরোধ তুলে নেয় স্থানীয়রা। জৈন্তাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজুল ইসলাম (পিপিএম) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

অবরোধের কারণে সড়কের দুই পাশে যান চলাচল বন্ধ থাকে। সড়কের সিলেট ও তামাবিল অভিমুখে আটকা পড়ে শত শত যানবাহন।

প্রতিবাদকারী স্থানীয় কয়েকজন জানান, সোমবার দুপুরে ওই সড়কে পিকআপ-লেগুনার সংঘর্ষে একইসাথে ছয়জনের মৃত্যু হয়। এছাড়াও প্রতিনিয়ত এই সড়কে দুর্ঘটনা ঘটছে কিন্তু প্রশাসন কিংবা পরিবহন সংশ্লিষ্টরা এসব দুর্ঘটনার দায় নেয় না। দুর্ঘটনা প্রতিরোধেও কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। রোববারের দুর্ঘটনার পর প্রশাসন ও পরিবহন নেতাদের পক্ষ থেকে সমবেদনা জানানো হয়নি।

তারা জানান, এই সড়ক দিয়ে কোন ধরণের বাধা ছাড়া অবৈধ যানবাহনের মাধ্যমে চোরাচালানের প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। যে কারণে এই সড়কে দুর্ঘটনার সংখ্যা ইদানিং বৃদ্ধি পেয়েছে।

আন্দোলনকারীরা লাইসেন্সধারী চালক ও নির্দিষ্ট গতিসীমায় গাড়ি চালানোর দাবিও অবরোধের মাধ্যমে তুলে ধরেছেন। তারা আরও জানান, দুর্ঘটনার পরপর সড়ক অবরোধ করা হয়। এরপর স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের অনুরোধে অবরোধ তোলা হলেও পরবর্তীতে কার্যত কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয় না।

Please Share This Post in Your Social Media

৪ ঘন্টা পর স্বাভাবিক সিলেট-তামাবিল সড়ক

Update Time : ১২:৫৭:১০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ মার্চ ২০২৪

চোরাচালান, অবৈধ যান চলাচল বন্ধ ও প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার প্রতিবাদসহ বিভিন্ন দাবিতে মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে সিলেট-তামাবিল সড়কে অবরোধ করেছে এলাকাবাসী।

অবরোধের ৪ ঘন্টা পর পুলিশের হস্তক্ষেপে অবরোধ তুলে নেয় স্থানীয়রা। জৈন্তাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজুল ইসলাম (পিপিএম) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

অবরোধের কারণে সড়কের দুই পাশে যান চলাচল বন্ধ থাকে। সড়কের সিলেট ও তামাবিল অভিমুখে আটকা পড়ে শত শত যানবাহন।

প্রতিবাদকারী স্থানীয় কয়েকজন জানান, সোমবার দুপুরে ওই সড়কে পিকআপ-লেগুনার সংঘর্ষে একইসাথে ছয়জনের মৃত্যু হয়। এছাড়াও প্রতিনিয়ত এই সড়কে দুর্ঘটনা ঘটছে কিন্তু প্রশাসন কিংবা পরিবহন সংশ্লিষ্টরা এসব দুর্ঘটনার দায় নেয় না। দুর্ঘটনা প্রতিরোধেও কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। রোববারের দুর্ঘটনার পর প্রশাসন ও পরিবহন নেতাদের পক্ষ থেকে সমবেদনা জানানো হয়নি।

তারা জানান, এই সড়ক দিয়ে কোন ধরণের বাধা ছাড়া অবৈধ যানবাহনের মাধ্যমে চোরাচালানের প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। যে কারণে এই সড়কে দুর্ঘটনার সংখ্যা ইদানিং বৃদ্ধি পেয়েছে।

আন্দোলনকারীরা লাইসেন্সধারী চালক ও নির্দিষ্ট গতিসীমায় গাড়ি চালানোর দাবিও অবরোধের মাধ্যমে তুলে ধরেছেন। তারা আরও জানান, দুর্ঘটনার পরপর সড়ক অবরোধ করা হয়। এরপর স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের অনুরোধে অবরোধ তোলা হলেও পরবর্তীতে কার্যত কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয় না।