ঢাকা ০৩:৪৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ অগাস্ট ২০২৫, ৪ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ
প্রতিজ্ঞা ভেঙে হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি পটুয়াখালীতে ডাচ-বাংলা ব্যাংকের বুথ ডাকাতির মূলহোতা গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগের বটবাহিনী আমার সকল আত্মীয়-স্বজনদের টার্গেট করেছে : প্রেস সচিব প্রতিহিংসার পরিবর্তে পরিকল্পনার রাজনীতি করতে হবে : তারেক রহমান শরীর ধীরে ধীরে ভারসাম্য হারাতে শুরু করেছে : অমিতাভ বচ্চন দুই কুতুবের কথা না শোনায় বিচারকদের করুণ দশা! যে কৌশলে ঘুমিয়ে পড়বেন মাত্র ২ মিনিটেই পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে কিম জং উনের নতুন হুমকি অল্পের জন্য রক্ষা পেল তিতুমীর এক্সপ্রেস ট্রেনের হাজারো যাত্রী পুতিন শান্তিচুক্তির পথে না হাঁটলে নিষেধাজ্ঞার হুঁশিয়ারি ম্যাক্রোঁর

চবিতে মামলা প্রত্যাহার চেয়ে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

স্টাফ রিপোর্টার
  • Update Time : ০৫:৩৪:৫২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • / ২০৯ Time View

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপাচার্যের বাসভবন ও পরিবহন দপ্তরে গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনায় করা মামলা প্রত্যাহারসহ চার দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি ও গণস্বাক্ষর করেছেন শিক্ষার্থীরা। পরে প্রক্টর বরাবর তারা একটি স্মারকলিপি দেন।

রোববার (১০ সেপ্টেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার চত্বরে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।

শিক্ষার্থীদের চার দফা দাবি হলো- শিক্ষার্থীদের নামে দেওয়া অজ্ঞাতনামা মামলা প্রত্যাহার করতে হবে; আহত শিক্ষার্থীদের পরিপূর্ণ সুস্থতার দায়ভার বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে নিতে হবে; শাটল ট্রেনে সবার সিট নিশ্চিত করতে হবে এবং ফিটনেসবিহীন বগি ও ইঞ্জিন সংস্করণ করতে হবে; চবি মেডিকেলে অভিজ্ঞ ডাক্তার এবং পর্যাপ্ত মেডিসিনের ব্যবস্থা করতে হবে।

অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী মাইনুল হিমেল বলেন, শাটল ট্রেনে হামলার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে নেমেছিল। এরমধ্যে কে বা কারা ষড়যন্ত্র করে ভাঙচুর চালিয়েছে।

যারা ভাঙচুর চালিয়েছেন তারা সাধারণ শিক্ষার্থী হতে পারে না৷। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের উচিত ছিল সময় নিয়ে তদন্ত করে জড়িতদের চিহ্নিত করে তারপর মামলা দেওয়া।

কিন্তু তা না করে প্রশাসন ঢালাওভাবে শিক্ষার্থীদের নামে মামলা দিয়েছে। এটা কোনোভাবেই উচিত হয়নি। আমরা দ্রুত এ মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।

সমাজতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষার্থী সামিহা ইসলাম বলেন, আমাদের আন্দোলন ছিল শাটলের সিট সমস্যা সংক্রান্ত।

কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এটার সমাধান না করে ছাত্রছাত্রীদের নামে অজ্ঞাতনামা আসামি করে মামালা দিয়েছে। আমরাও চাই দোষীদের খুঁজে বের করা হোক।

এর আগে ৭ আগস্ট সহিংসতার ঘটনায় গত শনিবার রাতে ১৪ জনের নাম উল্লেখ করে এবং ৯০০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে মামলা করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

যেগুলোর বাদী বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) কে এম নুর আহমদ ও ভারপ্রাপ্ত নিরাপত্তা কর্মকর্তা শেখ মোহাম্মদ আবদুর রাজ্জাক।

Please Share This Post in Your Social Media

চবিতে মামলা প্রত্যাহার চেয়ে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

স্টাফ রিপোর্টার
Update Time : ০৫:৩৪:৫২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপাচার্যের বাসভবন ও পরিবহন দপ্তরে গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনায় করা মামলা প্রত্যাহারসহ চার দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি ও গণস্বাক্ষর করেছেন শিক্ষার্থীরা। পরে প্রক্টর বরাবর তারা একটি স্মারকলিপি দেন।

রোববার (১০ সেপ্টেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার চত্বরে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।

শিক্ষার্থীদের চার দফা দাবি হলো- শিক্ষার্থীদের নামে দেওয়া অজ্ঞাতনামা মামলা প্রত্যাহার করতে হবে; আহত শিক্ষার্থীদের পরিপূর্ণ সুস্থতার দায়ভার বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে নিতে হবে; শাটল ট্রেনে সবার সিট নিশ্চিত করতে হবে এবং ফিটনেসবিহীন বগি ও ইঞ্জিন সংস্করণ করতে হবে; চবি মেডিকেলে অভিজ্ঞ ডাক্তার এবং পর্যাপ্ত মেডিসিনের ব্যবস্থা করতে হবে।

অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী মাইনুল হিমেল বলেন, শাটল ট্রেনে হামলার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে নেমেছিল। এরমধ্যে কে বা কারা ষড়যন্ত্র করে ভাঙচুর চালিয়েছে।

যারা ভাঙচুর চালিয়েছেন তারা সাধারণ শিক্ষার্থী হতে পারে না৷। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের উচিত ছিল সময় নিয়ে তদন্ত করে জড়িতদের চিহ্নিত করে তারপর মামলা দেওয়া।

কিন্তু তা না করে প্রশাসন ঢালাওভাবে শিক্ষার্থীদের নামে মামলা দিয়েছে। এটা কোনোভাবেই উচিত হয়নি। আমরা দ্রুত এ মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।

সমাজতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষার্থী সামিহা ইসলাম বলেন, আমাদের আন্দোলন ছিল শাটলের সিট সমস্যা সংক্রান্ত।

কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এটার সমাধান না করে ছাত্রছাত্রীদের নামে অজ্ঞাতনামা আসামি করে মামালা দিয়েছে। আমরাও চাই দোষীদের খুঁজে বের করা হোক।

এর আগে ৭ আগস্ট সহিংসতার ঘটনায় গত শনিবার রাতে ১৪ জনের নাম উল্লেখ করে এবং ৯০০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে মামলা করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

যেগুলোর বাদী বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) কে এম নুর আহমদ ও ভারপ্রাপ্ত নিরাপত্তা কর্মকর্তা শেখ মোহাম্মদ আবদুর রাজ্জাক।