ঢাকা ০৪:০৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫, ২৯ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক থেকে একমাত্র শেয়ারধারী পরিচালকের পদত্যাগ ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব গঠনে ছয় দফা প্রস্তাব প্রধান উপদেষ্টার : ‘তিন-শূন্য বিশ্ব’ গড়ার আহ্বান বাংলাদেশ ও বিএনপি : আগামী নির্বাচনে সম্ভাবনার দিগন্ত প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সুইডেন ও নরওয়ের ৯ তরুণ রাজনীতিবিদের সাক্ষাৎ নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত লুটপাট করে সার কারখানা ধ্বংস করে দিয়েছে আ.লীগ সরকার – মঈন খাঁন রাস্তায় ফেলে শিক্ষক পেটানো কোনো সভ্য রাষ্ট্রের চরিত্র নয়: হাসনাত আব্দুল্লাহ সৌদি আরব ও কাতারের মধ্যস্থতায় আফগান-পাকিস্তান সংঘর্ষ স্থগিত: কাবুল প্রেমিকাকে আবাসিক হোটেলে নিয়ে ‘ধর্ষণ’, রক্তক্ষরণে মৃত্যু ডিবি পরিচয়ে বাসর ঘরে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট

এবার কোক স্টুডিওতে শাহনাজ রহমতুল্লাহ

নওরোজ বিনোদন ডেস্ক
  • Update Time : ১২:০৯:৩০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ জুলাই ২০২৩
  • / ২৬৪ Time View

কিংবদন্তি সুরকার লাকী আখন্দ ও কণ্ঠশিল্পী শাহনাজ রহমতুল্লাহর প্রতি সম্মান জানানো হলো কোক স্টুডিও বাংলার নতুন গান ‘ঘুম ঘুম’ গানের ফিউশনের মাধ্যমে।

গানটি গেয়েছেন প্রতিভাবান তরুণ শিল্পী ফাইরুজ নাজিফা। আর সংগীত প্রযোজক হিসেবে ছিলেন শুভেন্দু দাশ শুভ।

রোববার বিকালে গানটি উন্মুক্ত হয় অন্তর্জালে। মূল গানটি এস এম হেদায়েতের লেখা, লাকী আখন্দের সুর করা এবং শাহনাজ রহমতুল্লাহর গাওয়া।

১৯৮০ সালের জনপ্রিয় চলচ্চিত্র ‘ঘুড্ডি’-তে গানটি প্রথমবারের মতো ব্যবহৃত হয়। পাকিস্তান থেকে দেশে ফেরার পর, ‘ঘুম ঘুম’ ছিল শাহনাজ রহমতুল্লাহর প্রথম গাওয়া গান।

জনপ্রিয় এই চলচ্চিত্রটি সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের তরুণ, মুক্ত পরিবেশকে তুলে ধরে। সেই একই পরিবেশটি উঠে এসেছে এই গানে।

এই কালজয়ী গানটিকে নতুনভাবে পরিবেশন করতে গিয়ে বাংলা গানের সাথে জ্যাজ সংগীতকে মিলিয়ে ফিউশন করেছে কোক স্টুডিও বাংলা।

সোনালি দিনের অসাধারণ এই বাংলা গানটিতে নতুন প্রাণ দিয়েছেন তরুণ শিল্পীরা। জ্যাজের জাদুর সাথে নস্টালজিয়ার মিশ্রণে তৈরি হয়েছে চমৎকার একটি কম্পোজিশন।

ল্যাটিন বিট গিটার, ট্রম্বোন ও ডাবল বেইজের সাথে মিশে শুভেন্দু দাশ শুভর সংগীতায়োজন এবং ফাইরুজের গম্ভীর কণ্ঠ শ্রোতাদের নিয়ে যায় এক জাদুময় অভিজ্ঞতায়।

ফাইরুজ নাজিফা বলেন, ‘কোক স্টুডিও বাংলা পরিবারের অংশ হওয়া, এই প্ল্যাটফর্মে পারফর্ম করতে পারা একটি চমৎকার অভিজ্ঞতা।

লাকী আখন্দ ও শাহনাজ রহমতুল্লাহর মতো কিংবদন্তি শিল্পীদের সৃষ্টি করা গান কাভার করবো জানতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত ছিলাম। এই গানের প্রতি সুবিচার করতে আমি আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি। আশা করছি, সবাই গানটি উপভোগ করবেন।’

