ঢাকা ১২:০৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫, ২০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ
৭ বছরে ও সুবর্ণা হত্যার বিচার হয়নি, হুমকির মুখে পরিবার ও আত্মীয়-স্বজন অপচিকিৎসায় রোগীর মৃত্যু; রংপুরে দুই ক্লিনিককে জরিমানা,ওটি সিলগালা পিআর পদ্ধতি দেশকে আরও বেশি স্বৈরতন্ত্রের দিকে ঠেলে দেবে – রিজভী তিন দফা দাবিতে উপাচার্যের কাছে স্মারকলিপি দিল শেকৃবি শিক্ষার্থীরা কুবিতে র‍্যাগিংয়ের অভিযোগ অভিযুক্ত ব্যাচের ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ; তদন্ত কমিটি গঠন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আকাশমনি ও ইউক্যালিপটাস গাছের চারা ধ্বংস নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের আয়োজনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ১-১১’র প্রেক্ষাপট তৈরি করে আ.লীগ কর্তৃত্বশীল শাসকরূপে চিহ্নিত হয় : মাওলানা আবদুল হালিম মাদক বিষাক্ত সাপের মতো ব্যক্তি ও সমাজকে নিঃশেষ করে দেয় জুলাই আন্দোলনের অগ্নিস্ফুলিঙ্গ শুরু হয়েছিল রংপুর থেকেই: নাহিদ ইসলাম

মামলায় খালাস পেয়ে কাঁদলেন মির্জা আব্বাস

নওরোজ ডেস্ক
  • Update Time : ০৩:০৩:৫৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ অগাস্ট ২০২৪
  • / ১০৮ Time View

দুর্নীতির অভিযোগের মামলা থেকে খালাস পেয়ে অঝোরে কাঁদলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। রায় ঘোষণার সময় মির্জা আব্বাসের স্ত্রী আফরোজা আব্বাসও আদালতে ছিলেন। বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬ এর বিচারক মো. মাসুদ পারভেজের আদালত অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মির্জা আব্বাসকে বেকসুর খালাসের রায় দেন।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, মির্জা আব্বাস আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিবিহীন ৭ কোটি ৫৪ লাখ ৩২ হাজার ২৯০ টাকার সম্পদ অর্জন এবং ৫৭ লাখ ২৬ হাজার ৫৭১ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন। ২০০৭ সালের ১৬ আগস্ট দুর্নীতি দমন কমিশরে (দুদক) উপ-পরিচালক মো. শফিউল আলম রাজধানীর রমনা থানায় এ মামলাটি করেন।

২০০৮ সালের ২৪ মে দুদকের উপ-পরিচালক মো. খায়রুল হুদা তদন্ত শেষে মামলার চার্জশিট দাখিল করেন। চার্জশিটে তার বিরুদ্ধে আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিবিহীন ৪ কোটি ২৩ লাখ টাকার সম্পদ অর্জন এবং ২২ লাখ টাকার সম্পত্তির তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়। ২০০৮ সালের ১৬ জুন আদালতে মামলার অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরু হয়। মামলার বিচার চলাকালীন ২৪ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছে।

নওরোজ/এসএইচ

Please Share This Post in Your Social Media

মামলায় খালাস পেয়ে কাঁদলেন মির্জা আব্বাস

নওরোজ ডেস্ক
Update Time : ০৩:০৩:৫৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ অগাস্ট ২০২৪

দুর্নীতির অভিযোগের মামলা থেকে খালাস পেয়ে অঝোরে কাঁদলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। রায় ঘোষণার সময় মির্জা আব্বাসের স্ত্রী আফরোজা আব্বাসও আদালতে ছিলেন। বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬ এর বিচারক মো. মাসুদ পারভেজের আদালত অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মির্জা আব্বাসকে বেকসুর খালাসের রায় দেন।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, মির্জা আব্বাস আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিবিহীন ৭ কোটি ৫৪ লাখ ৩২ হাজার ২৯০ টাকার সম্পদ অর্জন এবং ৫৭ লাখ ২৬ হাজার ৫৭১ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন। ২০০৭ সালের ১৬ আগস্ট দুর্নীতি দমন কমিশরে (দুদক) উপ-পরিচালক মো. শফিউল আলম রাজধানীর রমনা থানায় এ মামলাটি করেন।

২০০৮ সালের ২৪ মে দুদকের উপ-পরিচালক মো. খায়রুল হুদা তদন্ত শেষে মামলার চার্জশিট দাখিল করেন। চার্জশিটে তার বিরুদ্ধে আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিবিহীন ৪ কোটি ২৩ লাখ টাকার সম্পদ অর্জন এবং ২২ লাখ টাকার সম্পত্তির তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়। ২০০৮ সালের ১৬ জুন আদালতে মামলার অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরু হয়। মামলার বিচার চলাকালীন ২৪ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছে।

নওরোজ/এসএইচ