ঢাকা ১০:৪৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৪ মে ২০২৫, ২১ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ

গাজার ৫০ মিলিয়ন টন ধ্বংসস্তূপ সরাতেই সময় লাগবে ২১ বছর

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • Update Time : ০৪:৪৭:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫
  • / ৮১ Time View

ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী (আইডিএফ) কর্তৃক হামলায় গাজায় সৃষ্ট ৫০ মিলিয়ন টন ধ্বংসস্তূপ সরাতে সময় লাগবে প্রায় ২১ বছর। এতে খরচ হবে ১২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। জাতিসংঘ এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ভয়াবহ যুদ্ধের কারনে গাজা উপত্যকাটির আগামী ৬৯ বছরের উন্নয়ন ও সম্ভাবনা থমকে গিয়েছে। যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর হওয়ায় দীর্ঘদিন পর ঘরে ফেরার আনন্দ থাকলেও মনে শান্তি নেই গাজাবাসীর। কারণ, ইসরায়েলি বর্বরতায় ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে পুরো উপত্যকা। তবে এর মধ্যেই ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন অবরুদ্ধ গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর রাফার বাসিন্দারা।

যুদ্ধবিরতির পর ধ্বংসস্তূপ সরানোর কাজে নেমেছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ। কিন্তু প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি না থাকায় হিমশিম খাচ্ছেন তারা। তারা বলছেন, বর্তমানে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ শহরের প্রধান রাস্তাগুলো পুনরায় চালু করা। যান চলাচলের জন্য প্রশস্ত রাস্তা তৈরির চেষ্টা চলছে। আপাতত শুধু ধ্বংসাবশেষ সরানো কাজ চলছে, কিন্তু রাস্তা পুরোপুরি পরিষ্কার হচ্ছে না। ভারী যন্ত্রপাতি ছাড়া কাজ করা অসম্ভব।

Please Share This Post in Your Social Media

গাজার ৫০ মিলিয়ন টন ধ্বংসস্তূপ সরাতেই সময় লাগবে ২১ বছর

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
Update Time : ০৪:৪৭:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫

ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী (আইডিএফ) কর্তৃক হামলায় গাজায় সৃষ্ট ৫০ মিলিয়ন টন ধ্বংসস্তূপ সরাতে সময় লাগবে প্রায় ২১ বছর। এতে খরচ হবে ১২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। জাতিসংঘ এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ভয়াবহ যুদ্ধের কারনে গাজা উপত্যকাটির আগামী ৬৯ বছরের উন্নয়ন ও সম্ভাবনা থমকে গিয়েছে। যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর হওয়ায় দীর্ঘদিন পর ঘরে ফেরার আনন্দ থাকলেও মনে শান্তি নেই গাজাবাসীর। কারণ, ইসরায়েলি বর্বরতায় ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে পুরো উপত্যকা। তবে এর মধ্যেই ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন অবরুদ্ধ গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর রাফার বাসিন্দারা।

যুদ্ধবিরতির পর ধ্বংসস্তূপ সরানোর কাজে নেমেছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ। কিন্তু প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি না থাকায় হিমশিম খাচ্ছেন তারা। তারা বলছেন, বর্তমানে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ শহরের প্রধান রাস্তাগুলো পুনরায় চালু করা। যান চলাচলের জন্য প্রশস্ত রাস্তা তৈরির চেষ্টা চলছে। আপাতত শুধু ধ্বংসাবশেষ সরানো কাজ চলছে, কিন্তু রাস্তা পুরোপুরি পরিষ্কার হচ্ছে না। ভারী যন্ত্রপাতি ছাড়া কাজ করা অসম্ভব।