ঢাকা ১০:১২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫, ২৬ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ
বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি প্রদর্শনসংক্রান্ত অনুচ্ছেদ সংবিধান থেকে বিলুপ্তি চায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া ৯ মাসে ইতালিতে পাড়ি জমানো অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশী প্রত্যেক উপদেষ্টাই বিদেশি নাগরিক : রুমিন ফারহানা আবারও ফিল্মফেয়ারের মঞ্চ মাতাবেন শাহরুখ ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে: চরমোনাই পীর আমলাতন্ত্রকে একটি নির্দিষ্ট দলের পকেটে নেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল মিশরের বিচার বিভাগের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সঙ্গে প্রধান বিচারপতির বৈঠক কারামুক্ত শহিদুল আলম, গেলেন তুরস্কে অটোরিকশা চালকের হামলায় পুলিশ কনস্টেবল আহত

গুলশান-বনানীর সিসা বার বন্ধে লিগ্যাল নোটিশ

নওরোজ রিপোর্ট ডেস্ক
  • Update Time : ০৬:৩৬:২০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৩
  • / ৮৪০ Time View

মাদক শ্রেণিভুক্ত সিসা। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর গুলশান ও বনানী এলাকায় অনুমোদনহীন মদ ও মাদকের শ্রেণিভুক্ত সিসা বার বন্ধে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে।

ডাক যোগে এই নোটিশ পাঠান সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট জুলফিকার আলী জুনু।

নোটিশ পাওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এসব বার বন্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। না হলে হাইকোর্টে রিট করা হবে।

নোটিশে বলা হয়, বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকার মাধ্যমে অবগত হই যে গুলশান-বনানীসহ রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন অভিজাত এলাকায় অনুমোদনহীন বার খুলে মদ বিক্রি হচ্ছে। গুলশান, বনানীর বিভিন্ন লাউঞ্জ-রেস্টুরেন্টের আদলে প্রকাশ্যে মাদক মিশ্রিত সিসা বিক্রি হচ্ছে। দেশের প্রচলিত আইনে সিসাকে মাদকের শ্রেণিভুক্ত করা হয়েছে। একই সঙ্গে সিসা বিক্রি ও সেবনকারীদের বিরুদ্ধে রয়েছে শাস্তির বিধান।

বিভিন্ন পত্রিকার মাধ্যমে আরও জানতে পারি যে, বনানী ১১ নম্বর রোডের একটি রেস্টুরেন্ট সিসা বিক্রি করছে। এছাড়া বনানীর কামাল আতার্তুক অ্যাভিনিউয়ে বারে প্রকাশ্যে বিক্রি হচ্ছে সিসা। অন্যদিকে গুলশান এলাকায় রেস্টুরেন্টে সিসা বার পরিচালিত হচ্ছে। এছাড়া গুলশান অ্যাভিনিউয়ে রয়েছে অবৈধ সিসা বার। এভাবে গুলশান-বনানীতে ৫০ এর অধিক সিসা বার অবৈধভাবে পরিচালিত হচ্ছে বলে মিডিয়ায় রিপোর্ট এসেছে।

ছবিঃ সংগৃহীত

নোটিশে আরও বলা হয়েছে, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮ তে সিসাকে মাদকদ্রব্যের ‘খ’ শ্রেণির তালিকায় রেখে সিসার সংজ্ঞায় বলা হয়েছে, সিসা অর্থ বিভিন্ন ধরনের ভেষজের নির্যাস সহযোগে শূন্য দশমিক ২ শতাংশে ঊর্ধ্বে নিকোটিন এবং এসেন্স ক্যারামেল মিশ্রিত ফ্রুট স্লাইস সহযোগে তৈরি যে কোনো পদার্থ।

মাদক হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় এটি বিক্রি ও সেবনের অপরাধ প্রমাণিত হলে ন্যূনতম এক বছর থেকে সর্বোচ্চ ১০ বছরের কারাদণ্ড ও নগদ অর্থদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

গুলশান-বনানীর সিসা বার বন্ধে লিগ্যাল নোটিশ

নওরোজ রিপোর্ট ডেস্ক
Update Time : ০৬:৩৬:২০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৩

রাজধানীর গুলশান ও বনানী এলাকায় অনুমোদনহীন মদ ও মাদকের শ্রেণিভুক্ত সিসা বার বন্ধে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে।

ডাক যোগে এই নোটিশ পাঠান সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট জুলফিকার আলী জুনু।

নোটিশ পাওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এসব বার বন্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। না হলে হাইকোর্টে রিট করা হবে।

নোটিশে বলা হয়, বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকার মাধ্যমে অবগত হই যে গুলশান-বনানীসহ রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন অভিজাত এলাকায় অনুমোদনহীন বার খুলে মদ বিক্রি হচ্ছে। গুলশান, বনানীর বিভিন্ন লাউঞ্জ-রেস্টুরেন্টের আদলে প্রকাশ্যে মাদক মিশ্রিত সিসা বিক্রি হচ্ছে। দেশের প্রচলিত আইনে সিসাকে মাদকের শ্রেণিভুক্ত করা হয়েছে। একই সঙ্গে সিসা বিক্রি ও সেবনকারীদের বিরুদ্ধে রয়েছে শাস্তির বিধান।

বিভিন্ন পত্রিকার মাধ্যমে আরও জানতে পারি যে, বনানী ১১ নম্বর রোডের একটি রেস্টুরেন্ট সিসা বিক্রি করছে। এছাড়া বনানীর কামাল আতার্তুক অ্যাভিনিউয়ে বারে প্রকাশ্যে বিক্রি হচ্ছে সিসা। অন্যদিকে গুলশান এলাকায় রেস্টুরেন্টে সিসা বার পরিচালিত হচ্ছে। এছাড়া গুলশান অ্যাভিনিউয়ে রয়েছে অবৈধ সিসা বার। এভাবে গুলশান-বনানীতে ৫০ এর অধিক সিসা বার অবৈধভাবে পরিচালিত হচ্ছে বলে মিডিয়ায় রিপোর্ট এসেছে।

ছবিঃ সংগৃহীত

নোটিশে আরও বলা হয়েছে, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮ তে সিসাকে মাদকদ্রব্যের ‘খ’ শ্রেণির তালিকায় রেখে সিসার সংজ্ঞায় বলা হয়েছে, সিসা অর্থ বিভিন্ন ধরনের ভেষজের নির্যাস সহযোগে শূন্য দশমিক ২ শতাংশে ঊর্ধ্বে নিকোটিন এবং এসেন্স ক্যারামেল মিশ্রিত ফ্রুট স্লাইস সহযোগে তৈরি যে কোনো পদার্থ।

মাদক হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় এটি বিক্রি ও সেবনের অপরাধ প্রমাণিত হলে ন্যূনতম এক বছর থেকে সর্বোচ্চ ১০ বছরের কারাদণ্ড ও নগদ অর্থদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।