ঢাকা ০৫:১৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ
বিভিন্ন কর্মসূচীর মধ্য দিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস পালিত কুষ্টিয়া দৌলতপুরে সাংবাদিকের উপর হামলার এজাহারভুক্ত দুই আসামী গ্রেফতার তীব্র দাবদাহের জন্য ভোটার উপস্থিতি নিয়ে শঙ্কা আছে: ইসি আনিছুর রহমান রাশিয়ার বিরুদ্ধে দূরপাল্লার মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করছে ইউক্রেন দেশে টিআইএনধারীর সংখ্যা ১ কোটি ২ লাখ ছাড়িয়ে বিএনপি যে কোনো উপায়ে ক্ষমতায় আসতে মরিয়া: কাদের কুষ্টিয়ায় ফেন্সিডিল তৈরির সময় ফেন্সিডিল সহ আটক ২ অস্ত্র মামলায় গোল্ডেন মনির খালাস তরুণীকে আটকে রেখে ধর্ষণ-নির্যাতনে গ্রেপ্তার যুবক কারাগারে বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

শিশু ও মানব পাচাররোধে সংবাদ মাধ্যমের ভূমিকা

কমল চৌধুরী
  • Update Time : ০৭:৩৫:০৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ অগাস্ট ২০২৩
  • / ৪৩ Time View

কবির ভাষায় ‘ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা সব শিশুরই অন্তরে’’। শিশুরাই হচ্ছে জাতির ভবিষ্যৎ। অথচ এ শিশুরাই অকাতরে নানাভাবে নির্যাতিত হচ্ছে। এর মধ্যে যৌন নির্যাতন ও পাচার বিশেষভাবেউল্লেখযোগ্য। দেশে শ্রম শোষণ ও যৌন নির্যাতন যেন শিশুদেরনিয়তি হয়ে দাঁড়িয়েছে। ‘‘শিশু সুরক্ষা আইন’’ শিশুদের সুরক্ষাদিতে পারছে না।

শিশু নির্যাতন, যৌন হয়রানি, নারী নির্যাতন,শিশু ও মানব পাচার রোধে বাংলাদেশ সরকারের নারী ও শিশু বিষয়কমন্ত্রণালয় কাজ করে যাচ্ছে। দেশের প্রতিটি জেলায় নারী ও শিশু বিষয়কবিশেষ আদালত রয়েছে। একজন জেলা জজ এ আদালতের বিচারকেরদায়িত্বে নিয়োজিত আছেন। এরপরও এদেশে শিশু নির্যাতন ও তাদেরযৌন হয়রানি, নারী নির্যাতন, শিশু ও মানব পাচাররোধ বন্ধ হচ্ছেনা। শিশু ও মানব পাচার রোধে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সংবাদ মাধ্যমেরভূমিকা অপরিসীম। বাংলাদেশের গণমাধ্যমসমূহ (সংবাদ পত্র, টেলিভিশন, অনলাইন সংবাদমাধ্যম) ও গণমাধ্যম কর্মীগণ, বিশেষ করে রাষ্ট্রীয় চ্যানেল বাংলাদেশটেলিভিশনসহ বর্তমান বেসরকারী টেলিভিশন চ্যানেলগুলো সমাজেরইতিবাচক পরিবর্তনে ভূমিকা রেখে এসেছে।

গণমাধ্যমসমূহ (সংবাদপত্র টেলিভিশন, অনলাইন সংবাদ মাধ্যম)গণমাধ্যমসমূহ ও গণমাধ্যম কর্মীগণ যেভাবে সমাজের বিকাশমানইতিবাচক পরিবর্তন প্রভাবক হিসেবে কাজ করছে তা আমাদেরউন্নতি ও অগ্রগতিকে প্রভাবিত করছে। বাংলাদেশেরগণমাধ্যমসমূহ সংবাদ পত্র, টেলিভিশন, অনলাইন সংবাদ মাধ্যম। এরমাধ্যমে আমাদের নারী (সংবাদপত্র, টেলিভিশন, অনলাইন সংবাদমাধ্যম) এর সাথে সম্পর্কিত শিশু ও নারীর প্রতিবেদন প্রকাশ করছে।শিশু অধিকারের দুটি গুরুত্বপূর্ণ দিক শিশুদের শিক্ষা এবং স্বাস্থ্যেরবিষয়টি প্রাধান্য পেয়েছে প্রায় সকল মাধ্যমেই। তারপরেও নির্দ্বিধায় বলা যায়, অনেক সময় এই প্রধান দুটি বিষয়সহ শিশুঅধিকারের অন্য সকল বিষয়ে মিডিয়ার তৎপরতা ইতিবাচক। যদিও সম্পতি আমরা শিশুদের প্রতি মনোযোগী ও উৎসর্গকৃতটিভি চ্যানেল দেখতে পাচ্ছি। তারপরেও এটা বলাই যায় যে, জাতীয়কিংবা আন্তর্জাতিকভাবে ঘোষিত কোন দিবসকে কেন্দ্র করেআবর্তিত হয় শিশুদের জন্য সংবাদ। সাধারনত দুর্ঘটনা, অপহরন,খুন, ধর্ষনের মত কিছু সম্পর্শকাতর বিষয়ে নারী ও শিশু সংবাদ,অথবা সড়ক দুর্ঘটনা বা পানিতে ডুবে শিশু মৃত্যুর খবর ছাড়া পত্রিকার পাতায় এবং অন্যান্য সংবাদ মাধ্যমগুলোর সংবাদে নারী ওশিশুদের বিষয় তেমন স্থান পায় না।

