ঢাকা ১১:৪৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৫, ২৯ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পাকিস্তানের পালটা হামলায় গুঁড়িয়ে গেছে ভারতের ১০ হাজার বাড়ি

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • Update Time : ১১:০৫:০২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২১ মে ২০২৫
  • / ৯৩ Time View

ভারত ও পাকিস্তানের বেশ কয়েকদিনের হামলা, পাল্টা হামলা ও উত্তেজনার পর সম্প্রতি যুদ্ধবিরতিতে পৌঁছেছে। এরপর উভয় দেশের সামরিক কর্মকর্তারা নিয়মিত একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন এবং যুদ্ধবিরতির মেয়াদও বাড়াচ্ছেন। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে ভারত ও পাকিস্তানের মাঝে উত্তেজনার পারদ কমে এলেও সাম্প্রতিক সংঘর্ষে সীমান্ত এলাকায় ক্ষয়ক্ষতির ছাপ খুব স্পষ্ট। মূলত পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সীমান্ত এলাকায় ১০ হাজারেরও বেশি বাড়ি ধ্বংস হয়ে গেছে। ঘরছাড়া হয়েছে অসংখ্য পরিবার।

সীমান্তবর্তী পুঞ্চ, কুপওয়ারা, বারামুলা ও রাজৌরির গ্রামগুলো সব থেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত। অপারেশন সিঁদুর ও তার পালটা পাকিস্তানি হামলায় প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর অসংখ্য গ্রাম বিধ্বস্ত।

এ বিষয়ে ন্যাশনাল কনফারেন্সের সংসদ কর্মকর্তা আজাজ জান জানান, এই জেলার ৯০টি পঞ্চায়েতের মধ্যে ৬০টিতে হাজার হাজার বাড়ি ও ভবন গুঁড়িয়ে গেছে।

ন্যাশনাল কনফারেন্সের আরও এক সংসদ কর্মকর্তা জাভিদ আহমেদ বলেন, ‘সম্পূর্ণ গুঁড়িয়ে যাওয়া বাড়ির জন্য ১০ লাখ এবং আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির জন্য পাঁচ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণের আবেদন জানিয়েছি।’

Please Share This Post in Your Social Media

পাকিস্তানের পালটা হামলায় গুঁড়িয়ে গেছে ভারতের ১০ হাজার বাড়ি

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
Update Time : ১১:০৫:০২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২১ মে ২০২৫

ভারত ও পাকিস্তানের বেশ কয়েকদিনের হামলা, পাল্টা হামলা ও উত্তেজনার পর সম্প্রতি যুদ্ধবিরতিতে পৌঁছেছে। এরপর উভয় দেশের সামরিক কর্মকর্তারা নিয়মিত একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন এবং যুদ্ধবিরতির মেয়াদও বাড়াচ্ছেন। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে ভারত ও পাকিস্তানের মাঝে উত্তেজনার পারদ কমে এলেও সাম্প্রতিক সংঘর্ষে সীমান্ত এলাকায় ক্ষয়ক্ষতির ছাপ খুব স্পষ্ট। মূলত পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সীমান্ত এলাকায় ১০ হাজারেরও বেশি বাড়ি ধ্বংস হয়ে গেছে। ঘরছাড়া হয়েছে অসংখ্য পরিবার।

সীমান্তবর্তী পুঞ্চ, কুপওয়ারা, বারামুলা ও রাজৌরির গ্রামগুলো সব থেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত। অপারেশন সিঁদুর ও তার পালটা পাকিস্তানি হামলায় প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর অসংখ্য গ্রাম বিধ্বস্ত।

এ বিষয়ে ন্যাশনাল কনফারেন্সের সংসদ কর্মকর্তা আজাজ জান জানান, এই জেলার ৯০টি পঞ্চায়েতের মধ্যে ৬০টিতে হাজার হাজার বাড়ি ও ভবন গুঁড়িয়ে গেছে।

ন্যাশনাল কনফারেন্সের আরও এক সংসদ কর্মকর্তা জাভিদ আহমেদ বলেন, ‘সম্পূর্ণ গুঁড়িয়ে যাওয়া বাড়ির জন্য ১০ লাখ এবং আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির জন্য পাঁচ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণের আবেদন জানিয়েছি।’