ঢাকা ০৭:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ফিলিস্তিনিদের সুখবর দিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • Update Time : ০৬:১৪:৫৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর ২০২৫
  • / ৩০ Time View

পুরোনো ছবি

ফিলিস্তিনের গাজায় চলমান যুদ্ধবিরতির সুযোগে বৃহত্তর টিকাদান কর্মসূচি চালু করার পরিকল্পনা করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। সংস্থাটি জানিয়েছে, হাম ও হুপিং কাশি থেকে শুরু করে হেপাটাইটিস বি, যক্ষ্মা ও পোলিওসহ এমন একাধিক রোগের বিরুদ্ধে ৪০ হাজারের বেশি শিশুকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্য রয়েছে।

বৃহস্পতিবার আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, এই মাসে তিন বছরের কম বয়সী ১০ হাজারের বেশি শিশুকে ইতোমধ্যে প্রথম ধাপে টিকা দেওয়া হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান টেড্রোস আধানম ঘেব্রেয়েসুস জানিয়েছেন, এই প্রথম ধাপের মেয়াদ বাড়িয়ে শনিবার পর্যন্ত নেওয়া হয়েছে।

ডিসেম্বর ও জানুয়ারিতে দ্বিতীয় ও তৃতীয় ধাপ পরিচালিত হবে । এতে সহযোগিতা করবে ইউনিসেফসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা। সার্বিক তত্ত্বাবধানে থাকবে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

ঘেব্রেয়েসুস বলেন, যুদ্ধবিরতি কার্যকর থাকায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও অংশীদার সংস্থাগুলো শিশুদের জরুরি স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে পারছে এবং ধ্বংসপ্রাপ্ত স্বাস্থ্যব্যবস্থার পুনর্গঠনেও সহায়তা করা সম্ভব হচ্ছে।

Please Share This Post in Your Social Media

ফিলিস্তিনিদের সুখবর দিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
Update Time : ০৬:১৪:৫৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর ২০২৫

ফিলিস্তিনের গাজায় চলমান যুদ্ধবিরতির সুযোগে বৃহত্তর টিকাদান কর্মসূচি চালু করার পরিকল্পনা করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। সংস্থাটি জানিয়েছে, হাম ও হুপিং কাশি থেকে শুরু করে হেপাটাইটিস বি, যক্ষ্মা ও পোলিওসহ এমন একাধিক রোগের বিরুদ্ধে ৪০ হাজারের বেশি শিশুকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্য রয়েছে।

বৃহস্পতিবার আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, এই মাসে তিন বছরের কম বয়সী ১০ হাজারের বেশি শিশুকে ইতোমধ্যে প্রথম ধাপে টিকা দেওয়া হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান টেড্রোস আধানম ঘেব্রেয়েসুস জানিয়েছেন, এই প্রথম ধাপের মেয়াদ বাড়িয়ে শনিবার পর্যন্ত নেওয়া হয়েছে।

ডিসেম্বর ও জানুয়ারিতে দ্বিতীয় ও তৃতীয় ধাপ পরিচালিত হবে । এতে সহযোগিতা করবে ইউনিসেফসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা। সার্বিক তত্ত্বাবধানে থাকবে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

ঘেব্রেয়েসুস বলেন, যুদ্ধবিরতি কার্যকর থাকায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও অংশীদার সংস্থাগুলো শিশুদের জরুরি স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে পারছে এবং ধ্বংসপ্রাপ্ত স্বাস্থ্যব্যবস্থার পুনর্গঠনেও সহায়তা করা সম্ভব হচ্ছে।