শুভেন্দু দাশ শুভ বলেন, ‘যে কোনো কালজয়ী গানে কাজ করা একটি চ্যালেঞ্জিং ব্যাপার, আমরা শিল্পীরা এরকম চ্যালেঞ্জ সবসময় উপভোগ করি। এই সিজনের জন্য নানা ধারার গান নিয়ে কাজ করা আমাদের পরিকল্পনায় ছিল এবং দর্শক-শ্রোতাদের সামনে জ্যাজ গান পরিবেশন করতে আমি খুবই আগ্রহী ছিলাম। ফাইরুজ থেকে শুরু করে এই গানের সাথে জড়িত ক্যামেরার সামনে ও পেছনের শিল্পীরা সবাই দারুণ কাজ করেছেন।’

Please Share This Post in Your Social Media

এবার কোক স্টুডিওতে শাহনাজ রহমতুল্লাহ

নওরোজ বিনোদন ডেস্ক
Update Time : ১২:০৯:৩০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ জুলাই ২০২৩

কিংবদন্তি সুরকার লাকী আখন্দ ও কণ্ঠশিল্পী শাহনাজ রহমতুল্লাহর প্রতি সম্মান জানানো হলো কোক স্টুডিও বাংলার নতুন গান ‘ঘুম ঘুম’ গানের ফিউশনের মাধ্যমে।

গানটি গেয়েছেন প্রতিভাবান তরুণ শিল্পী ফাইরুজ নাজিফা। আর সংগীত প্রযোজক হিসেবে ছিলেন শুভেন্দু দাশ শুভ।

রোববার বিকালে গানটি উন্মুক্ত হয় অন্তর্জালে। মূল গানটি এস এম হেদায়েতের লেখা, লাকী আখন্দের সুর করা এবং শাহনাজ রহমতুল্লাহর গাওয়া।

১৯৮০ সালের জনপ্রিয় চলচ্চিত্র ‘ঘুড্ডি’-তে গানটি প্রথমবারের মতো ব্যবহৃত হয়। পাকিস্তান থেকে দেশে ফেরার পর, ‘ঘুম ঘুম’ ছিল শাহনাজ রহমতুল্লাহর প্রথম গাওয়া গান।

জনপ্রিয় এই চলচ্চিত্রটি সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের তরুণ, মুক্ত পরিবেশকে তুলে ধরে। সেই একই পরিবেশটি উঠে এসেছে এই গানে।

এই কালজয়ী গানটিকে নতুনভাবে পরিবেশন করতে গিয়ে বাংলা গানের সাথে জ্যাজ সংগীতকে মিলিয়ে ফিউশন করেছে কোক স্টুডিও বাংলা।

সোনালি দিনের অসাধারণ এই বাংলা গানটিতে নতুন প্রাণ দিয়েছেন তরুণ শিল্পীরা। জ্যাজের জাদুর সাথে নস্টালজিয়ার মিশ্রণে তৈরি হয়েছে চমৎকার একটি কম্পোজিশন।

ল্যাটিন বিট গিটার, ট্রম্বোন ও ডাবল বেইজের সাথে মিশে শুভেন্দু দাশ শুভর সংগীতায়োজন এবং ফাইরুজের গম্ভীর কণ্ঠ শ্রোতাদের নিয়ে যায় এক জাদুময় অভিজ্ঞতায়।

ফাইরুজ নাজিফা বলেন, ‘কোক স্টুডিও বাংলা পরিবারের অংশ হওয়া, এই প্ল্যাটফর্মে পারফর্ম করতে পারা একটি চমৎকার অভিজ্ঞতা।

লাকী আখন্দ ও শাহনাজ রহমতুল্লাহর মতো কিংবদন্তি শিল্পীদের সৃষ্টি করা গান কাভার করবো জানতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত ছিলাম। এই গানের প্রতি সুবিচার করতে আমি আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি। আশা করছি, সবাই গানটি উপভোগ করবেন।’

শুভেন্দু দাশ শুভ বলেন, ‘যে কোনো কালজয়ী গানে কাজ করা একটি চ্যালেঞ্জিং ব্যাপার, আমরা শিল্পীরা এরকম চ্যালেঞ্জ সবসময় উপভোগ করি। এই সিজনের জন্য নানা ধারার গান নিয়ে কাজ করা আমাদের পরিকল্পনায় ছিল এবং দর্শক-শ্রোতাদের সামনে জ্যাজ গান পরিবেশন করতে আমি খুবই আগ্রহী ছিলাম। ফাইরুজ থেকে শুরু করে এই গানের সাথে জড়িত ক্যামেরার সামনে ও পেছনের শিল্পীরা সবাই দারুণ কাজ করেছেন।’