ঢাকা ০৩:৪৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫, ২৯ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাকৃবির আন্তঃহল ভলিবলে চ্যাম্পিয়ন মাওলানা ভাসানী ও তাপসী রাবেয়া হল

সাঈদা জাহান খুকী, বাকৃবি প্রতিনিধি
  • Update Time : ০৯:১২:৩৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ মে ২০২৫
  • / ২৬ Time View

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতার ফাইনাল খেলা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়া প্রশিক্ষণ বিভাগের আয়োজনে ৮ দিনব্যাপী এই প্রতিযোগিতায় ১৪টি আবাসিক হলের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করে। ফাইনাল খেলায় ছেলেদের হলগুলোর মধ্য থেকে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে মাওলানা ভাসানী হল এবং মেয়েদের হলগুলোর মধ্য থেকে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে তাপসী রাবেয়া হল।

সোমবার (১২মে) বিকেলে সাড়ে ৫ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জিমনেশিয়াম সংলগ্ন মাঠে প্রতিযোগিতার ফাইনাল অনুষ্ঠিত হয়।

ফাইনাল ম্যাচে ছেলেদের মাওলানা ভাসানী হল (প্রস্তাবিত) বনাম হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের মধ্যে খেলা হয়। এর আগে গত ৯ মে মেয়েদের ৫ টি হলের মধ্যে সবকয়টি ম্যাচ বিজয়ী হওয়ায় তাপসী রাবেয়া হলকে চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা হয়। এছাড়াও ছেলেদের ভলিবলে ম্যান অব দ্যা টুর্নামেন্ট হন মাওলানা ভাসানী হলের শামীম হুসাইন এবং মেয়েদের ভলিবলে তাপসী রাবেয়া হলের তাসফিয়া আলোক ঐথি।

পরে ম্যান অব দ্যা টুর্নামেন্ট এবং বিজয়ী দলের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয় । ক্রীড়া প্রশিক্ষণ বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মো. আসাদুল হক সজলের সঞ্চালনায় পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কে ফজলুল হক ভূঁইয়া। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল হক, প্রভোস্ট কাউন্সিলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মো. রুহুল আমিন, অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. হুমায়ূন কবির, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল আলীম, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড মো আসাদুজ্জামান সরকার। এছাড়াও বিভিন্ন হলের প্রভোস্টবৃন্দ ও ক্রীড়া প্রশিক্ষণ বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন ।

এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল হক বলেন, ‘আজ আমরা ভলিবল রোমাঞ্চকর খেলা দেখলাম দুই হলের মধ্যে। কেউ কারো চেয়ে কম না। খুব উপভোগ করেছি আমরা। শিক্ষার্থীরাদেরকে লেখাপড়ার পাশাপাশি এমন আনন্দ দেওয়ার জন্য ও ভালো কাজ করতে অনুপ্রাণিত করবো। খেলাধুলার মাধ্যমে বিনোদন নিতে পারে সেজন্য আমরা বিভিন্ন সময়ে খেলার আয়োজন করে থাকি। ভবিষ্যতে ছেলে মেয়েদের জন্য এমন ধারা অব্যহত থাকবে সেজন্য বিশ্ববিদ্যালয়কে ও ক্রীড়া বিভাগকে সর্বদা সচেষ্ট থাকবে।’

Please Share This Post in Your Social Media

বাকৃবির আন্তঃহল ভলিবলে চ্যাম্পিয়ন মাওলানা ভাসানী ও তাপসী রাবেয়া হল

সাঈদা জাহান খুকী, বাকৃবি প্রতিনিধি
Update Time : ০৯:১২:৩৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ মে ২০২৫

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতার ফাইনাল খেলা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়া প্রশিক্ষণ বিভাগের আয়োজনে ৮ দিনব্যাপী এই প্রতিযোগিতায় ১৪টি আবাসিক হলের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করে। ফাইনাল খেলায় ছেলেদের হলগুলোর মধ্য থেকে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে মাওলানা ভাসানী হল এবং মেয়েদের হলগুলোর মধ্য থেকে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে তাপসী রাবেয়া হল।

সোমবার (১২মে) বিকেলে সাড়ে ৫ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জিমনেশিয়াম সংলগ্ন মাঠে প্রতিযোগিতার ফাইনাল অনুষ্ঠিত হয়।

ফাইনাল ম্যাচে ছেলেদের মাওলানা ভাসানী হল (প্রস্তাবিত) বনাম হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের মধ্যে খেলা হয়। এর আগে গত ৯ মে মেয়েদের ৫ টি হলের মধ্যে সবকয়টি ম্যাচ বিজয়ী হওয়ায় তাপসী রাবেয়া হলকে চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা হয়। এছাড়াও ছেলেদের ভলিবলে ম্যান অব দ্যা টুর্নামেন্ট হন মাওলানা ভাসানী হলের শামীম হুসাইন এবং মেয়েদের ভলিবলে তাপসী রাবেয়া হলের তাসফিয়া আলোক ঐথি।

পরে ম্যান অব দ্যা টুর্নামেন্ট এবং বিজয়ী দলের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয় । ক্রীড়া প্রশিক্ষণ বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মো. আসাদুল হক সজলের সঞ্চালনায় পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কে ফজলুল হক ভূঁইয়া। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল হক, প্রভোস্ট কাউন্সিলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মো. রুহুল আমিন, অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. হুমায়ূন কবির, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল আলীম, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড মো আসাদুজ্জামান সরকার। এছাড়াও বিভিন্ন হলের প্রভোস্টবৃন্দ ও ক্রীড়া প্রশিক্ষণ বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন ।

এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল হক বলেন, ‘আজ আমরা ভলিবল রোমাঞ্চকর খেলা দেখলাম দুই হলের মধ্যে। কেউ কারো চেয়ে কম না। খুব উপভোগ করেছি আমরা। শিক্ষার্থীরাদেরকে লেখাপড়ার পাশাপাশি এমন আনন্দ দেওয়ার জন্য ও ভালো কাজ করতে অনুপ্রাণিত করবো। খেলাধুলার মাধ্যমে বিনোদন নিতে পারে সেজন্য আমরা বিভিন্ন সময়ে খেলার আয়োজন করে থাকি। ভবিষ্যতে ছেলে মেয়েদের জন্য এমন ধারা অব্যহত থাকবে সেজন্য বিশ্ববিদ্যালয়কে ও ক্রীড়া বিভাগকে সর্বদা সচেষ্ট থাকবে।’