ঢাকা ১০:৫১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ মে ২০২৪, ৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ
সিলেটের কিনব্রিজের পাশে হবে নতুন সেতু সিলেটের ১০ উপজেলায় শান্তিপূর্ণ ভাবে ভোট গ্রহণ সম্পন্ন রংপুরে ভোটকেন্দ্রগুলোতে ভোটার উপস্থিতি কম, জাল ভোট দেওয়ার সময় আটক ২ পল্লী বিদ্যুৎ‌ সমিতির ভুল তথ্যের ভি‌ত্তিতে নারীকে থানায় ১০ ঘণ্টা আটক রংপুরে আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের ৩ সদস্যের সাজা প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর লাশ উদ্ধার হযরত শাহজালাল (রহ:) মাজারে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের উপর গ্রেনেড হামলায় আহত হওয়ার ঘটনা রাষ্ট্রপতির সাথে আইআইইউসি প্রতিনিধি দলের সৌজন্য সাক্ষাৎ গাজীপুরে জাল টাকাসহ গ্রেপ্তার দৌলতপুরে আটকের পর মাদক বহনকারীকে ছেড়ে দেওযার অভিযোগ!

বরিশালে ৭ সাংবাদিকের ওপর চিকিৎসকদের হামলা

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • Update Time : ০৫:০২:৫৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৩
  • / ৫৪ Time View

ছবিঃ সংগৃহীত

দায়িত্বপালনকালে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজের (শেবামেক) অধ্যক্ষের নেতৃত্বে ৭ গণমাধ্যমকর্মীর ওপর হামলা করা হয়েছে।

শিক্ষার্থীদের র‍্যাগিংয়ের ঘটনার সংবাদ সংগ্রহকালে শনিবার (২৬ আগস্ট) দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।

ঘটনার পরপরই কলেজের সামনে অবস্থান নিয়ে ঘটনার বিচার দাবি করেছেন সাংবাদিকরা।

হামলার শিকার সাংবাদিকরা হলেন, চ্যানেল টোয়েন্টিফোরের বরিশাল ব্যুরো প্রধান কাওছার হোসেন রানা, ক্যামেরা পার্সন রুহুল আমিন, এশিয়ান টেলিভিশনের ব্যুরো প্রধান ফিরোজ মোস্তফা, ক্যামেরা পার্সন আজিম, বাংলানিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের নিজস্ব প্রতিবেদক মুশফিক সৌরভ, সময় টেলিভিশনের প্রতিবেদক শাকিল মাহমুদ, ক্যামেরাপার্সন সুমন হাসান।

চ্যানেল টোয়েন্টিফোরের ক্যামেরা পার্সন রুহুল আমিন বলেন, র‍্যাগিংয়ের শিকার ছাত্রী কলেজ অধ্যক্ষের কক্ষে অভিযোগ দিতে আসে। খবর পেয়ে আমরা সেখানে গিয়ে ওই ছাত্রীর বক্তব্য নিচ্ছিলাম।

হঠাৎ কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ডা. আবুল বাশারের নেতৃত্বে প্রথমে ৪/৫ জন চিকিৎসক আমাদের ওপর হামলা চালান। তারা ক্যামেরা ভাঙচুর করেন এবং মারধর করেন।

এশিয়ান টেলিভিশনের ব্যুরো প্রধান ফিরোজ মোস্তফা বলেন, র‍্যাগিংয়ের শিকার তৃতীয় বর্ষের ওই ছাত্রীর অভিভাবকও ছিল সেখানে। হঠাৎ তাদের সামনেই আমাদের ওপর হামলা চালায়। ডাক্তার, অফিস পিয়ন সবাইকে নিয়ে কলেজ অধ্যক্ষ হামলা চালান।

চ্যানেল টোয়েন্টিফোরের ব্যুরো প্রধান কাওছার হোসেন রানা বলেন, কলেজ প্রশাসন র‍্যাগিং যারা করেছে তাদের রক্ষা করতেই গণমাধ্যমের ওপর হামলা চালিয়েছে। খবর পেয়ে বরিশালের সাংবাদিকরা এসেছেন।

