ইবিতে অনলাইন পেমেন্ট সিস্টেম চালু: ইসলামী ব্যাংকের সাথে সমঝোতা
- Update Time : ১২:৪৪:০৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৯ নভেম্বর ২০২৫
- / ১২৬ Time View
কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) ও ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি’র সাথে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছে। এ সময় অনলাইনে বিশ্ববিদ্যলয়ের ফি সংগ্রহ সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারকে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে স্বাক্ষর করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙগীর আলম এবং ইসলামী ব্যাংকের পক্ষ থেকে এডিশেনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্ট ও সিএইচআরও ড. মো. কামাল উদ্দিন জসিম স্বাক্ষর করেন। এসময় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য শিক্ষার্থীদের জন্য কমপক্ষে কমপক্ষে একশো স্কোলারশিপের দাবি ও একশো কম্পিউটার প্রদান করে সহায়তার কথা জানান।
শনিবার (৮ নভেম্বর) বিকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত এ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে সভাপতি হিসেবে এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও হেড অফ যশোর জোন মো. শফিউল আজম এবং প্রধান অতিথি হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম এয়াকুব আলী, ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ওবায়দুল ইসলাম, প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহিনুজ্জামান, আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. শাহজাহান আলী, আইআইইআর পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান, ইসলামী ব্যাংক কর্মকর্তা-সহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক ও ছাত্র সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
এসময় ড. মো. কামাল উদ্দিন জসিম বলেন, আজকের সমঝোতা চুক্তির মাধ্যমে এই দুই প্রতিষ্ঠানের বন্ধন যুগ যুগ ধরে টিকে থাকবে এবং বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে। অনলাইন পেমেন্ট কার্যক্রম প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয় এগিয়ে যিাবে এবং এ কাজগুলো ছাড়াও বিভিন্ন মাল্টিডাইমেনশাল এ্যাসপেক্ট গুলোকে এগিয়ে নেওয়ার মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবো।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসবল্লাহ বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে আমি যে দিন নিযুক্ত হলাম সেদিন থেকে ছাত্রসংগঠনগুলো একটি দাবি ছিল শিক্ষার্থীরা অনলাইন পেমেন্ট করতে পাওে তা বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে করে দেওয়া। আজকে বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য ঐতিহাসিক দিন। আমরা ছাত্রদের সবচেয়ে অগ্রগণ্য দাবির আলোর মুখ দেখতে পাচ্ছি। এ জন্য ইসলামি ব্যাংক এগিয়ে এসেছে এবং সহযোগিতা করেছে এজন্য সবাইকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
উপাচার্য বলেন, আমরা দায়িত্ব নেওয়ার পরে ছাত্রদের জন্য অনেক বড় একটা কাজ করার জন্য অগ্রসর হয়েছি। এ বিশ্ববিদ্যালয় প্রত্যন্ত অঞ্চলে হওয়ার কারণে অনেক শিক্ষার্থী নাগরিক সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। আমি দাবি করছি কমপক্ষে একশো স্কোলারশিপ এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের দেওয়ার জন্য। এছাড়াও অনেক সেমিনার লাইব্রেরি ও ল্যাবরেটরি উপাদান স্বল্পতা রয়েছে। আমরা চাইব কমপক্ষে একশোটি কম্পিউটারের সহায়তা যাতে দেন তারা। আইসিটি সেলকে বলবো দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করে যেন শিক্ষার্থীরা এই সুবিধা ভোগ করতে পারে।
Please Share This Post in Your Social Media
-
সর্বশেষ
-
জনপ্রিয়







































































































































































































