ঢাকা ০১:২৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫, ১৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

এনা পরিবহন ও স্টারলাইনের ১৯০ গাড়ি জব্দ

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • Update Time : ১১:২৩:৩১ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ মে ২০২৫
  • / ১০১ Time View

সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েত উল্লাহ এবং তার পরিবারের সদস্য ছাড়াও স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে নিবন্ধিত এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০টি গাড়ি জব্দ করার আদেশ দেওয়া হয়েছে।

রবিবার (৪ মে) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন।

আদালত সূত্রে জানা যায়, দুদকের উপপরিচালক মো. সাইদুজ্জামান এসব গাড়ি জব্দ করার আবেদন করেন। আবেদনে বলা হয়, অভিযুক্ত খন্দকার এনায়েত উল্লাহর বিরুদ্ধে বিভিন্ন রুটে চলাচলকারী বাস থেকে দৈনিক ১ কোটি ৬৫ লাখ টাকা চাঁদা আদায়ের অভিযোগ রয়েছে, যার অনুসন্ধান চলছে। বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, অভিযোগ-সংশ্লিষ্টরা এসব যানবাহন বা মোটরযানগুলোর মালিকানা হস্তান্তর করে দেশত্যাগের চেষ্টা করছেন। সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে এসব যানবাহন জব্দ করার আদেশ দেওয়া আবশ্যক।

এসব গাড়ি খন্দকার এনায়েত উল্লাহ, তার স্ত্রী নার্গিস সামসাদ, ছেলে রিদওয়ানুল আশিক নিলয়, মেয়ে চামশে জাহান নিশি ও তাদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর নামে রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এনা পরিবহন ও স্টারলাইন স্পেশাল লিমিটেডের নাম রয়েছে।

গত ২৬ ফেব্রুয়ারি উল্লিখিতদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

এনা পরিবহন ও স্টারলাইনের ১৯০ গাড়ি জব্দ

নিজস্ব প্রতিবেদক
Update Time : ১১:২৩:৩১ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ মে ২০২৫

সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েত উল্লাহ এবং তার পরিবারের সদস্য ছাড়াও স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে নিবন্ধিত এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০টি গাড়ি জব্দ করার আদেশ দেওয়া হয়েছে।

রবিবার (৪ মে) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন।

আদালত সূত্রে জানা যায়, দুদকের উপপরিচালক মো. সাইদুজ্জামান এসব গাড়ি জব্দ করার আবেদন করেন। আবেদনে বলা হয়, অভিযুক্ত খন্দকার এনায়েত উল্লাহর বিরুদ্ধে বিভিন্ন রুটে চলাচলকারী বাস থেকে দৈনিক ১ কোটি ৬৫ লাখ টাকা চাঁদা আদায়ের অভিযোগ রয়েছে, যার অনুসন্ধান চলছে। বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, অভিযোগ-সংশ্লিষ্টরা এসব যানবাহন বা মোটরযানগুলোর মালিকানা হস্তান্তর করে দেশত্যাগের চেষ্টা করছেন। সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে এসব যানবাহন জব্দ করার আদেশ দেওয়া আবশ্যক।

এসব গাড়ি খন্দকার এনায়েত উল্লাহ, তার স্ত্রী নার্গিস সামসাদ, ছেলে রিদওয়ানুল আশিক নিলয়, মেয়ে চামশে জাহান নিশি ও তাদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর নামে রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এনা পরিবহন ও স্টারলাইন স্পেশাল লিমিটেডের নাম রয়েছে।

গত ২৬ ফেব্রুয়ারি উল্লিখিতদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।