ইউনিসেফের একটি গবেষণা প্রতিবেদন অনুযায়ী : সকল গণমাধ্যমে শিশুদের সংবাদ এবং অংশগ্রহণ মোটেও আশাব্যঞ্চকনয়। টেলিভিশনগুলোতে বিনোদন এবং শিক্ষামূলক কিছু অনুষ্ঠানেশিশুদের অংশগ্রহণ থাকলেও প্রকৃতপক্ষে শিশুরা তাদের নিজস্বদৃষ্টিকোণ থেকে নিজেদের মতামত তুলে ধরার সুযোগ খুবই নগন্য।গবেষণায় দেখা গেছে বাংলাদেশের পত্রিকাতে প্রকাশিত এবংটেলিভিশনে প্রচারিত সংবাদে শিশুদের উপস্থিতি শতকরা হার একেবারেনগন্য। শিশুদের জন্য শিশুদের বিষয় সম্বলিত সংবাদ বিশ্লেষণ করে দেখাগেছে, এসব খবর বা তথ্যসমূহ প্রায়শ তাৎক্ষণিক কোনো ঘটনা বাদুর্ঘটনার প্রতিক্রিয়া হিসেবে পরিবেশিত। গবেষণা বা গভীরঅনুসন্ধান ছাড়াই শিশুদের জন্য শিশুদের বিষয় সম্বলিত সংবাদপ্রতিবেদন প্রকাশিত বা প্রচারিত হয়ে থাকে।

শিশু ও নারীদের নিয়েপ্রতিবেদন বা পরিবেশিত সংবাদের ক্ষেত্রে একমুখী দৃষ্টিভঙগী ওপুরুষতান্ত্রিক মনোভাবের প্রভাব থাকে এবং বৈচিত্রের অভাব পরিলক্ষিতহয়। অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক ও পারিবারিক পর্যায়েশিশু অধিকার লংঘন ও শিশু পাচারসহ শিশু নির্যাতনের যে চিত্র দেখাযায়, পত্রিকার পাঠক ও টেলিভিশন দর্শকের কাছে তার সামান্য অংশইতুলে ধরা হয়। গণমাধ্যমগুলো তাদের দায়িত্ব পালনে কেবলই বড়দেরভাবনায় ছোটদের বিষয় প্রধান্য পায়। পাচারের মত ভয়াবহ ও সহিংসবিষয়গুলো সচেতনাতা ও সুরক্ষার দৃষ্টিকোন থেকে খুব কম প্রাধান্যপায়। অনলাইন মিডিয়াগুলোতে শিশুদের জন্য সংবাদ প্রচারের জন্য আলাদাকোন ডেস্ক এখনো তেমন দেখা যায় না। শিশুদের বিকাশের জন্য বাশিশুদের পাচারসহ অন্যান্য সহিংস নির্যাতনের বিষয়ে সচেতনারজন্য যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

আমরা যদি খেয়াল করি তবে দেখবোঅধিকার লংঘন হচ্ছে সর্বত্র। শিশু ও নারীদের জন্য আদালতে বিশেষ কোনপরিবেশ নেই এবং এ বিষয় আমাদের গণমাধ্যম বা এর সাথেসংশ্লিষ্টদের প্রতিবেদন বা উচ্চারণ খুবই কম। শিশু আইনেরবাস্তবায়নে আলাদা আদালত কক্ষ ও পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে। সে বিষয়েও গণমাধ্যমসমূহ (সংবাদ পত্র, টেলিভিশন, অনলাইন সংবাদমাধ্যম) প্রতিবেদন বা উচ্চারণ খুবই কম। শিশু আইনে ও মানব পাচারআইনের মামলা সমূহ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে শেষ করতে হবে। সেবিষয়ে গণমাধ্যমসমূহ (সংবাদ পত্র, টেলিভিশন, অনলাইন সংবাদমাধ্যম) প্রতিবেদন বা উচ্চরণ খুবই কম। যেহেতু সংবাদমাধ্যম শিশুদের মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করে, এক্ষেত্রে শিশুদের ব্যক্তিগত গোপনীয়তার প্রয়োজন বড়দের চেয়েও বেশী।

