ঢাকা ০৪:০৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ অগাস্ট ২০২৫, ৬ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ
সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচলের প্লটের দলিল হস্তান্তর করলেন প্রধান উপদেষ্টা অ্যাকশনে নেমেছেন সিলেটের নতুন ডিসি মো. সারওয়ার আলম সম্পত্তির জন‍্য পিতাকে কোপালো দুই ছেলে মহাদেবপুরে ধর্ষককে ছেড়ে দিয়ে নির্যাতিতাকে তালাক দেওয়ালেন মাতব্বররা নোয়াখালীতে জামায়াতের ৭ নেতাকর্মি হত্যা মামলায় আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার প্রতিজ্ঞা ভেঙে হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি পটুয়াখালীতে ডাচ-বাংলা ব্যাংকের বুথ ডাকাতির মূলহোতা গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগের বটবাহিনী আমার সকল আত্মীয়-স্বজনদের টার্গেট করেছে : প্রেস সচিব প্রতিহিংসার পরিবর্তে পরিকল্পনার রাজনীতি করতে হবে : তারেক রহমান শরীর ধীরে ধীরে ভারসাম্য হারাতে শুরু করেছে : অমিতাভ বচ্চন

রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে মোহামেডানকে হারাল আবাহনী

Reporter Name
  • Update Time : ০৩:৫৩:৪৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ মে ২০২৩
  • / ৩৬২ Time View

চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে দলের বড়সড় দুই তারকা সাকিব আল হাসান এবং মেহেদী হাসান মিরাজকে হারিয়েছে মোহামেডান। তবে মোহামেডান অধিনায়ক ইমরুল কায়েস ম্যাচের আগে ছিলেন দৃঢ়প্রতিজ্ঞ, যেকোনো মূল্যে ম্যাচ জিততে চেয়েছিল তারা। মাঠেও দেখা গেল সেই দৃঢ়তার প্রমাণ। কিন্তু তাতেও আবাহনীর সঙ্গে পেরে ওঠা সম্ভব হলো না।
সোমবার (১ এপ্রিল) ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে সুপার লিগের ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী আবাহনী-মোহামেডান। ঘরোয়া ক্রিকেটের দুই বড় দলের ম্যাচও হয়েছে তীব্র প্রতিদ্বদ্বিতামূলক। দুলই লড়েছে শেষ ওভার পর্যন্ত। আর তাতে শেষ পর্যন্ত জয়ের দেখা পেয়েছে মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতের আবাহনী দল।

মিরপুর শের-ই বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আজ মোহামেডানকে ৮ রানে হারিয়েছে আবাহনী। শুরুতে ব্যাট করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ২৫৮ রান করে আবাহনী। জবাবে ব্যাট করতে নেমে শেষ পর্যন্ত ২৫০ রানে থামে মোহামেডান।
মিরপুরের উইকেটে টস হেরে ব্যাট করতে নামে আবাহনী। তবে অধিনায়কের সিদ্ধান্তের মান রাখতে পারেননি টপ অর্ডার ব্যাটাররা। এনামুল হক, নাঈম শেখ এবং মাহমুদুল হাসান ফিরেছেন দলীয় ৪৩ রানের মধ্যে।

এরপর দলের হাল ধরেন জাকের আলী অনিক এবং আফিফ হোসেন। দুজনে মিলে গড়েন ৭৩ রানের জুটি। ৪০ বলে ৩৬ রান করে আফিফ ফেরেন শুভাগতর বলে ক্যাচ হয়ে। অনিক আউট হন ৬৩ রান করে। শেষদিকে মোসাদ্দেকের ৬৩ এবং পাকিস্তানি অলরাউন্ডার খুশদিল শাহের ২৯ রানে ২৫৮ রানের চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ পায় আবাহনী।

মাঝারি লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই দুই ওপেনার ইমরুল কায়েস এবং সৌম্য সরকার ফিরে যান শুরুতেই। রান করতে পারেননি বিদেশি কামিন্দু মেন্ডিসও। ১২ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে মোহামেডান। পরবর্তীতে দলের হাল ধরেন আরিফুল ইসলাম এবং মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন।
আরিফুল ৫৯ বলে ফেরেন ৩০ রান করে। পঞ্চম উইকেটে অঙ্কনকে নিয়ে ৮৭ রানের জুটি গড়েন মাহমদউল্লাহ। ১১৩ বলে ৩ ছক্কা ও ৬ চারে ৮৮ রান করে অঙ্কন যখন ফিরলেন তখন দলের প্রয়োজন ৮৭ রান। দুই ওভার পরে ফিরলেন মাহমুদউল্লাহও।

