বিনেপির কেন্দ্রীয় এই নেতা বলেন, ‘১৯৯১ ও ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় ছিল, তখন আওয়ামী লীগের কী ক্ষতি হয়েছে? বরং আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে বিএনপির নির্বাচিত এমপিরা হারিয়ে যায়, ছাত্রনেতারা বিচারবহির্ভূত হত্যার স্বীকার হন।’
রিজভী বলেন, ‘সরকার আন্তর্জাতিকভাবে চারিদিক থেকে বিচ্ছিন্ন। সবাই এই সরকারকে ধিক্কার দিচ্ছে। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচন নিয়ে সিরিজ প্রতিবেদনের পর এখন এই সরকারের কোথাও মুখ দেখানোর জায়গা নেই।’
কারাগারে দলের নেতাদের মৃত্যুর বিষয়টি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা তো দেড় দশক ধরে লাঞ্ছিত, অপমানিত, নির্যাতিত, নিপীড়িত। এই মানবদেহ আর কত অত্যাচার সহ্য করবে? কারগারের ভেতরে একের পর এক নেতাকর্মীর মৃত্যু সংবাদ আসছে। পৃথিবীতে একদলীয় নিপীড়ক সরকার ক্ষমতায় থাকলে, যারা তাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে তাদেরকে নানা ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে হত্যা করা হয়। স্বাভাবিক মৃত্যু হলেও এর পেছনে নানা ষড়যন্ত্র থাকে।’
দোয়া মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর সরাফত আলী সপু, নির্বাহী কমিটির সদস্য মাওলানা শাহ মোহাম্মাদ নেছারুল হক, মৎসজীবী দলের সদস্য সচিব আব্দুর রহিম প্রমুখ।