ঢাকা ১০:১৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

তিস্তা নদীর পানি বিপদ সীমার ৫ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত

আল-আমিন, নীলফামারী
  • Update Time : ০৬:২৮:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ জুন ২০২৩
  • / ১৬৪ Time View

উজান থেকে ধেয়ে আসা পাহাড়ি ঢল ও কয়েকদিনের টানা বৃষ্টির কারণে ডালিয়া তিস্তা ব্যারেজ পয়েন্টে তিস্তা নদীর পানি বেড়ে (সোমবার ১৯ জুন) সকাল ৬ টায় বিপদ সীমা (৫২.১৫) র ৫ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে (৫২.২০) সেন্টিমিটারে প্রবাহিত হওয়ায় জলঢাকা ও ডিমলা উপজেলার নিম্ন অঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে।

ডালিয়া ব্যারেজে পানি নিয়ন্ত্রণে রাখতে খুলে দেয়া হয়েছে ৪৪ গেট। সকাল ৯ টায় তিস্তা ব্যারেজে ১০ সেন্টিমিটার পানি কমে (৫২.১০) বিপদ সীমার ৫ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের পানি পরিমাপক নূরুল ইসলাম জানিয়েছে যেকোনো সময় পানি আবার ও বাড়তে পারে। একারনে ওই সব এলাকায় হলুদ সতর্ক ও সংকেত জারি করা হয়েছে।

নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ায় ভোগান্তিতে পরেছে তিস্তাপাড়ের মানুষ। চর এলাকায় চাষাবাদের জন্য বসবাসরত লোকজন উচু এলাকায় চলে আসছেন।

ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আসফাউদ্দৌলা জানিয়েছেন, ডালিয়ার তিস্তা ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে রাখা হয়েছে। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দোমহনী বন্যা পুর্বাভাস ও বন্যা সর্তকীকরণ কেন্দ্রের বরাত দিয়ে তিনি জানান, সিকিম, দার্জিলিং পাহাড়ে ও সমতলে ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টি কারণে গজলডোবা ও মেখলিগঞ্জ (বাংলাদেশ সীমান্ত পর্যন্ত) তিস্তা ব্যারেজে বেশ কিছু জলকপাট খুলে দেয়া হয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

তিস্তা নদীর পানি বিপদ সীমার ৫ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত

Update Time : ০৬:২৮:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ জুন ২০২৩

উজান থেকে ধেয়ে আসা পাহাড়ি ঢল ও কয়েকদিনের টানা বৃষ্টির কারণে ডালিয়া তিস্তা ব্যারেজ পয়েন্টে তিস্তা নদীর পানি বেড়ে (সোমবার ১৯ জুন) সকাল ৬ টায় বিপদ সীমা (৫২.১৫) র ৫ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে (৫২.২০) সেন্টিমিটারে প্রবাহিত হওয়ায় জলঢাকা ও ডিমলা উপজেলার নিম্ন অঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে।

ডালিয়া ব্যারেজে পানি নিয়ন্ত্রণে রাখতে খুলে দেয়া হয়েছে ৪৪ গেট। সকাল ৯ টায় তিস্তা ব্যারেজে ১০ সেন্টিমিটার পানি কমে (৫২.১০) বিপদ সীমার ৫ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের পানি পরিমাপক নূরুল ইসলাম জানিয়েছে যেকোনো সময় পানি আবার ও বাড়তে পারে। একারনে ওই সব এলাকায় হলুদ সতর্ক ও সংকেত জারি করা হয়েছে।

নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ায় ভোগান্তিতে পরেছে তিস্তাপাড়ের মানুষ। চর এলাকায় চাষাবাদের জন্য বসবাসরত লোকজন উচু এলাকায় চলে আসছেন।

ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আসফাউদ্দৌলা জানিয়েছেন, ডালিয়ার তিস্তা ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে রাখা হয়েছে। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দোমহনী বন্যা পুর্বাভাস ও বন্যা সর্তকীকরণ কেন্দ্রের বরাত দিয়ে তিনি জানান, সিকিম, দার্জিলিং পাহাড়ে ও সমতলে ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টি কারণে গজলডোবা ও মেখলিগঞ্জ (বাংলাদেশ সীমান্ত পর্যন্ত) তিস্তা ব্যারেজে বেশ কিছু জলকপাট খুলে দেয়া হয়েছে।