ঢাকা ১০:৪৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১০ মে ২০২৫, ২৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ভয়াবহ আগুনে পুড়ে ছাই হাজার বসতঘর,নিহত ২

উখিয়া প্রতিনিধি
  • Update Time : ০৮:১৫:০২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / ৯৬ Time View

কক্সবাজারের উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে অন্তত এক হাজার বসতঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে

কক্সবাজারের উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে অন্তত এক হাজার বসতঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। নিহত হয়েছেন শিশুসহ দুজন। দুই ঘণ্টা পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) দুপুরের দিকে কুতুপালং লম্বাশিয়া ক্যাম্পে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

নিহতদের একজন উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্প-১ সি ব্লকের মৃত সুলেমানের ছেলে আবুল খায়ের (৬০)। তবে নিহত শিশুর পরিচয় পাওয়া যায়নি।

উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিফ হোসেন এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

নিহত আবুল খায়েরের ভাতিজা মো. মুজিবুল্লাহ বলেন, ‘কীভাবে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে জানা নেই। দাউ দাউ করে যখন আগুনে ক্যাম্পের ঘরগুলো জ্বলে যাচ্ছে, সেসময় আমার চাচা বের হতে পারেনি। ঘরে থাকা সব কিছু পুড়ে গেছে। সেসব ঘর পুড়ে গেছে তারা কোনো কিছু বের করতে পারেনি। সব জিনিসপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।’

উখিয়া ফায়ার সার্ভিস স্টেশন মাস্টার শরিফুল ইসলাম বলেন, কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুন লাগলে নিয়ন্ত্রণে চারটি ইউনিট কাজ করে। দুই ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এতে এক শিশুসহ দুই রোহিঙ্গা নিহত হয়েছেন।

Please Share This Post in Your Social Media

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ভয়াবহ আগুনে পুড়ে ছাই হাজার বসতঘর,নিহত ২

উখিয়া প্রতিনিধি
Update Time : ০৮:১৫:০২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪

কক্সবাজারের উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে অন্তত এক হাজার বসতঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। নিহত হয়েছেন শিশুসহ দুজন। দুই ঘণ্টা পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) দুপুরের দিকে কুতুপালং লম্বাশিয়া ক্যাম্পে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

নিহতদের একজন উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্প-১ সি ব্লকের মৃত সুলেমানের ছেলে আবুল খায়ের (৬০)। তবে নিহত শিশুর পরিচয় পাওয়া যায়নি।

উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিফ হোসেন এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

নিহত আবুল খায়েরের ভাতিজা মো. মুজিবুল্লাহ বলেন, ‘কীভাবে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে জানা নেই। দাউ দাউ করে যখন আগুনে ক্যাম্পের ঘরগুলো জ্বলে যাচ্ছে, সেসময় আমার চাচা বের হতে পারেনি। ঘরে থাকা সব কিছু পুড়ে গেছে। সেসব ঘর পুড়ে গেছে তারা কোনো কিছু বের করতে পারেনি। সব জিনিসপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।’

উখিয়া ফায়ার সার্ভিস স্টেশন মাস্টার শরিফুল ইসলাম বলেন, কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুন লাগলে নিয়ন্ত্রণে চারটি ইউনিট কাজ করে। দুই ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এতে এক শিশুসহ দুই রোহিঙ্গা নিহত হয়েছেন।