Please Share This Post in Your Social Media

শিশু ও মানব পাচাররোধে সংবাদ মাধ্যমের ভূমিকা

Update Time : ০৭:৩৫:০৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ অগাস্ট ২০২৩

কবির ভাষায় ‘ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা সব শিশুরই অন্তরে’’। শিশুরাই হচ্ছে জাতির ভবিষ্যৎ। অথচ এ শিশুরাই অকাতরে নানাভাবে নির্যাতিত হচ্ছে। এর মধ্যে যৌন নির্যাতন ও পাচার বিশেষভাবেউল্লেখযোগ্য। দেশে শ্রম শোষণ ও যৌন নির্যাতন যেন শিশুদেরনিয়তি হয়ে দাঁড়িয়েছে। ‘‘শিশু সুরক্ষা আইন’’ শিশুদের সুরক্ষাদিতে পারছে না।

শিশু নির্যাতন, যৌন হয়রানি, নারী নির্যাতন,শিশু ও মানব পাচার রোধে বাংলাদেশ সরকারের নারী ও শিশু বিষয়কমন্ত্রণালয় কাজ করে যাচ্ছে। দেশের প্রতিটি জেলায় নারী ও শিশু বিষয়কবিশেষ আদালত রয়েছে। একজন জেলা জজ এ আদালতের বিচারকেরদায়িত্বে নিয়োজিত আছেন। এরপরও এদেশে শিশু নির্যাতন ও তাদেরযৌন হয়রানি, নারী নির্যাতন, শিশু ও মানব পাচাররোধ বন্ধ হচ্ছেনা। শিশু ও মানব পাচার রোধে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সংবাদ মাধ্যমেরভূমিকা অপরিসীম। বাংলাদেশের গণমাধ্যমসমূহ (সংবাদ পত্র, টেলিভিশন, অনলাইন সংবাদমাধ্যম) ও গণমাধ্যম কর্মীগণ, বিশেষ করে রাষ্ট্রীয় চ্যানেল বাংলাদেশটেলিভিশনসহ বর্তমান বেসরকারী টেলিভিশন চ্যানেলগুলো সমাজেরইতিবাচক পরিবর্তনে ভূমিকা রেখে এসেছে।

গণমাধ্যমসমূহ (সংবাদপত্র টেলিভিশন, অনলাইন সংবাদ মাধ্যম)গণমাধ্যমসমূহ ও গণমাধ্যম কর্মীগণ যেভাবে সমাজের বিকাশমানইতিবাচক পরিবর্তন প্রভাবক হিসেবে কাজ করছে তা আমাদেরউন্নতি ও অগ্রগতিকে প্রভাবিত করছে। বাংলাদেশেরগণমাধ্যমসমূহ সংবাদ পত্র, টেলিভিশন, অনলাইন সংবাদ মাধ্যম। এরমাধ্যমে আমাদের নারী (সংবাদপত্র, টেলিভিশন, অনলাইন সংবাদমাধ্যম) এর সাথে সম্পর্কিত শিশু ও নারীর প্রতিবেদন প্রকাশ করছে।শিশু অধিকারের দুটি গুরুত্বপূর্ণ দিক শিশুদের শিক্ষা এবং স্বাস্থ্যেরবিষয়টি প্রাধান্য পেয়েছে প্রায় সকল মাধ্যমেই। তারপরেও নির্দ্বিধায় বলা যায়, অনেক সময় এই প্রধান দুটি বিষয়সহ শিশুঅধিকারের অন্য সকল বিষয়ে মিডিয়ার তৎপরতা ইতিবাচক। যদিও সম্পতি আমরা শিশুদের প্রতি মনোযোগী ও উৎসর্গকৃতটিভি চ্যানেল দেখতে পাচ্ছি। তারপরেও এটা বলাই যায় যে, জাতীয়কিংবা আন্তর্জাতিকভাবে ঘোষিত কোন দিবসকে কেন্দ্র করেআবর্তিত হয় শিশুদের জন্য সংবাদ। সাধারনত দুর্ঘটনা, অপহরন,খুন, ধর্ষনের মত কিছু সম্পর্শকাতর বিষয়ে নারী ও শিশু সংবাদ,অথবা সড়ক দুর্ঘটনা বা পানিতে ডুবে শিশু মৃত্যুর খবর ছাড়া পত্রিকার পাতায় এবং অন্যান্য সংবাদ মাধ্যমগুলোর সংবাদে নারী ওশিশুদের বিষয় তেমন স্থান পায় না।

