ঢাকা ০৩:০১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৪ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ
জুডিসিয়াল সার্ভিস পে-কমিশনের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত সাবেক চেয়ারম্যান শাহীনের সেকেন্ড ইন কমান্ড পাভেল মোল্লার দৌরাত্ম্যে এলাকাবাসী অতিষ্ঠ সাকিবকে নিয়ে ভিপি সাদিকের স্ট্যাটাস মধ্যরাতে সাকিবের রহস্যময় পোস্ট জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণ বয়কট বাংলাদেশসহ ৭৭ দেশের টঙ্গীতে কেমিক্যাল গুদামে অগ্নিকাণ্ডে চারজনের মৃত্যু, মালিকদের বিরুদ্ধে মামলা দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে জনগনের আস্থা অর্জন করা যায় – মনোয়ারা বেগম সাবেক প্রতিমন্ত্রী কামাল মজুমদারের ছেলে শাহেদ রিমান্ডে টেকসই পর্যটনের জন্য প্রকৃতি রক্ষা অপরিহার্য – পরিবেশ উপদেষ্টা ইসরাইলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেবো না: ট্রাম্প

ভিক্টর ক্লাসিকের ১২টি বাস আটক করেছে জবি শিক্ষার্থীরা

মো রাকিব হাসান, জবি প্রতিনিধি
  • Update Time : ০৪:২৮:২৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪
  • / ১২১ Time View

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের এক নারী শিক্ষার্থীর ফেইসবুকে আইডিতে ভিক্টর ক্লাসিকের পরিবহনের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির পোস্ট এবং স্ট্যামর্ফোড বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর দেওয়া ফেইসবুক পোস্টের ভিত্তিতে ভিক্টর ক্লাসিকের ১২ টি বাস আটক করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা।

শনিবার (১৯ অক্টোবর) প্রক্টর বরাবর বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫ তম ব্যাচের ফার্মেসী বিভাগের শিক্ষার্থী ইসনাইন জান্নাত ইসার হয়রানির বিচার চেয়ে অভিযোগর ভিত্তিতে ভিক্টর ক্লাসিকের বাস মালিকদের সাথে বসে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রসাশন।

অভিযোগ দেওয়া শিক্ষার্থী ইসনাইন জান্নাত ইশা বলেন, গত ১৪ ই অক্টোবর নতুনবাজার থেকে সদর ঘাট উঠার জন্য ভিক্টর ক্লাসিক বাসে উঠি আমার ছোট বোন সহ। আমি সম্পূর্ণ ভাড়া প্রদান করলেও গুলিস্তান এসে বলে বাস সদরঘাট যাবে না। পরবর্তীতে গুলিস্তান থেকে সদরঘাট আসার ভাড়ার টাকা চাইলে বাসের হেল্পার আমাকে হেনস্তা করা শুরু দেয়। আমি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী পরিচয় দিলে, হেল্পার বলে ভাড়া ফেরত দিব না। কি করতে পারো করো সহ বিভিন্ন হেনস্তামূলক কথা বলে।

তিনি আরো বলেন গতকাল যৌন হয়রানির একটি পোস্ট দেখে আমরা সাথে ঘটে যাওয়ার ঘটনা শেয়ার করি। এবং আজকে এসে অভিযোগ করেছি।

ঘটনার বিষয়ে ভেক্টর ক্লাসিকের মালিক পক্ষ থেকে আসা মোহাম্মদ দুলাল, শাহ আলম গোপালসহ অনেকই আসেন। তাদের কে ঘটনার বিষয়ে জানালে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেন। এবং প্রক্টর বরাবর তিন দিনের সময় নিয়ে একটি মুচলেকা দেন।

এই বিষয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তাজ্জামুল হক বলেন, মালিক পক্ষের সাথে আমরা কথা বলেছি। এবং তাদের কে তিন দিনের সময় দেওয়া হয়েছে । এর ভেতরের তাঁরা ঐ অভিযুক্ত হেল্পার কে হাজির না করলে ভেক্টর ক্লাসিকের সকল বাস বন্ধ করে দেওয়া হবে। এবং ঐ হেল্পার কে প্রশাসনিক ভাবে আইনের আওতায় এনে বিচার করা হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

ভিক্টর ক্লাসিকের ১২টি বাস আটক করেছে জবি শিক্ষার্থীরা

মো রাকিব হাসান, জবি প্রতিনিধি
Update Time : ০৪:২৮:২৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের এক নারী শিক্ষার্থীর ফেইসবুকে আইডিতে ভিক্টর ক্লাসিকের পরিবহনের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির পোস্ট এবং স্ট্যামর্ফোড বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর দেওয়া ফেইসবুক পোস্টের ভিত্তিতে ভিক্টর ক্লাসিকের ১২ টি বাস আটক করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা।

শনিবার (১৯ অক্টোবর) প্রক্টর বরাবর বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫ তম ব্যাচের ফার্মেসী বিভাগের শিক্ষার্থী ইসনাইন জান্নাত ইসার হয়রানির বিচার চেয়ে অভিযোগর ভিত্তিতে ভিক্টর ক্লাসিকের বাস মালিকদের সাথে বসে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রসাশন।

অভিযোগ দেওয়া শিক্ষার্থী ইসনাইন জান্নাত ইশা বলেন, গত ১৪ ই অক্টোবর নতুনবাজার থেকে সদর ঘাট উঠার জন্য ভিক্টর ক্লাসিক বাসে উঠি আমার ছোট বোন সহ। আমি সম্পূর্ণ ভাড়া প্রদান করলেও গুলিস্তান এসে বলে বাস সদরঘাট যাবে না। পরবর্তীতে গুলিস্তান থেকে সদরঘাট আসার ভাড়ার টাকা চাইলে বাসের হেল্পার আমাকে হেনস্তা করা শুরু দেয়। আমি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী পরিচয় দিলে, হেল্পার বলে ভাড়া ফেরত দিব না। কি করতে পারো করো সহ বিভিন্ন হেনস্তামূলক কথা বলে।

তিনি আরো বলেন গতকাল যৌন হয়রানির একটি পোস্ট দেখে আমরা সাথে ঘটে যাওয়ার ঘটনা শেয়ার করি। এবং আজকে এসে অভিযোগ করেছি।

ঘটনার বিষয়ে ভেক্টর ক্লাসিকের মালিক পক্ষ থেকে আসা মোহাম্মদ দুলাল, শাহ আলম গোপালসহ অনেকই আসেন। তাদের কে ঘটনার বিষয়ে জানালে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেন। এবং প্রক্টর বরাবর তিন দিনের সময় নিয়ে একটি মুচলেকা দেন।

এই বিষয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তাজ্জামুল হক বলেন, মালিক পক্ষের সাথে আমরা কথা বলেছি। এবং তাদের কে তিন দিনের সময় দেওয়া হয়েছে । এর ভেতরের তাঁরা ঐ অভিযুক্ত হেল্পার কে হাজির না করলে ভেক্টর ক্লাসিকের সকল বাস বন্ধ করে দেওয়া হবে। এবং ঐ হেল্পার কে প্রশাসনিক ভাবে আইনের আওতায় এনে বিচার করা হবে।