ঢাকা ০৩:৪৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৫, ৮ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ
শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেবে সরকার কুবি শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ চেষ্টায় দুটি বাস সহ গ্রেফতার ২ নোয়াখালীতে চোর সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচলের প্লটের দলিল হস্তান্তর করলেন প্রধান উপদেষ্টা অ্যাকশনে নেমেছেন সিলেটের নতুন ডিসি মো. সারওয়ার আলম সম্পত্তির জন‍্য পিতাকে কোপালো দুই ছেলে মহাদেবপুরে ধর্ষককে ছেড়ে দিয়ে নির্যাতিতাকে তালাক দেওয়ালেন মাতব্বররা নোয়াখালীতে জামায়াতের ৭ নেতাকর্মি হত্যা মামলায় আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার প্রতিজ্ঞা ভেঙে হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি পটুয়াখালীতে ডাচ-বাংলা ব্যাংকের বুথ ডাকাতির মূলহোতা গ্রেপ্তার

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধস ও আকস্মিক বন্যায় ১৬ জনের মৃত্যু

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • Update Time : ০২:৩৮:৪১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪
  • / ১৬১ Time View

ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা দ্বীপে ভূমিধস ও আকস্মিক বন্যায় ১৬ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ছাড়া এখনো ছয়জন নিখোঁজ রয়েছেন বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ। উত্তর সুমাত্রা প্রদেশের পাহাড়ি এলাকায় ভারি বৃষ্টির পর নদীর দুকূল প্লাবিত হয়। এতে বাড়িঘর ও কৃষি জমি ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

এছাড়া দেলি সেরডাং, সাউথ তাপানুলি এবং পেডাং লাওয়াস জেলায় আরও ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। বন্যায় বাড়ি-ঘর, মসজিদ এবং বিভিন্ন স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

আবদুল মুহারি জানিয়েছেন, এর আগেও দেলি সেরডাং এবং কারো জেলায় বন্যা ও ভূমিধস আঘাত হেনেছে। চলতি বছর ওই দুই জেলায় এ নিয়ে তৃতীয় বারের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ আঘাত হেনেছে।

বর্ষাকালে যেসব এলাকায় বন্যার আশঙ্কা রয়েছে সেগুলো এড়িয়ে চলতে লোকজনকে সতর্ক করেছেন তিনি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে দেশটিতে নানা ধরনের প্রাকৃতিক বিপর্যয় দেখা যাচ্ছে।

গত মে মাসে পশ্চিম সুমাত্রার মাউন্ট মারাপির অগ্ন্যুৎপাত থেকে ছাই, বালি এবং নুড়ির মিশ্রণ আবাসিক এলাকায় ভেসে আসার পর আকস্মিক বন্যায় কমপক্ষে ৬৭ জনের মৃত্যু হয়।

নওরোজ/এসএইচ

Please Share This Post in Your Social Media

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধস ও আকস্মিক বন্যায় ১৬ জনের মৃত্যু

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
Update Time : ০২:৩৮:৪১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪

ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা দ্বীপে ভূমিধস ও আকস্মিক বন্যায় ১৬ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ছাড়া এখনো ছয়জন নিখোঁজ রয়েছেন বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ। উত্তর সুমাত্রা প্রদেশের পাহাড়ি এলাকায় ভারি বৃষ্টির পর নদীর দুকূল প্লাবিত হয়। এতে বাড়িঘর ও কৃষি জমি ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

এছাড়া দেলি সেরডাং, সাউথ তাপানুলি এবং পেডাং লাওয়াস জেলায় আরও ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। বন্যায় বাড়ি-ঘর, মসজিদ এবং বিভিন্ন স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

আবদুল মুহারি জানিয়েছেন, এর আগেও দেলি সেরডাং এবং কারো জেলায় বন্যা ও ভূমিধস আঘাত হেনেছে। চলতি বছর ওই দুই জেলায় এ নিয়ে তৃতীয় বারের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ আঘাত হেনেছে।

বর্ষাকালে যেসব এলাকায় বন্যার আশঙ্কা রয়েছে সেগুলো এড়িয়ে চলতে লোকজনকে সতর্ক করেছেন তিনি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে দেশটিতে নানা ধরনের প্রাকৃতিক বিপর্যয় দেখা যাচ্ছে।

গত মে মাসে পশ্চিম সুমাত্রার মাউন্ট মারাপির অগ্ন্যুৎপাত থেকে ছাই, বালি এবং নুড়ির মিশ্রণ আবাসিক এলাকায় ভেসে আসার পর আকস্মিক বন্যায় কমপক্ষে ৬৭ জনের মৃত্যু হয়।

নওরোজ/এসএইচ