সিলেটে বিওয়াইসিএফের সপ্তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপিত
- Update Time : ১১:২১:০৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫
- / ৯০২ Time View
বাংলাদেশ ইয়ুথ ক্যাডেট ফোরাম (বিওয়াইসিএফ)-এর সপ্তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উৎসব মুখর পরিবেশে উদযাপিত হয়েছে। সিলেটের আম্বরখানার গেইমার্স পিজ্জা রেস্টুরেন্টে আয়োজন করা হয় এ বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠান।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সরকারি মদন মোহন কলেজ সিলেটের বিএমটি বিভাগীয় প্রধান লেফটেন্যান্ট মনিরুল ইসলাম। তিনি সংগঠনের কার্যক্রমের প্রশংসা করে বলেন,“যুব সমাজকে ইতিবাচক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত করার এ ধরণের উদ্যোগ প্রশংসনীয়। তরুণদের শৃঙ্খলিত ও মানবিক দৃষ্টিভঙ্গিতে গড়ে তুলতে বিওয়াইসিএফ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।”
বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মো. সারওয়ার আলম মিতুন। সংগঠনের সভাপতি রোটারিয়ান রাসেল মাহবুব এর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক জাবির আহমেদ নোমান এর সঞ্চালনায় অনুষ্টানে উপস্থিত ছিলেন সিলেট জেলা কমিটির নেতৃবৃন্দের মধ্যে সিনিয়র সহ-সভাপতি মোছা. রহিমা আক্তার, সহ-সভাপতি ফারুক হাসান সুজন, মোহাম্মদ মুহিবুর রহমান, মো. এহিয়া, আনিছুর রহমান এহিয়া ও মো. জোমান তারেক, সহ-সাধারণ সম্পাদক সুলতান মোহাম্মদ রাজু ও মাসুদা সিদ্দিকি, সাংগঠনিক সম্পাদক শামিম আহমদ, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রহমান ও সায়রা বেগম, অর্থ সম্পাদক রুফিয়া বেগম, মহিলা সম্পাদক মামনি আক্তার পলি, সমাজকল্যাণ সম্পাদক মুহিত খান, সাংস্কৃতিক সম্পাদক ইমন কান্তি দাস, দপ্তর সম্পাদক জনি মিয়া, প্রচার সম্পাদক জয়া বেগম, আইন সম্পাদক আয়েশা আক্তার, তথ্য ও প্রযুক্তি সম্পাদক পরিমল পাল, ত্রাণ ও দুর্যোগ সম্পাদক লিছান আহমদ ইমন, জুঁই রানী তালুকদার, আবির আহমদ, জুমায়েল আহমদসহ অন্যান্য সদস্যবৃন্দ।
বক্তারা সংগঠনের অতীত কার্যক্রমের পাশাপাশি ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তুলে ধরেন। তারা বলেন, প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই বিওয়াইসিএফ সমাজ উন্নয়ন, শিক্ষা সহায়তা, মানবসেবা ও নেতৃত্ব গঠনে কাজ করে যাচ্ছে। ভবিষ্যতেও এসব কার্যক্রম আরও বিস্তৃত করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তারা। অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবীন ও প্রবীণ ক্যাডেটরা অংশগ্রহণ করেন। কেক কেটে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়। পাশাপাশি সদস্যদের মধ্যে অভিজ্ঞতা বিনিময়, শুভেচ্ছা আদান-প্রদান এবং সংগঠনের ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা নিয়ে আলোচনা হয়।
বক্তারা বিশ্বাস প্রকাশ করেন, বিওয়াইসিএফ আগামী দিনে তরুণ প্রজন্মকে আরও সমাজসচেতন, দেশপ্রেমিক ও নেতৃত্বগুণে সমৃদ্ধ নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলবে। এ আয়োজন ক্যাডেটদের পারস্পরিক বন্ধন আরও দৃঢ় করে এবং ভবিষ্যৎ পথচলায় নতুন অনুপ্রেরণা জাগিয়ে তোলবে।





































































































































































































