ঢাকা ০৭:২৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ
বসুন্ধরা আইডিয়াল স্কুলের প্রধান শিক্ষককে পুনর্বহালে সেনাবাহিনীর হস্তক্ষেপ চায় শিক্ষার্থীরা এক দফা দাবীতে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট টিভি হাসপাতালের নার্স ও মিডওয়াইফারিরা মেয়াদবিহীন ইন্টারনেট প্যাকেজ চালু করতে বললেন নাহিদ নার্সিং পেশা সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন শেখ হাসিনাকে ‘আপা আপা’ বলা আ.লীগকর্মী তানভীর বহিষ্কার কলকাতায় ইলিশের জন্য হাহাকার, কেজি ৫ হাজার টাকা ফের ৫ দিনের রিমান্ডে গোলাম দস্তগীর গাজী লেবাননে পেজার হামলা, মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে যুদ্ধের শঙ্কা রাশিয়ার উসকানিদাতা কবি, সাংবাদিকরাও বিচারের আওতায় আসবেন: নাহিদ আছাদুজ্জামান মিয়ার ব্রিফকেসে ১০ কোটি টাকার এফডিআরের নথি

পুলিশের পিস্তল বিক্রির চেষ্টা, নোয়াখালীতে বাবুর্চির ছেলে গ্রেপ্তার

নোয়াখালী প্রতিনিধি
  • Update Time : ১২:৩৫:১২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৪
  • / ৩০ Time View

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের লুট হওয়া একটি সেমি অটোমেটিক পিস্তলসহ নোয়াখালীর সেনবাগ থেকে এক তরুণ গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

শনিবার (১৭ আগস্ট) দুপুরের দিকে আসামিকে নোয়াখালী চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালেতে সোপর্দ করা হবে। এর আগে, গত শুক্রবার রাত সোয়া ৯টার দিকে উপজেলার কাদরা ইউনিয়নের ৯নম্বর ওয়ার্ডের মতি মিয়ার হাটের পূর্ব পাশে হানিফ বাবুর্চির নতুন বাড়ি থেকে অভিযুক্ত তরুণ গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার মনির আহাম্মদ(২১) উপজেলার আহাম্মদপুর গ্রামের মো.হানিফ মিয়ার ছেলে।

পুলিশ জানায়, গত ৫ আগস্ট ঢাকাসহ সারাদেশের বিভিন্ন থানায় দুষ্কৃতকারীরা অগ্নিসংযোগসহ সরকারি অস্ত্র-গুলি লুটপাট করে। এই লুট হওয়া অস্ত্র-গুলি যাতে সন্ত্রাসী কাজে ব্যাবহৃত হতে না পারে সে বিষয়ে পুলিশ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। এ ধারাবাহিকতায় গতকাল শুক্রবার সেনবাগ থানা পুলিশ বিশ্বস্ত মাধ্যমে সংবাদ পায় উপলোর কাদরা ইউনিয়নের মতি মিয়ার হাট এলাকার হানিফ মিয়ার ছেলে মনির আহাম্মদের কাছে একটি অত্যাধুনিক পিস্তল রয়েছে। সে অস্ত্রটি সন্ত্রাসীদের কাছে বিক্রির চেষ্টা করতেছে।

পুলিশ আরও জানায়, এমন সংবাদের ভিত্তিতে সেনবাগ থানা এলাকায় দায়িত্বশীল সেনাবাহিনীর সাথে সমন্বয় করে সেনবাগ থানা পুলিশের একটি দল রাত অনুমান সোয়া ৯টার দিকে হানিফ বাবুর্চির নতুন বাড়িতে অভিযান চালায়। ওই সময় স্থানীয় জনগণের সহায়তায় আসামি মনির আহাম্মদকে আটক করা হয় এবং তার হেফাজত থেকে একটি সেমি অটোমেটিক ৭.৬২ এম.এম পিস্তল উদ্ধার করা হয়।

