ঢাকা ০৭:৩০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৩ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

৩ কারণে জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চান কর্নেল অলি

রাজনীতি ডেস্ক
  • Update Time : ০৯:৫১:১১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / ১১ Time View

তিন কারণে জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) প্রেসিডেন্ট কর্নেল (অব.) অলি আহমদ।

মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) সকালে মগবাজার এলডিপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ডাকা এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে সংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘আমি তিনটা কারণে বলেছি, এ জাতীয় সংগীত গ্রহণযোগ্য নয়।

এক নম্বর হলো, এটা যখন বানিয়েছিল, তখন বাংলাদেশ স্বাধীন হবে, এমন কোনো সম্ভাবনা ছিল না। সুতরাং বাংলাদেশকে নিয়ে এ গানটা রচিত হয়নি।

দুই নম্বর হলো, বাংলাদেশের কোনো নাগরিক এ গানটা রচনা করেননি। তিন নম্বর হলো, এই গানটাতে সুরটা নকল করা হয়েছে।’
এরপর তিনি যোগ করেন, এ রকমের বিভ্রান্তকর জিনিসগুলো নিয়ে যদি জাতীয় সংগীত হয়, তাহলে এটা আমাদের সমগ্র জাতির জন্য অবমাননাকর।

বাংলাদেশে জাতি-ধর্ম-নির্বিশেষে আমাদের মধ্যে কোন ভেদাভেদ নেই। মেজরিটি বা মাইনরিটি বলতে কিছুই নেই। সবাই বাংলাদেশের নাগরিক এবং সবার সমান অধিকার। আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে সামনে এগিয়ে যেতে হবে বলে দাবি করেন তিনি।

এর আগে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত ও সংবিধান পরিবর্তনের দাবি জানিয়েছিলেন জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির গোলাম আযমের ছেলে আব্দুল্লাহিল আমান আযমী। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে চলে আলোচনা-সমালোচনা। পরে জামায়াতের পক্ষ থেকে আজমীর বক্তব্য তার ব্যক্তিগত বলে জানানো হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

৩ কারণে জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চান কর্নেল অলি

রাজনীতি ডেস্ক
Update Time : ০৯:৫১:১১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪

তিন কারণে জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) প্রেসিডেন্ট কর্নেল (অব.) অলি আহমদ।

মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) সকালে মগবাজার এলডিপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ডাকা এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে সংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘আমি তিনটা কারণে বলেছি, এ জাতীয় সংগীত গ্রহণযোগ্য নয়।

এক নম্বর হলো, এটা যখন বানিয়েছিল, তখন বাংলাদেশ স্বাধীন হবে, এমন কোনো সম্ভাবনা ছিল না। সুতরাং বাংলাদেশকে নিয়ে এ গানটা রচিত হয়নি।

দুই নম্বর হলো, বাংলাদেশের কোনো নাগরিক এ গানটা রচনা করেননি। তিন নম্বর হলো, এই গানটাতে সুরটা নকল করা হয়েছে।’
এরপর তিনি যোগ করেন, এ রকমের বিভ্রান্তকর জিনিসগুলো নিয়ে যদি জাতীয় সংগীত হয়, তাহলে এটা আমাদের সমগ্র জাতির জন্য অবমাননাকর।

বাংলাদেশে জাতি-ধর্ম-নির্বিশেষে আমাদের মধ্যে কোন ভেদাভেদ নেই। মেজরিটি বা মাইনরিটি বলতে কিছুই নেই। সবাই বাংলাদেশের নাগরিক এবং সবার সমান অধিকার। আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে সামনে এগিয়ে যেতে হবে বলে দাবি করেন তিনি।

এর আগে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত ও সংবিধান পরিবর্তনের দাবি জানিয়েছিলেন জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির গোলাম আযমের ছেলে আব্দুল্লাহিল আমান আযমী। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে চলে আলোচনা-সমালোচনা। পরে জামায়াতের পক্ষ থেকে আজমীর বক্তব্য তার ব্যক্তিগত বলে জানানো হয়।