ঢাকা ০৯:৪৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ওয়েলডিং কাজের আড়ালে জেএমবির সক্রিয় সদস্য

স্টাফ রিপোর্টার
  • Update Time : ১০:২৭:৫২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ মে ২০২৩
  • / ৭২ Time View

নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জামায়াতুল মুজাহেদিন বাংলাদেশের (জেএমবি) এক সক্রিয় সদস্যকে গ্রেফতার করেছে এন্টি টেররিজম ইউনিট (এটিইউ)। তার নাম মো. আনারুল ইসলাম।

আশুলিয়া থানার জিরাবো ম্যাগপাই বাসস্ট্যান্ড থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। বিভিন্ন কারখানায় ওয়েলডিং মিস্ত্রি হিসাবে কাজ করতেন আনারুল। এই কাজের আড়ালেই জেএমবির সাংগঠনিক কাজ করতেন।

শনিবার দুপুরে এটিইউ’র পুলিশ সুপার (মিডিয়া অ্যান্ড অ্যাওয়ারনেস উইং) মোহাম্মদ আসলাম খান জানান, জিজ্ঞাসাবাদে আনারুল জানিয়েছেন, ঢাকার আশুলিয়া থানার বিভিন্ন কারখানায় ওয়েলডিং মিস্ত্রি হিসাবে দেড় বছর নাম-পরিচয় গোপন করে সাংগঠনিক কাজ করে আসছিলেন। ২০১৫ সাল থেকে জেএমবির সদস্য হয়ে বাংলাদেশের অখণ্ডতা, সংহতি ও জননিরাপত্তা বিপন্ন করার জন্য সাংগঠনিকভাবে সক্রিয় ছিলেন।

পুলিশ সুপার আসলাম খান আরও বলেন, নীলফামারী ইপিজেড এলাকায় চাকরি করার সময় জেএমবি সদস্য আহিদুলের সঙ্গে তার পরিচয় হয়। পরে তার মাধ্যমে জেএমবিতে দীক্ষিত হন।

২০২১ এবং ২০২২ সালে নীলফামারী সদর থানার ইপিজেড এলাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান পরিচালনাকালে তার সহযোগী জেএমবি সদস্য আহিদুল, নুর আমীন, ওয়াহিদ, আপেলসহ বেশ কয়েকজন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেফতার হন। এ সময় আনারুল সেখান থেকে কৌশলে পালিয়ে ঢাকায় চলে আসেন।

Please Share This Post in Your Social Media

ওয়েলডিং কাজের আড়ালে জেএমবির সক্রিয় সদস্য

Update Time : ১০:২৭:৫২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ মে ২০২৩

নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জামায়াতুল মুজাহেদিন বাংলাদেশের (জেএমবি) এক সক্রিয় সদস্যকে গ্রেফতার করেছে এন্টি টেররিজম ইউনিট (এটিইউ)। তার নাম মো. আনারুল ইসলাম।

আশুলিয়া থানার জিরাবো ম্যাগপাই বাসস্ট্যান্ড থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। বিভিন্ন কারখানায় ওয়েলডিং মিস্ত্রি হিসাবে কাজ করতেন আনারুল। এই কাজের আড়ালেই জেএমবির সাংগঠনিক কাজ করতেন।

শনিবার দুপুরে এটিইউ’র পুলিশ সুপার (মিডিয়া অ্যান্ড অ্যাওয়ারনেস উইং) মোহাম্মদ আসলাম খান জানান, জিজ্ঞাসাবাদে আনারুল জানিয়েছেন, ঢাকার আশুলিয়া থানার বিভিন্ন কারখানায় ওয়েলডিং মিস্ত্রি হিসাবে দেড় বছর নাম-পরিচয় গোপন করে সাংগঠনিক কাজ করে আসছিলেন। ২০১৫ সাল থেকে জেএমবির সদস্য হয়ে বাংলাদেশের অখণ্ডতা, সংহতি ও জননিরাপত্তা বিপন্ন করার জন্য সাংগঠনিকভাবে সক্রিয় ছিলেন।

পুলিশ সুপার আসলাম খান আরও বলেন, নীলফামারী ইপিজেড এলাকায় চাকরি করার সময় জেএমবি সদস্য আহিদুলের সঙ্গে তার পরিচয় হয়। পরে তার মাধ্যমে জেএমবিতে দীক্ষিত হন।

২০২১ এবং ২০২২ সালে নীলফামারী সদর থানার ইপিজেড এলাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান পরিচালনাকালে তার সহযোগী জেএমবি সদস্য আহিদুল, নুর আমীন, ওয়াহিদ, আপেলসহ বেশ কয়েকজন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেফতার হন। এ সময় আনারুল সেখান থেকে কৌশলে পালিয়ে ঢাকায় চলে আসেন।