ঢাকা ১২:৪৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০১ মে ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ
ইবিতে বৃষ্টির আশায় ইসতিসকার নামাজ আদায় সবাইকে সর্বজনীন পেনশনের আওতায় আনা হবে: ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক জমি নিয়ে বিরোধ, ভাতিজার বিরুদ্ধে চাচাকে অপহরণের অভিযোগ মেধা ও মানসিক বিকাশের জন্য বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে বিভিন্ন কর্মসূচীর মধ্য দিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস পালিত কুষ্টিয়া দৌলতপুরে সাংবাদিকের উপর হামলার এজাহারভুক্ত দুই আসামী গ্রেফতার তীব্র দাবদাহের জন্য ভোটার উপস্থিতি নিয়ে শঙ্কা আছে: ইসি আনিছুর রহমান এক টাকাও বেতন নেন না চিফ হিট অফিসার: ডিএনসিসি মেয়র রাশিয়ার বিরুদ্ধে দূরপাল্লার মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করছে ইউক্রেন দেশে টিআইএনধারীর সংখ্যা ১ কোটি ২ লাখ ছাড়িয়ে

জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব উনাইসি লুতুর রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন

স্টাফ রিপোর্টার
  • Update Time : ০৬:৪৮:২৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • / ৪৬ Time View

কক্সবাজারের রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির পরিদর্শন করেছেন জতিসংঘের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা বিষয়ক সহকারী মহাসচিব উনাইসি লুতু ভুনিওয়াকা।

মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) দুপুরের দিকে তিনি উখিয়া উপজেলার কুতুপালং ২ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্প, পরে বালুখালী ৮ নম্বর এবং ২০ নম্বর ক্যাম্পের বর্ধিতাংশ পরিদর্শন করেন।

শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কার্যালয় সূত্র জানায়, ক্যাম্প পরিদর্শনকালে তিনি সেখানে রোহিঙ্গাদের পাশাপাশি ক্যাম্পের পরিস্থিতি দেখভালের সঙ্গে যুক্ত জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআরের কর্মকর্তাসহ মানবিক সহায়তায় যুক্ত অন্য সংস্থার কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেন।

এর আগে উনাইসি লুতু ভুনিওয়াকা বাংলাদেশের আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। ক্যাম্পের সামগ্রিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি কেমন, সেটা সরেজমিনে জানা ও বোঝার চেষ্টা করেন। তার সঙ্গে প্রতিনিধি দলে ছিলেন আনন্দ আলোকান্ডারা, কেইথিন নোয়েল গুইলকি রাও, আবু মামুন আসিফ।

কক্সবাজারের ক্যাম্পের নিরাপত্তা বেশ কিছুদিন ধরে ক্রমেই অবনতির দিকে রয়েছে। রোহিঙ্গাদের দেখভালের বিষয়ে গঠিত জাতীয় টাস্কফোর্সের বৈঠকে বিষয়গুলো নিয়ে বেশ কয়েকবার আলোচনা হয়েছে। এর আগে কক্সবাজারের নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের জন্য জাতিসংঘের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা বিভাগের কোনো প্রতিনিধি বাংলাদেশ সফরে আসেননি।

১৪ এপিবিএন অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) মো. ইকবাল বলেন, জাতিসংঘের সহকারী সেক্রেটারির নেতৃত্বাধীন প্রতিনিধি দলটি ১৪ ও ৮ এপিবিএনের আওতাধীন রোহিঙ্গা ক্যাম্প-২/ওয়েস্ট এ অবস্থিত ভ্রাম্যমাণ ফায়ার ফাইটিং ইউনিট, ক্যাম্প-১৮ এ অবস্থিত কালচারাল মেমোরি সেন্টার এবং ক্যাম্প-৮/ওয়েস্ট এ অবস্থিত ওয়াচ টাওয়ার পরিদর্শন করেন।

বিকেল ৪টায় প্রতিনিধি দল রোহিঙ্গা ক্যাম্প ত্যাগ করে কক্সবাজার ফিরে যান। সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এপিবিএনের কার্যক্রম এবং জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ পুলিশের কর্মকাণ্ডের প্রশংসা করেন।

জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সকালে কক্সবাজারে আসেন। সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন বিষয়ক কমিশনার মোহাম্মদ মিজানুর রহমানের সঙ্গে বৈঠক করেন।

পরে কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের সঙ্গেও বৈঠক করেন তিনি। জানা গেছে, উনাইসি ভুনিওয়াকা ক্যাম্প পরিস্থিতি জানা ও করণীয় নিয়ে আলোচনার জন্য কক্সবাজার সফর করছেন।

মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) দুপুরের দিকে তিনি উখিয়া উপজেলার কুতুপালং ২ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্প, পরে বালুখালী ৮ নম্বর এবং ২০ নম্বর ক্যাম্পের বর্ধিতাংশ পরিদর্শন করেন।

শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কার্যালয় সূত্র জানায়, ক্যাম্প পরিদর্শনকালে তিনি সেখানে রোহিঙ্গাদের পাশাপাশি ক্যাম্পের পরিস্থিতি দেখভালের সঙ্গে যুক্ত জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআরের কর্মকর্তাসহ মানবিক সহায়তায় যুক্ত অন্য সংস্থার কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেন।

এর আগে উনাইসি লুতু ভুনিওয়াকা বাংলাদেশের আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। ক্যাম্পের সামগ্রিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি কেমন, সেটা সরেজমিনে জানা ও বোঝার চেষ্টা করেন। তার সঙ্গে প্রতিনিধি দলে ছিলেন আনন্দ আলোকান্ডারা, কেইথিন নোয়েল গুইলকি রাও, আবু মামুন আসিফ।

কক্সবাজারের ক্যাম্পের নিরাপত্তা বেশ কিছুদিন ধরে ক্রমেই অবনতির দিকে রয়েছে। রোহিঙ্গাদের দেখভালের বিষয়ে গঠিত জাতীয় টাস্কফোর্সের বৈঠকে বিষয়গুলো নিয়ে বেশ কয়েকবার আলোচনা হয়েছে। এর আগে কক্সবাজারের নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের জন্য জাতিসংঘের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা বিভাগের কোনো প্রতিনিধি বাংলাদেশ সফরে আসেননি।

১৪ এপিবিএন অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) মো. ইকবাল বলেন, জাতিসংঘের সহকারী সেক্রেটারির নেতৃত্বাধীন প্রতিনিধি দলটি ১৪ ও ৮ এপিবিএনের আওতাধীন রোহিঙ্গা ক্যাম্প-২/ওয়েস্ট এ অবস্থিত ভ্রাম্যমাণ ফায়ার ফাইটিং ইউনিট, ক্যাম্প-১৮ এ অবস্থিত কালচারাল মেমোরি সেন্টার এবং ক্যাম্প-৮/ওয়েস্ট এ অবস্থিত ওয়াচ টাওয়ার পরিদর্শন করেন।

বিকেল ৪টায় প্রতিনিধি দল রোহিঙ্গা ক্যাম্প ত্যাগ করে কক্সবাজার ফিরে যান। সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এপিবিএনের কার্যক্রম এবং জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ পুলিশের কর্মকাণ্ডের প্রশংসা করেন।

জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সকালে কক্সবাজারে আসেন। সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন বিষয়ক কমিশনার মোহাম্মদ মিজানুর রহমানের সঙ্গে বৈঠক করেন।

পরে কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের সঙ্গেও বৈঠক করেন তিনি। জানা গেছে, উনাইসি ভুনিওয়াকা ক্যাম্প পরিস্থিতি জানা ও করণীয় নিয়ে আলোচনার জন্য কক্সবাজার সফর করছেন।

Please Share This Post in Your Social Media

জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব উনাইসি লুতুর রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন

Update Time : ০৬:৪৮:২৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩

কক্সবাজারের রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির পরিদর্শন করেছেন জতিসংঘের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা বিষয়ক সহকারী মহাসচিব উনাইসি লুতু ভুনিওয়াকা।

মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) দুপুরের দিকে তিনি উখিয়া উপজেলার কুতুপালং ২ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্প, পরে বালুখালী ৮ নম্বর এবং ২০ নম্বর ক্যাম্পের বর্ধিতাংশ পরিদর্শন করেন।

শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কার্যালয় সূত্র জানায়, ক্যাম্প পরিদর্শনকালে তিনি সেখানে রোহিঙ্গাদের পাশাপাশি ক্যাম্পের পরিস্থিতি দেখভালের সঙ্গে যুক্ত জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআরের কর্মকর্তাসহ মানবিক সহায়তায় যুক্ত অন্য সংস্থার কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেন।

এর আগে উনাইসি লুতু ভুনিওয়াকা বাংলাদেশের আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। ক্যাম্পের সামগ্রিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি কেমন, সেটা সরেজমিনে জানা ও বোঝার চেষ্টা করেন। তার সঙ্গে প্রতিনিধি দলে ছিলেন আনন্দ আলোকান্ডারা, কেইথিন নোয়েল গুইলকি রাও, আবু মামুন আসিফ।

কক্সবাজারের ক্যাম্পের নিরাপত্তা বেশ কিছুদিন ধরে ক্রমেই অবনতির দিকে রয়েছে। রোহিঙ্গাদের দেখভালের বিষয়ে গঠিত জাতীয় টাস্কফোর্সের বৈঠকে বিষয়গুলো নিয়ে বেশ কয়েকবার আলোচনা হয়েছে। এর আগে কক্সবাজারের নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের জন্য জাতিসংঘের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা বিভাগের কোনো প্রতিনিধি বাংলাদেশ সফরে আসেননি।

