ঢাকা ০১:১৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫, ২৫ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ
রংপুরে শিশু মৃত্যুর ঘটনায় অপারেশন থিয়েটার সিলগালা: ১ লাখ টাকা জরিমানা ১১ জুলাই কুবিতে আসছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সাংবাদিককে কারাদণ্ড দেওয়া সেই ইউএনওকে পীরগাছায় বদলি সেনাপ্রধানের সাথে তুরস্কের ডিফেন্স ইন্ডাস্ট্রিজ এর সেক্রেটারির সাক্ষাৎ শিক্ষার্থীদের ‘লাথি-ঘুষি মারা’ সেই ওসি বদলি মামলা জট কমানো, ন্যায় বিচার নিশ্চিত ও পরিবেশ সুরক্ষায় এগিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত আমেরিকা শুল্ক না কমালে দেশের অর্থনীতিতে প্রভাব প্রভাব পড়বে: বাণিজ্য সচিব  টানা দুই বছর ইসরায়েলে হামলা চালাতে সক্ষম ইরান নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে ইসি এখনো অবগত নয়: সিইসি ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ এর নির্মাতা ও অভিনেতাসহ ৬ জনকে লিগ্যাল নোটিশ

সিদ্দিকের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ সাবেক স্ত্রী মিমের

বিনোদন ডেস্ক
  • Update Time : ১১:৩৪:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ মে ২০২৫
  • / ২২৭ Time View

ঘটনা ২০১২ সালের। বিনোদন জগতের ছোটপর্দার অভিনেতা সিদ্দিকুর রহমানকে ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত স্পেনের নাগরিক মডেল মারিয়া মিম। ২০১৩ সালে এ দম্পতির ঘর আলো করে জন্ম নেয় আরশ হোসেন। ২০১৯ সালের শেষের দিকে ডিভোর্স হয় তাদের। এরপর থেকে নিজে ও সন্তানকে নিয়েই ব্যস্ত সময় পার করছেন মারিয়া মিম। কখনো বাংলাদেশ, আবার কখনো স্পেনে থাকেন তিনি। ডিভোর্সের পর সন্তানকে নিজের কাছেই রাখেন মিম। সন্তানের সব ভরণপোষণ তিনিই করেন। বাবা হিসেবে সিদ্দিক কোনো কিছুই করেন না বলে জানান এ মডেল।

সম্প্রতি সেলিব্রিটি ক্রিকেট লিগে অংশ নিয়েছেন মারিয়া মিম। এর ফাঁকে একটি গণমাধ্যমের সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ছেলেকে নিয়ে সিদ্দিক এক ধরনের পলিটিকস করে। যখন আমার সন্তান তার কাছে যায়, সে অনেক ছবি তুলে রাখে। পরে সেগুলো ফেসবুকে ভিন্ন ভিন্ন সময়ে আপলোড করে। যাতে মানুষ মনে করে, সন্তান ওর কাছেই থাকে। কিন্তু তেমনটি না। কারণ ছয় মাসে একবার আরশ তার বাবার কাছে যায়। সেটিও দুই-একদিনের জন্য। বাকিটা সময় আমার কাছেই থাকে। তবু মানুষ মনে করে, আমি সন্তানকে রেখেই বিদেশে ঘুরে বেড়াচ্ছি।

মারিয়া মিম বলেন, ‘আমিই ছেলের সবকিছু করছি। তার ভরণপোষণ থেকে শুরু করে সব। তার বাবা কিন্তু কিছুই দিচ্ছে না। দেশে-বিদেশে ঘুরে বেড়ালেও আরশকে সঙ্গে নিয়েই যাচ্ছি।’

