ঢাকা ০৭:৪১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৫, ২ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ
উখিয়ার সেই ১৩ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় বসছেন! চতুর্থ বিয়ে নিয়ে কথা কাটাকাটি : ছোট ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে বড় ভাই খুন কোম্পানীগঞ্জে পরিবেশ অধিদপ্তরের যোগসাজশে চলছে আ.লীগ নেতার ইটভাটা মেলায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে জবাই করে হত্যা করল স্বামী ফুসফুস জনিত রোগে কুবির আইন বিভাগের শিক্ষার্থীর মৃত্যু নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্ষবরণে বর্ণিল উৎসব রংপুরে বাংলা বর্ষবরণে বর্ণিল আনন্দ শোভাযাত্রা টঙ্গীতে আওয়ামী লীগের ‘গোপন ষড়যন্ত্রের’ প্রতিবাদে বিএনপির বিক্ষোভ বিচার বিভাগের স্বাধীনতা এবং দক্ষতা শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত নোয়াখালীতে বিএনপির এক পক্ষের মানববন্ধনে অপর পক্ষের বাধা, সংঘর্ষে আহত ৫

বাবুল আক্তারের বিরুদ্ধে মিতু হত্যা মামলা চলবে: হাইকোর্ট

Reporter Name
  • Update Time : ১০:৫৩:২৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ মে ২০২৩
  • / ১৪৬ Time View

চট্টগ্রামের পাঁচলাইশে মাহমুদা খানম মিতু হত্যা মামলায় সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বৈধতা চ্যালেঞ্জের আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। ফলে মামলা চলতে বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।

মঙ্গলবার (৯ মে) বিচারপতি এস এম কুদ্দুস জামান ও বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী শিশির মনির। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল (ডিএজি) সুজিত চ্যাটার্জি বাপ্পী।
গত ১৩ মার্চ বাবুল আক্তারসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের আদেশ দেয় চট্টগ্রামের তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মো. জসিম উদ্দিনের আদালত।

মামলার আসামিরা হলেন— বাবুল আক্তার, মোতালেব মিয়া ওরফে ওয়াসিম, আনোয়ার হোসেন, এহতেশামুল হক ভোলা, শাহজাহান মিয়া, কামরুল ইসলাম শিকদার মুছা ও খায়রুল ইসলাম। আসামিদের মধ্যে চারজন কারাবন্দি। ভোলা জামিনে, কালু পলাতক, আর মুছা নিখোঁজ।

অভিযোগ গঠনের দিন চট্টগ্রাম মহানগর পিপি মো. আবদুর রশিদ গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, দীর্ঘদিন পরিকল্পনা করে স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতুকে তার স্বামী ও এই মামলার আসামি বাবুল আক্তার হত্যা করেন। বাবুল আক্তার যখন ঢাকায় ছিলেন তখন সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হয়েছিল। বাবুল আক্তারের বিরুদ্ধে ৩০২, ২০১ এবং ১০৯ ধারায় চার্জ গঠন করা হয়। পরে চার্জ গঠনের বৈধতা নিয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেন বাবুল আক্তার।

মামলা সূত্রে জানা যায়, মিতু হত্যা মামলায় ২০২২ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর বাবুল আক্তারসহ ৭ জনকে আসামি করে আদালতে ২ হাজার ৮৪ পৃষ্ঠার চার্জশিট জমা দেয় পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। এ অভিযোগপত্র গত ১০ অক্টোবর গ্রহণ করে আদালত।

চট্টগ্রাম মহানগরের জিইসি মোড় এলাকায় ২০১৬ সালের ৫ জুন খুন হন মাহমুদা খানম মিতু। এ ঘটনায় মামলার বাদী ছিলেন বাবুল আক্তার। তদন্তের পর সেই মামলায় আসামি হন বাবুল আক্তার।

Please Share This Post in Your Social Media

বাবুল আক্তারের বিরুদ্ধে মিতু হত্যা মামলা চলবে: হাইকোর্ট

Reporter Name
Update Time : ১০:৫৩:২৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ মে ২০২৩

চট্টগ্রামের পাঁচলাইশে মাহমুদা খানম মিতু হত্যা মামলায় সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বৈধতা চ্যালেঞ্জের আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। ফলে মামলা চলতে বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।

মঙ্গলবার (৯ মে) বিচারপতি এস এম কুদ্দুস জামান ও বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী শিশির মনির। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল (ডিএজি) সুজিত চ্যাটার্জি বাপ্পী।
গত ১৩ মার্চ বাবুল আক্তারসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের আদেশ দেয় চট্টগ্রামের তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মো. জসিম উদ্দিনের আদালত।

মামলার আসামিরা হলেন— বাবুল আক্তার, মোতালেব মিয়া ওরফে ওয়াসিম, আনোয়ার হোসেন, এহতেশামুল হক ভোলা, শাহজাহান মিয়া, কামরুল ইসলাম শিকদার মুছা ও খায়রুল ইসলাম। আসামিদের মধ্যে চারজন কারাবন্দি। ভোলা জামিনে, কালু পলাতক, আর মুছা নিখোঁজ।

অভিযোগ গঠনের দিন চট্টগ্রাম মহানগর পিপি মো. আবদুর রশিদ গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, দীর্ঘদিন পরিকল্পনা করে স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতুকে তার স্বামী ও এই মামলার আসামি বাবুল আক্তার হত্যা করেন। বাবুল আক্তার যখন ঢাকায় ছিলেন তখন সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হয়েছিল। বাবুল আক্তারের বিরুদ্ধে ৩০২, ২০১ এবং ১০৯ ধারায় চার্জ গঠন করা হয়। পরে চার্জ গঠনের বৈধতা নিয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেন বাবুল আক্তার।

মামলা সূত্রে জানা যায়, মিতু হত্যা মামলায় ২০২২ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর বাবুল আক্তারসহ ৭ জনকে আসামি করে আদালতে ২ হাজার ৮৪ পৃষ্ঠার চার্জশিট জমা দেয় পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। এ অভিযোগপত্র গত ১০ অক্টোবর গ্রহণ করে আদালত।

চট্টগ্রাম মহানগরের জিইসি মোড় এলাকায় ২০১৬ সালের ৫ জুন খুন হন মাহমুদা খানম মিতু। এ ঘটনায় মামলার বাদী ছিলেন বাবুল আক্তার। তদন্তের পর সেই মামলায় আসামি হন বাবুল আক্তার।