শেষদিকে আরিফুল হোক এবং শুভাগত হোম প্রাণপণ চেষ্টা করলেও ম্যাচ জিতিয়ে উঠতে পারেননি তারা। আরিফুল ১৪ বলে করেছেন ২৬ রান, শুভাগতর ব্যাট থেকে এসেছে ২১ রান।

Please Share This Post in Your Social Media

রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে মোহামেডানকে হারাল আবাহনী

Reporter Name
Update Time : ০৩:৫৩:৪৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ মে ২০২৩

চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে দলের বড়সড় দুই তারকা সাকিব আল হাসান এবং মেহেদী হাসান মিরাজকে হারিয়েছে মোহামেডান। তবে মোহামেডান অধিনায়ক ইমরুল কায়েস ম্যাচের আগে ছিলেন দৃঢ়প্রতিজ্ঞ, যেকোনো মূল্যে ম্যাচ জিততে চেয়েছিল তারা। মাঠেও দেখা গেল সেই দৃঢ়তার প্রমাণ। কিন্তু তাতেও আবাহনীর সঙ্গে পেরে ওঠা সম্ভব হলো না।
সোমবার (১ এপ্রিল) ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে সুপার লিগের ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী আবাহনী-মোহামেডান। ঘরোয়া ক্রিকেটের দুই বড় দলের ম্যাচও হয়েছে তীব্র প্রতিদ্বদ্বিতামূলক। দুলই লড়েছে শেষ ওভার পর্যন্ত। আর তাতে শেষ পর্যন্ত জয়ের দেখা পেয়েছে মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতের আবাহনী দল।

মিরপুর শের-ই বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আজ মোহামেডানকে ৮ রানে হারিয়েছে আবাহনী। শুরুতে ব্যাট করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ২৫৮ রান করে আবাহনী। জবাবে ব্যাট করতে নেমে শেষ পর্যন্ত ২৫০ রানে থামে মোহামেডান।
মিরপুরের উইকেটে টস হেরে ব্যাট করতে নামে আবাহনী। তবে অধিনায়কের সিদ্ধান্তের মান রাখতে পারেননি টপ অর্ডার ব্যাটাররা। এনামুল হক, নাঈম শেখ এবং মাহমুদুল হাসান ফিরেছেন দলীয় ৪৩ রানের মধ্যে।

এরপর দলের হাল ধরেন জাকের আলী অনিক এবং আফিফ হোসেন। দুজনে মিলে গড়েন ৭৩ রানের জুটি। ৪০ বলে ৩৬ রান করে আফিফ ফেরেন শুভাগতর বলে ক্যাচ হয়ে। অনিক আউট হন ৬৩ রান করে। শেষদিকে মোসাদ্দেকের ৬৩ এবং পাকিস্তানি অলরাউন্ডার খুশদিল শাহের ২৯ রানে ২৫৮ রানের চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ পায় আবাহনী।

মাঝারি লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই দুই ওপেনার ইমরুল কায়েস এবং সৌম্য সরকার ফিরে যান শুরুতেই। রান করতে পারেননি বিদেশি কামিন্দু মেন্ডিসও। ১২ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে মোহামেডান। পরবর্তীতে দলের হাল ধরেন আরিফুল ইসলাম এবং মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন।
আরিফুল ৫৯ বলে ফেরেন ৩০ রান করে। পঞ্চম উইকেটে অঙ্কনকে নিয়ে ৮৭ রানের জুটি গড়েন মাহমদউল্লাহ। ১১৩ বলে ৩ ছক্কা ও ৬ চারে ৮৮ রান করে অঙ্কন যখন ফিরলেন তখন দলের প্রয়োজন ৮৭ রান। দুই ওভার পরে ফিরলেন মাহমুদউল্লাহও।

শেষদিকে আরিফুল হোক এবং শুভাগত হোম প্রাণপণ চেষ্টা করলেও ম্যাচ জিতিয়ে উঠতে পারেননি তারা। আরিফুল ১৪ বলে করেছেন ২৬ রান, শুভাগতর ব্যাট থেকে এসেছে ২১ রান।