১৪ এপিবিএন অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) মো. ইকবাল বলেন, জাতিসংঘের সহকারী সেক্রেটারির নেতৃত্বাধীন প্রতিনিধি দলটি ১৪ ও ৮ এপিবিএনের আওতাধীন রোহিঙ্গা ক্যাম্প-২/ওয়েস্ট এ অবস্থিত ভ্রাম্যমাণ ফায়ার ফাইটিং ইউনিট, ক্যাম্প-১৮ এ অবস্থিত কালচারাল মেমোরি সেন্টার এবং ক্যাম্প-৮/ওয়েস্ট এ অবস্থিত ওয়াচ টাওয়ার পরিদর্শন করেন।

বিকেল ৪টায় প্রতিনিধি দল রোহিঙ্গা ক্যাম্প ত্যাগ করে কক্সবাজার ফিরে যান। সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এপিবিএনের কার্যক্রম এবং জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ পুলিশের কর্মকাণ্ডের প্রশংসা করেন।

জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সকালে কক্সবাজারে আসেন। সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন বিষয়ক কমিশনার মোহাম্মদ মিজানুর রহমানের সঙ্গে বৈঠক করেন।

পরে কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের সঙ্গেও বৈঠক করেন তিনি। জানা গেছে, উনাইসি ভুনিওয়াকা ক্যাম্প পরিস্থিতি জানা ও করণীয় নিয়ে আলোচনার জন্য কক্সবাজার সফর করছেন।

মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) দুপুরের দিকে তিনি উখিয়া উপজেলার কুতুপালং ২ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্প, পরে বালুখালী ৮ নম্বর এবং ২০ নম্বর ক্যাম্পের বর্ধিতাংশ পরিদর্শন করেন।

শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কার্যালয় সূত্র জানায়, ক্যাম্প পরিদর্শনকালে তিনি সেখানে রোহিঙ্গাদের পাশাপাশি ক্যাম্পের পরিস্থিতি দেখভালের সঙ্গে যুক্ত জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআরের কর্মকর্তাসহ মানবিক সহায়তায় যুক্ত অন্য সংস্থার কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেন।

এর আগে উনাইসি লুতু ভুনিওয়াকা বাংলাদেশের আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। ক্যাম্পের সামগ্রিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি কেমন, সেটা সরেজমিনে জানা ও বোঝার চেষ্টা করেন। তার সঙ্গে প্রতিনিধি দলে ছিলেন আনন্দ আলোকান্ডারা, কেইথিন নোয়েল গুইলকি রাও, আবু মামুন আসিফ।

কক্সবাজারের ক্যাম্পের নিরাপত্তা বেশ কিছুদিন ধরে ক্রমেই অবনতির দিকে রয়েছে। রোহিঙ্গাদের দেখভালের বিষয়ে গঠিত জাতীয় টাস্কফোর্সের বৈঠকে বিষয়গুলো নিয়ে বেশ কয়েকবার আলোচনা হয়েছে। এর আগে কক্সবাজারের নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের জন্য জাতিসংঘের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা বিভাগের কোনো প্রতিনিধি বাংলাদেশ সফরে আসেননি।

১৪ এপিবিএন অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) মো. ইকবাল বলেন, জাতিসংঘের সহকারী সেক্রেটারির নেতৃত্বাধীন প্রতিনিধি দলটি ১৪ ও ৮ এপিবিএনের আওতাধীন রোহিঙ্গা ক্যাম্প-২/ওয়েস্ট এ অবস্থিত ভ্রাম্যমাণ ফায়ার ফাইটিং ইউনিট, ক্যাম্প-১৮ এ অবস্থিত কালচারাল মেমোরি সেন্টার এবং ক্যাম্প-৮/ওয়েস্ট এ অবস্থিত ওয়াচ টাওয়ার পরিদর্শন করেন।

বিকেল ৪টায় প্রতিনিধি দল রোহিঙ্গা ক্যাম্প ত্যাগ করে কক্সবাজার ফিরে যান। সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এপিবিএনের কার্যক্রম এবং জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ পুলিশের কর্মকাণ্ডের প্রশংসা করেন।

জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সকালে কক্সবাজারে আসেন। সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন বিষয়ক কমিশনার মোহাম্মদ মিজানুর রহমানের সঙ্গে বৈঠক করেন।

পরে কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের সঙ্গেও বৈঠক করেন তিনি। জানা গেছে, উনাইসি ভুনিওয়াকা ক্যাম্প পরিস্থিতি জানা ও করণীয় নিয়ে আলোচনার জন্য কক্সবাজার সফর করছেন।