আমাদের দাবি হামলার সুষ্ঠু তদন্ত বিচার করতে হবে।খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশের ঊধ্বর্তন কর্মকর্তারা হাজির হয়েছেন। যদিও তারা আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো বক্তব্য দেননি।

উল্লেখ্য, শেবামেকের ৫ম ব্যাচের নিলিমা জাহান জুঁই ও তার সঙ্গীরা র‍্যাগিং করে তৃতীয় বর্ষের এক ছাত্রীকে।

Please Share This Post in Your Social Media

বরিশালে ৭ সাংবাদিকের ওপর চিকিৎসকদের হামলা

Update Time : ০৫:০২:৫৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৩

দায়িত্বপালনকালে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজের (শেবামেক) অধ্যক্ষের নেতৃত্বে ৭ গণমাধ্যমকর্মীর ওপর হামলা করা হয়েছে।

শিক্ষার্থীদের র‍্যাগিংয়ের ঘটনার সংবাদ সংগ্রহকালে শনিবার (২৬ আগস্ট) দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।

ঘটনার পরপরই কলেজের সামনে অবস্থান নিয়ে ঘটনার বিচার দাবি করেছেন সাংবাদিকরা।

হামলার শিকার সাংবাদিকরা হলেন, চ্যানেল টোয়েন্টিফোরের বরিশাল ব্যুরো প্রধান কাওছার হোসেন রানা, ক্যামেরা পার্সন রুহুল আমিন, এশিয়ান টেলিভিশনের ব্যুরো প্রধান ফিরোজ মোস্তফা, ক্যামেরা পার্সন আজিম, বাংলানিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের নিজস্ব প্রতিবেদক মুশফিক সৌরভ, সময় টেলিভিশনের প্রতিবেদক শাকিল মাহমুদ, ক্যামেরাপার্সন সুমন হাসান।

চ্যানেল টোয়েন্টিফোরের ক্যামেরা পার্সন রুহুল আমিন বলেন, র‍্যাগিংয়ের শিকার ছাত্রী কলেজ অধ্যক্ষের কক্ষে অভিযোগ দিতে আসে। খবর পেয়ে আমরা সেখানে গিয়ে ওই ছাত্রীর বক্তব্য নিচ্ছিলাম।

হঠাৎ কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ডা. আবুল বাশারের নেতৃত্বে প্রথমে ৪/৫ জন চিকিৎসক আমাদের ওপর হামলা চালান। তারা ক্যামেরা ভাঙচুর করেন এবং মারধর করেন।

এশিয়ান টেলিভিশনের ব্যুরো প্রধান ফিরোজ মোস্তফা বলেন, র‍্যাগিংয়ের শিকার তৃতীয় বর্ষের ওই ছাত্রীর অভিভাবকও ছিল সেখানে। হঠাৎ তাদের সামনেই আমাদের ওপর হামলা চালায়। ডাক্তার, অফিস পিয়ন সবাইকে নিয়ে কলেজ অধ্যক্ষ হামলা চালান।

চ্যানেল টোয়েন্টিফোরের ব্যুরো প্রধান কাওছার হোসেন রানা বলেন, কলেজ প্রশাসন র‍্যাগিং যারা করেছে তাদের রক্ষা করতেই গণমাধ্যমের ওপর হামলা চালিয়েছে। খবর পেয়ে বরিশালের সাংবাদিকরা এসেছেন।

আমাদের দাবি হামলার সুষ্ঠু তদন্ত বিচার করতে হবে।খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশের ঊধ্বর্তন কর্মকর্তারা হাজির হয়েছেন। যদিও তারা আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো বক্তব্য দেননি।

উল্লেখ্য, শেবামেকের ৫ম ব্যাচের নিলিমা জাহান জুঁই ও তার সঙ্গীরা র‍্যাগিং করে তৃতীয় বর্ষের এক ছাত্রীকে।