ঢাকা ১০:২৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ
তাবাসসুমের নেতৃত্বে আওয়ামী প্রেতাত্মারা এখনো সক্রিয় ভারতীয় বিভিন্ন সংস্থার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা ইসরাইলি সব পণ্য বয়কট করছে যুক্তরাজ্যের বৃহৎ সুপারমার্কেট ফিলিস্তিনের পক্ষ নেয়ায় ইংলিশ কিংবদন্তি লিনেকারকে ছাঁটাই করল বিবিসি কুবিতে বহিষ্কৃত শিক্ষার্থী দিলেন সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা নির্বাচন পেছাতে ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত শুরু হয়েছে : মির্জা ফখরুল আইনশৃঙ্খলা নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক ইসরাইলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার ঘোষণা যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফ্রান্সের মিথ্যা তথ্য দিয়ে জনগণকে ভুল বুঝানোর চেষ্টা করছে সরকারের উপদেষ্টা : ইশরাক সরকার গায়ের জোরে ইশরাককে মেয়র হতে দিচ্ছে না : রিজভী

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধস ও আকস্মিক বন্যায় ১৬ জনের মৃত্যু

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • Update Time : ০২:৩৮:৪১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪
  • / ১১৭ Time View

ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা দ্বীপে ভূমিধস ও আকস্মিক বন্যায় ১৬ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ছাড়া এখনো ছয়জন নিখোঁজ রয়েছেন বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ। উত্তর সুমাত্রা প্রদেশের পাহাড়ি এলাকায় ভারি বৃষ্টির পর নদীর দুকূল প্লাবিত হয়। এতে বাড়িঘর ও কৃষি জমি ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

এছাড়া দেলি সেরডাং, সাউথ তাপানুলি এবং পেডাং লাওয়াস জেলায় আরও ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। বন্যায় বাড়ি-ঘর, মসজিদ এবং বিভিন্ন স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

আবদুল মুহারি জানিয়েছেন, এর আগেও দেলি সেরডাং এবং কারো জেলায় বন্যা ও ভূমিধস আঘাত হেনেছে। চলতি বছর ওই দুই জেলায় এ নিয়ে তৃতীয় বারের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ আঘাত হেনেছে।

বর্ষাকালে যেসব এলাকায় বন্যার আশঙ্কা রয়েছে সেগুলো এড়িয়ে চলতে লোকজনকে সতর্ক করেছেন তিনি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে দেশটিতে নানা ধরনের প্রাকৃতিক বিপর্যয় দেখা যাচ্ছে।

গত মে মাসে পশ্চিম সুমাত্রার মাউন্ট মারাপির অগ্ন্যুৎপাত থেকে ছাই, বালি এবং নুড়ির মিশ্রণ আবাসিক এলাকায় ভেসে আসার পর আকস্মিক বন্যায় কমপক্ষে ৬৭ জনের মৃত্যু হয়।

নওরোজ/এসএইচ

Please Share This Post in Your Social Media

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধস ও আকস্মিক বন্যায় ১৬ জনের মৃত্যু

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
Update Time : ০২:৩৮:৪১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪

ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা দ্বীপে ভূমিধস ও আকস্মিক বন্যায় ১৬ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ছাড়া এখনো ছয়জন নিখোঁজ রয়েছেন বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ। উত্তর সুমাত্রা প্রদেশের পাহাড়ি এলাকায় ভারি বৃষ্টির পর নদীর দুকূল প্লাবিত হয়। এতে বাড়িঘর ও কৃষি জমি ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

এছাড়া দেলি সেরডাং, সাউথ তাপানুলি এবং পেডাং লাওয়াস জেলায় আরও ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। বন্যায় বাড়ি-ঘর, মসজিদ এবং বিভিন্ন স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

আবদুল মুহারি জানিয়েছেন, এর আগেও দেলি সেরডাং এবং কারো জেলায় বন্যা ও ভূমিধস আঘাত হেনেছে। চলতি বছর ওই দুই জেলায় এ নিয়ে তৃতীয় বারের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ আঘাত হেনেছে।

বর্ষাকালে যেসব এলাকায় বন্যার আশঙ্কা রয়েছে সেগুলো এড়িয়ে চলতে লোকজনকে সতর্ক করেছেন তিনি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে দেশটিতে নানা ধরনের প্রাকৃতিক বিপর্যয় দেখা যাচ্ছে।

গত মে মাসে পশ্চিম সুমাত্রার মাউন্ট মারাপির অগ্ন্যুৎপাত থেকে ছাই, বালি এবং নুড়ির মিশ্রণ আবাসিক এলাকায় ভেসে আসার পর আকস্মিক বন্যায় কমপক্ষে ৬৭ জনের মৃত্যু হয়।

নওরোজ/এসএইচ