ঢাকা ০৮:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ
বিভিন্ন কর্মসূচীর মধ্য দিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস পালিত কুষ্টিয়া দৌলতপুরে সাংবাদিকের উপর হামলার এজাহারভুক্ত দুই আসামী গ্রেফতার তীব্র দাবদাহের জন্য ভোটার উপস্থিতি নিয়ে শঙ্কা আছে: ইসি আনিছুর রহমান রাশিয়ার বিরুদ্ধে দূরপাল্লার মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করছে ইউক্রেন দেশে টিআইএনধারীর সংখ্যা ১ কোটি ২ লাখ ছাড়িয়ে বিএনপি যে কোনো উপায়ে ক্ষমতায় আসতে মরিয়া: কাদের কুষ্টিয়ায় ফেন্সিডিল তৈরির সময় ফেন্সিডিল সহ আটক ২ অস্ত্র মামলায় গোল্ডেন মনির খালাস তরুণীকে আটকে রেখে ধর্ষণ-নির্যাতনে গ্রেপ্তার যুবক কারাগারে বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

সব সমুদ্র বন্দরের সঙ্গে রেল যোগাযোগ সম্প্রসারিত হচ্ছে: রেলমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • Update Time : ০৪:৫৩:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ অক্টোবর ২০২৩
  • / ৮৫ Time View

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রত্যেকটি সমুদ্র বন্দরের সঙ্গে রেল যোগাযোগ সম্প্রসারিত করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন রেলপথ মন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন।

তিনি বলেন, সেই কারণে ইতোমধ্যে খুলনা থেকে মোংলা পর্যন্ত আমাদের প্রকল্প গ্রহণ করা। প্রকল্পের কাজ ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে।

আগামী ৯ নভেম্বর আপনার (প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা) উপস্থিতিতে এই রেলপথের উদ্বোধন করতে পারব।

মঙ্গলবার (১০ অক্টোবর) মাওয়া স্টেশনে পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের আংশিক (ঢাকা-ভাঙ্গা) উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

নুরুল ইসলাম সুজন বলেন, একই সঙ্গে চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত রেলপথের কাজ ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে অনেক বাধা-বিপত্তি অতিক্রম করে।

অতীতে আমরা যে সময় অতিক্রম করেছি, ইউক্রেন রাশিয়ার যুদ্ধের মতো বৈরী পরিবেশে অর্থনৈতিক মন্দার মধ্যেও রেলওয়ে প্রকল্পগুলো কিন্তু চলমান ছিল।

প্রচেষ্টার ফলে সেই রেলপথের কাজ ইতোমধ্যে সমাপ্ত হয়েছে। আগামী ১২ নভেম্বর আপনার উপস্থিতিতে আমাদের কক্সবাজারের প্রকল্পটি উদ্বোধন করতে পারবো।

রেলপথ মন্ত্রী বলেন, একটি দেশের উন্নতি করতে হলে ভারসম্পন্ন যোগাযোগ ব্যবস্থা অতি গুরুত্বপূর্ণ।

সেজন্য যোগাযোগ মন্ত্রণালয় থেকে আলাদা করে ২০১১ সালে রেল মন্ত্রণালয় গঠন করা হয়। তারপর রেলকে গড়ে তোলার জন্য আপনি ধীরে ধীরে প্রকল্প গ্রহণ করেছেন এবং সেগুলো বাস্তবায়ন করতে চলেছেন।

আপনার নেতৃত্বে আমরা এ টেকসই এবং আধুনিক রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারবো। আমরা জানি, যে দেশ যত উন্নত সেই দেশে রেল ব্যবস্থা তত উন্নত।

আমরা আগামী ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি উন্নত সমৃদ্ধশালী দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। সেই পরিকল্পনা সরকারের আছে।

আপনার সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন হবে এবং জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের যে স্বপ্ন, সেই স্বপ্ন আপনি একে একে বাস্তবে রূপ দিচ্ছেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন রেলপথ সচিব ড. হুমায়ুন কবীর, বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক কামরুল আহসান, পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের পরিচালক আফজাল হোসেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সেনাপ্রধান এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ প্রমুখ।

Please Share This Post in Your Social Media

সব সমুদ্র বন্দরের সঙ্গে রেল যোগাযোগ সম্প্রসারিত হচ্ছে: রেলমন্ত্রী

Update Time : ০৪:৫৩:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ অক্টোবর ২০২৩

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রত্যেকটি সমুদ্র বন্দরের সঙ্গে রেল যোগাযোগ সম্প্রসারিত করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন রেলপথ মন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন।

তিনি বলেন, সেই কারণে ইতোমধ্যে খুলনা থেকে মোংলা পর্যন্ত আমাদের প্রকল্প গ্রহণ করা। প্রকল্পের কাজ ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে।

আগামী ৯ নভেম্বর আপনার (প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা) উপস্থিতিতে এই রেলপথের উদ্বোধন করতে পারব।

মঙ্গলবার (১০ অক্টোবর) মাওয়া স্টেশনে পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের আংশিক (ঢাকা-ভাঙ্গা) উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

নুরুল ইসলাম সুজন বলেন, একই সঙ্গে চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত রেলপথের কাজ ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে অনেক বাধা-বিপত্তি অতিক্রম করে।

অতীতে আমরা যে সময় অতিক্রম করেছি, ইউক্রেন রাশিয়ার যুদ্ধের মতো বৈরী পরিবেশে অর্থনৈতিক মন্দার মধ্যেও রেলওয়ে প্রকল্পগুলো কিন্তু চলমান ছিল।

প্রচেষ্টার ফলে সেই রেলপথের কাজ ইতোমধ্যে সমাপ্ত হয়েছে। আগামী ১২ নভেম্বর আপনার উপস্থিতিতে আমাদের কক্সবাজারের প্রকল্পটি উদ্বোধন করতে পারবো।

রেলপথ মন্ত্রী বলেন, একটি দেশের উন্নতি করতে হলে ভারসম্পন্ন যোগাযোগ ব্যবস্থা অতি গুরুত্বপূর্ণ।

সেজন্য যোগাযোগ মন্ত্রণালয় থেকে আলাদা করে ২০১১ সালে রেল মন্ত্রণালয় গঠন করা হয়। তারপর রেলকে গড়ে তোলার জন্য আপনি ধীরে ধীরে প্রকল্প গ্রহণ করেছেন এবং সেগুলো বাস্তবায়ন করতে চলেছেন।

আপনার নেতৃত্বে আমরা এ টেকসই এবং আধুনিক রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারবো। আমরা জানি, যে দেশ যত উন্নত সেই দেশে রেল ব্যবস্থা তত উন্নত।

আমরা আগামী ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি উন্নত সমৃদ্ধশালী দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। সেই পরিকল্পনা সরকারের আছে।

আপনার সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন হবে এবং জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের যে স্বপ্ন, সেই স্বপ্ন আপনি একে একে বাস্তবে রূপ দিচ্ছেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন রেলপথ সচিব ড. হুমায়ুন কবীর, বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক কামরুল আহসান, পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের পরিচালক আফজাল হোসেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সেনাপ্রধান এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ প্রমুখ।