ইউনিসেফের একটি গবেষণা প্রতিবেদন অনুযায়ী : সকল গণমাধ্যমে শিশুদের সংবাদ এবং অংশগ্রহণ মোটেও আশাব্যঞ্চকনয়। টেলিভিশনগুলোতে বিনোদন এবং শিক্ষামূলক কিছু অনুষ্ঠানেশিশুদের অংশগ্রহণ থাকলেও প্রকৃতপক্ষে শিশুরা তাদের নিজস্বদৃষ্টিকোণ থেকে নিজেদের মতামত তুলে ধরার সুযোগ খুবই নগন্য।গবেষণায় দেখা গেছে বাংলাদেশের পত্রিকাতে প্রকাশিত এবংটেলিভিশনে প্রচারিত সংবাদে শিশুদের উপস্থিতি শতকরা হার একেবারেনগন্য। শিশুদের জন্য শিশুদের বিষয় সম্বলিত সংবাদ বিশ্লেষণ করে দেখাগেছে, এসব খবর বা তথ্যসমূহ প্রায়শ তাৎক্ষণিক কোনো ঘটনা বাদুর্ঘটনার প্রতিক্রিয়া হিসেবে পরিবেশিত। গবেষণা বা গভীরঅনুসন্ধান ছাড়াই শিশুদের জন্য শিশুদের বিষয় সম্বলিত সংবাদপ্রতিবেদন প্রকাশিত বা প্রচারিত হয়ে থাকে।

শিশু ও নারীদের নিয়েপ্রতিবেদন বা পরিবেশিত সংবাদের ক্ষেত্রে একমুখী দৃষ্টিভঙগী ওপুরুষতান্ত্রিক মনোভাবের প্রভাব থাকে এবং বৈচিত্রের অভাব পরিলক্ষিতহয়। অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক ও পারিবারিক পর্যায়েশিশু অধিকার লংঘন ও শিশু পাচারসহ শিশু নির্যাতনের যে চিত্র দেখাযায়, পত্রিকার পাঠক ও টেলিভিশন দর্শকের কাছে তার সামান্য অংশইতুলে ধরা হয়। গণমাধ্যমগুলো তাদের দায়িত্ব পালনে কেবলই বড়দেরভাবনায় ছোটদের বিষয় প্রধান্য পায়। পাচারের মত ভয়াবহ ও সহিংসবিষয়গুলো সচেতনাতা ও সুরক্ষার দৃষ্টিকোন থেকে খুব কম প্রাধান্যপায়। অনলাইন মিডিয়াগুলোতে শিশুদের জন্য সংবাদ প্রচারের জন্য আলাদাকোন ডেস্ক এখনো তেমন দেখা যায় না। শিশুদের বিকাশের জন্য বাশিশুদের পাচারসহ অন্যান্য সহিংস নির্যাতনের বিষয়ে সচেতনারজন্য যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

আমরা যদি খেয়াল করি তবে দেখবোঅধিকার লংঘন হচ্ছে সর্বত্র। শিশু ও নারীদের জন্য আদালতে বিশেষ কোনপরিবেশ নেই এবং এ বিষয় আমাদের গণমাধ্যম বা এর সাথেসংশ্লিষ্টদের প্রতিবেদন বা উচ্চারণ খুবই কম। শিশু আইনেরবাস্তবায়নে আলাদা আদালত কক্ষ ও পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে। সে বিষয়েও গণমাধ্যমসমূহ (সংবাদ পত্র, টেলিভিশন, অনলাইন সংবাদমাধ্যম) প্রতিবেদন বা উচ্চারণ খুবই কম। শিশু আইনে ও মানব পাচারআইনের মামলা সমূহ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে শেষ করতে হবে। সেবিষয়ে গণমাধ্যমসমূহ (সংবাদ পত্র, টেলিভিশন, অনলাইন সংবাদমাধ্যম) প্রতিবেদন বা উচ্চরণ খুবই কম। যেহেতু সংবাদমাধ্যম শিশুদের মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করে, এক্ষেত্রে শিশুদের ব্যক্তিগত গোপনীয়তার প্রয়োজন বড়দের চেয়েও বেশী।