নোয়াখালীর পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ধৃত আসামি জানায় তার প্রতিবেশী ও আত্মীয় মো.কাইয়ুম অস্ত্রটি বিক্রি করার জন্য তার কাছে রাখে। অস্ত্রটি ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকাধীন থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র। যে লুটের ঘটনায় কাইয়ুম সরাসরি অংশগ্রহণ করেছিল। এ ঘটনায় সেনবাগ থানায় নিয়মিত মামলা রুজু করা হইয়াছে। পলাতক আসামি গ্রেফতারের জন্য অভিযান অব্যাহত রহিয়াছে।

Please Share This Post in Your Social Media

পুলিশের পিস্তল বিক্রির চেষ্টা, নোয়াখালীতে বাবুর্চির ছেলে গ্রেপ্তার

নোয়াখালী প্রতিনিধি
Update Time : ১২:৩৫:১২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৪

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের লুট হওয়া একটি সেমি অটোমেটিক পিস্তলসহ নোয়াখালীর সেনবাগ থেকে এক তরুণ গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

শনিবার (১৭ আগস্ট) দুপুরের দিকে আসামিকে নোয়াখালী চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালেতে সোপর্দ করা হবে। এর আগে, গত শুক্রবার রাত সোয়া ৯টার দিকে উপজেলার কাদরা ইউনিয়নের ৯নম্বর ওয়ার্ডের মতি মিয়ার হাটের পূর্ব পাশে হানিফ বাবুর্চির নতুন বাড়ি থেকে অভিযুক্ত তরুণ গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার মনির আহাম্মদ(২১) উপজেলার আহাম্মদপুর গ্রামের মো.হানিফ মিয়ার ছেলে।

পুলিশ জানায়, গত ৫ আগস্ট ঢাকাসহ সারাদেশের বিভিন্ন থানায় দুষ্কৃতকারীরা অগ্নিসংযোগসহ সরকারি অস্ত্র-গুলি লুটপাট করে। এই লুট হওয়া অস্ত্র-গুলি যাতে সন্ত্রাসী কাজে ব্যাবহৃত হতে না পারে সে বিষয়ে পুলিশ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। এ ধারাবাহিকতায় গতকাল শুক্রবার সেনবাগ থানা পুলিশ বিশ্বস্ত মাধ্যমে সংবাদ পায় উপলোর কাদরা ইউনিয়নের মতি মিয়ার হাট এলাকার হানিফ মিয়ার ছেলে মনির আহাম্মদের কাছে একটি অত্যাধুনিক পিস্তল রয়েছে। সে অস্ত্রটি সন্ত্রাসীদের কাছে বিক্রির চেষ্টা করতেছে।

পুলিশ আরও জানায়, এমন সংবাদের ভিত্তিতে সেনবাগ থানা এলাকায় দায়িত্বশীল সেনাবাহিনীর সাথে সমন্বয় করে সেনবাগ থানা পুলিশের একটি দল রাত অনুমান সোয়া ৯টার দিকে হানিফ বাবুর্চির নতুন বাড়িতে অভিযান চালায়। ওই সময় স্থানীয় জনগণের সহায়তায় আসামি মনির আহাম্মদকে আটক করা হয় এবং তার হেফাজত থেকে একটি সেমি অটোমেটিক ৭.৬২ এম.এম পিস্তল উদ্ধার করা হয়।

নোয়াখালীর পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ধৃত আসামি জানায় তার প্রতিবেশী ও আত্মীয় মো.কাইয়ুম অস্ত্রটি বিক্রি করার জন্য তার কাছে রাখে। অস্ত্রটি ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকাধীন থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র। যে লুটের ঘটনায় কাইয়ুম সরাসরি অংশগ্রহণ করেছিল। এ ঘটনায় সেনবাগ থানায় নিয়মিত মামলা রুজু করা হইয়াছে। পলাতক আসামি গ্রেফতারের জন্য অভিযান অব্যাহত রহিয়াছে।