ঢাকা ১১:৫২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ
তৃষ্ণার্ত মানুষের জন্য খাবার পানি সরবরাহ করছেন কাফরুল থানা পুলিশ কিশোরগঞ্জে ২০ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল প্রেস কাউন্সিল সাংবাদিকতার মান উন্নয়নে কাজ করছেঃ সিলেটে বিচারপতি মো. নিজামুল হক গাইবান্ধায় তৈরি হচ্ছে পরিবেশবান্ধব কংক্রিটের ইট গাইবান্ধায় মামলা প্রত্যাহার ও পুলিশি হয়রানির প্রতিবাদে মানববন্ধন সিলেট প্রেসক্লাব নির্বাচনে সভাপতি ইকরামুল কবির, সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম ঝালকাঠিতে ট্রাকচাপায় ১৪ জন নিহতের ঘটনায় চালক-হেলপার কারাগারে সূর্যের প্রখরতা আর ভ্যাপসা গরমে জনজীবন অতিষ্ঠ বিএনপির লক্ষ্য একাত্তর মুছে সাত চল্লিশে ফিরে যাওয়া: শাহরিয়ার কবির  হানিমুনে যাওয়া হলো না নবদম্পতির, একই পরিবারের ৬ জন নিহত
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন

৪২৬ কেন্দ্রের ফল ঘোষণা: আজমত উল্লা ১৭৪৫০০, জায়েদা ১৮৭৭০০

জাহাঙ্গীর আকন্দ, গাজীপুর প্রতিনিধি
  • Update Time : ১১:৫৬:৪৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ মে ২০২৩
  • / ১১৪ Time View

আজমত উল্লা খান ও জায়েদা খাতুন

গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ভোট শেষ হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টায় এ সিটির ৪৮০টি কেন্দ্রে ইভিএমে ভোটগ্রহণ শুরু হয়, যা একটানা বিকাল ৪টা পর্যন্ত চলে।

এখন পর্যন্ত ৪২৬টি কেন্দ্রের প্রাথমিক ফল পাওয়া গেছে। এর মধ্যে নৌকা মার্কার প্রার্থী আজমত উল্লা খান পেয়েছেন ১ লাখ ৭৪ হাজার ৫০০ ভোট এবং টেবিলঘড়ি প্রতীকে জায়েদা খাতুন পেয়েছেন ১ লাখ ৮৭ হাজার ৭০০ ভোট।

নির্বাচন কমিশনের তথ্যানুযায়ী, গাজীপুর সিটিতে মোট ভোটার ১১ লাখ ৭৯ হাজার ৪৭৬ জন। তাদের মধ্যে ৫ লাখ ৯২ হাজার ৭৬২ জন পুরুষ, ৫ লাখ ৮৬ হাজার ৬৯৬ জন নারী ও ১৮ জন হিজড়া। এই সিটিতে ৫৭টি সাধারণ ও ১৯টি সংরক্ষিত ওয়ার্ড আছে। মোট ভোটকেন্দ্র ৪৮০টি, মোট ভোটকক্ষ ৩ হাজার ৪৯৭টি।

গাজীপুর সিটিতে মেয়র পদে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হচ্ছে আওয়ামী লীগের আজমত উল্লা খান এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী জায়েদা খাতুনের মধ্যে। দুজনই জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী। অপরদিকে ভোটের পরিবেশ ভালো বলে জানান আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহনূর ইসলাম রনি।

নির্বাচন কমিশনের তথ্যানুযায়ী, গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে আটজন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। মেয়র প্রার্থীরা হলেন- নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আজমত উল্লা খান, টেবিলঘড়ি প্রতীকে জায়েদা খাতুন (সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের মা), লাঙ্গল প্রতীকে জাতীয় পার্টির প্রার্থী এমএম নিয়াজ উদ্দিন, হাতপাখা প্রতীকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের গাজী আতাউর রহমান, গোলাপ ফুল প্রতীকে জাকের পার্টির মো. রাজু আহাম্মেদ, মাছ প্রতীকে গণফ্রন্টের প্রার্থী আতিকুল ইসলাম। এ ছাড়া স্বতন্ত্র থেকে মেয়র পদে ঘোড়া প্রতীকে মো. হারুন-অর-রশীদ ও হাতি প্রতীকে সরকার শাহনূর ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন।

এছাড়া ৫৭টি সাধারণ ওয়ার্ডে ২৪৫ জন এবং ১৯টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডে ৭৮ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন। সবমিলিয়ে ৩৩১ জন রয়েছেন চূড়ান্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতায়। ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে ফয়সাল আহমেদ সরকার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন।

গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ৪৮০টি এবং ভোটকক্ষ ৩৪৯৭টি। মোট ভোটার ১১ লাখ ৭৯ হাজার ৪৭৬ জন। তাদের মধ্যে পুরুষ ৫ লাখ ৯২ হাজার ৭৬২, নারী ৫ লাখ ৮৬ হাজার ৬৯৬ এবং তৃতীয় লিঙ্গের ১৮ জন।

নির্বাচনে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা ১০ হাজার ৯৭০ জন। প্রিসাইডিং অফিসার ৪৮০, সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার ৩৪৯৭ এবং পোলিং অফিসার ৬৯৯৪ জন।

Please Share This Post in Your Social Media

গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন

৪২৬ কেন্দ্রের ফল ঘোষণা: আজমত উল্লা ১৭৪৫০০, জায়েদা ১৮৭৭০০

Update Time : ১১:৫৬:৪৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ মে ২০২৩

গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ভোট শেষ হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টায় এ সিটির ৪৮০টি কেন্দ্রে ইভিএমে ভোটগ্রহণ শুরু হয়, যা একটানা বিকাল ৪টা পর্যন্ত চলে।

এখন পর্যন্ত ৪২৬টি কেন্দ্রের প্রাথমিক ফল পাওয়া গেছে। এর মধ্যে নৌকা মার্কার প্রার্থী আজমত উল্লা খান পেয়েছেন ১ লাখ ৭৪ হাজার ৫০০ ভোট এবং টেবিলঘড়ি প্রতীকে জায়েদা খাতুন পেয়েছেন ১ লাখ ৮৭ হাজার ৭০০ ভোট।

নির্বাচন কমিশনের তথ্যানুযায়ী, গাজীপুর সিটিতে মোট ভোটার ১১ লাখ ৭৯ হাজার ৪৭৬ জন। তাদের মধ্যে ৫ লাখ ৯২ হাজার ৭৬২ জন পুরুষ, ৫ লাখ ৮৬ হাজার ৬৯৬ জন নারী ও ১৮ জন হিজড়া। এই সিটিতে ৫৭টি সাধারণ ও ১৯টি সংরক্ষিত ওয়ার্ড আছে। মোট ভোটকেন্দ্র ৪৮০টি, মোট ভোটকক্ষ ৩ হাজার ৪৯৭টি।

গাজীপুর সিটিতে মেয়র পদে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হচ্ছে আওয়ামী লীগের আজমত উল্লা খান এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী জায়েদা খাতুনের মধ্যে। দুজনই জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী। অপরদিকে ভোটের পরিবেশ ভালো বলে জানান আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহনূর ইসলাম রনি।

নির্বাচন কমিশনের তথ্যানুযায়ী, গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে আটজন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। মেয়র প্রার্থীরা হলেন- নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আজমত উল্লা খান, টেবিলঘড়ি প্রতীকে জায়েদা খাতুন (সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের মা), লাঙ্গল প্রতীকে জাতীয় পার্টির প্রার্থী এমএম নিয়াজ উদ্দিন, হাতপাখা প্রতীকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের গাজী আতাউর রহমান, গোলাপ ফুল প্রতীকে জাকের পার্টির মো. রাজু আহাম্মেদ, মাছ প্রতীকে গণফ্রন্টের প্রার্থী আতিকুল ইসলাম। এ ছাড়া স্বতন্ত্র থেকে মেয়র পদে ঘোড়া প্রতীকে মো. হারুন-অর-রশীদ ও হাতি প্রতীকে সরকার শাহনূর ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন।

এছাড়া ৫৭টি সাধারণ ওয়ার্ডে ২৪৫ জন এবং ১৯টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডে ৭৮ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন। সবমিলিয়ে ৩৩১ জন রয়েছেন চূড়ান্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতায়। ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে ফয়সাল আহমেদ সরকার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন।

গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ৪৮০টি এবং ভোটকক্ষ ৩৪৯৭টি। মোট ভোটার ১১ লাখ ৭৯ হাজার ৪৭৬ জন। তাদের মধ্যে পুরুষ ৫ লাখ ৯২ হাজার ৭৬২, নারী ৫ লাখ ৮৬ হাজার ৬৯৬ এবং তৃতীয় লিঙ্গের ১৮ জন।

নির্বাচনে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা ১০ হাজার ৯৭০ জন। প্রিসাইডিং অফিসার ৪৮০, সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার ৩৪৯৭ এবং পোলিং অফিসার ৬৯৯৪ জন।