এ মডেল বলেন, ‘আমি যখন ছেলেকে তার কাছে পাঠাতাম সে ব্রেনওয়াশ করত। আদালত থেকে বলেছিল— কিছু দিন পরপর আরশ তার বাবার কাছে যেতে পারবে। কিন্তু সেখানে রাতে থাকতে পারবে না। বিকাল ৫টার আগেই চলে আসতে হবে। কিন্তু আমি সেটি করতাম না। তাকে দুদিন বাবার কাছে থাকতে দিতাম। কিন্তু দেখতাম, ছেলে সেখান থেকে আসার পরই বলছে— মাম্মি, বাবা তোমার কাছে আসতে নিষেধ করে।

তিনি বলেন, সিদ্দিক কিংবা অভিনেতার পরিবার চায় না আরশ তার কাছে আসুক। এ জন্য সন্তানের ব্রেনওয়াশের চেষ্টা করে।

Please Share This Post in Your Social Media

সিদ্দিকের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ সাবেক স্ত্রী মিমের

বিনোদন ডেস্ক
Update Time : ১১:৩৪:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ মে ২০২৫

ঘটনা ২০১২ সালের। বিনোদন জগতের ছোটপর্দার অভিনেতা সিদ্দিকুর রহমানকে ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত স্পেনের নাগরিক মডেল মারিয়া মিম। ২০১৩ সালে এ দম্পতির ঘর আলো করে জন্ম নেয় আরশ হোসেন। ২০১৯ সালের শেষের দিকে ডিভোর্স হয় তাদের। এরপর থেকে নিজে ও সন্তানকে নিয়েই ব্যস্ত সময় পার করছেন মারিয়া মিম। কখনো বাংলাদেশ, আবার কখনো স্পেনে থাকেন তিনি। ডিভোর্সের পর সন্তানকে নিজের কাছেই রাখেন মিম। সন্তানের সব ভরণপোষণ তিনিই করেন। বাবা হিসেবে সিদ্দিক কোনো কিছুই করেন না বলে জানান এ মডেল।

সম্প্রতি সেলিব্রিটি ক্রিকেট লিগে অংশ নিয়েছেন মারিয়া মিম। এর ফাঁকে একটি গণমাধ্যমের সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ছেলেকে নিয়ে সিদ্দিক এক ধরনের পলিটিকস করে। যখন আমার সন্তান তার কাছে যায়, সে অনেক ছবি তুলে রাখে। পরে সেগুলো ফেসবুকে ভিন্ন ভিন্ন সময়ে আপলোড করে। যাতে মানুষ মনে করে, সন্তান ওর কাছেই থাকে। কিন্তু তেমনটি না। কারণ ছয় মাসে একবার আরশ তার বাবার কাছে যায়। সেটিও দুই-একদিনের জন্য। বাকিটা সময় আমার কাছেই থাকে। তবু মানুষ মনে করে, আমি সন্তানকে রেখেই বিদেশে ঘুরে বেড়াচ্ছি।

মারিয়া মিম বলেন, ‘আমিই ছেলের সবকিছু করছি। তার ভরণপোষণ থেকে শুরু করে সব। তার বাবা কিন্তু কিছুই দিচ্ছে না। দেশে-বিদেশে ঘুরে বেড়ালেও আরশকে সঙ্গে নিয়েই যাচ্ছি।’

এ মডেল বলেন, ‘আমি যখন ছেলেকে তার কাছে পাঠাতাম সে ব্রেনওয়াশ করত। আদালত থেকে বলেছিল— কিছু দিন পরপর আরশ তার বাবার কাছে যেতে পারবে। কিন্তু সেখানে রাতে থাকতে পারবে না। বিকাল ৫টার আগেই চলে আসতে হবে। কিন্তু আমি সেটি করতাম না। তাকে দুদিন বাবার কাছে থাকতে দিতাম। কিন্তু দেখতাম, ছেলে সেখান থেকে আসার পরই বলছে— মাম্মি, বাবা তোমার কাছে আসতে নিষেধ করে।

তিনি বলেন, সিদ্দিক কিংবা অভিনেতার পরিবার চায় না আরশ তার কাছে আসুক। এ জন্য সন্তানের ব্রেনওয়াশের চেষ্টা করে।