ঢাকা ০৭:৫৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০২ এপ্রিল ২০২৫, ১৯ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

২০০০ আসন শূন্য রেখেই ‘শেষ’ ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছভর্তি

Reporter Name
  • Update Time : ০৫:৩২:৪৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • / ২১৬ Time View

গুচ্ছভুক্ত ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি প্রক্রিয়া শেষে ১৬ আগস্ট থেকে ক্লাস শুরুর কথা ছিল। তবে ভর্তি প্রক্রিয়া শেষে ২০০০ হাজার আসন শূন্য থাকায় ক্লাস শুরু নিয়ে দেখা দিয়েছে জটিলতা।

শূন্য আসন কোন প্রক্রিয়ায় পূরণ হবে সে বিষয়েও কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি ভর্তি কমিটি।

জানা যায়, গত ২১ আগস্ট গুচ্ছে ভর্তি ও ফি জমার শেষদিন ছিল। পরদিন ২২ আগস্ট মূল কাগজপত্র জমা নেয়া হয়। এরপর আর ভর্তির জন্য অপেক্ষমাণ তালিকা বা কোনো নির্দেশনা দেয়া হয়নি।

অথচ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ২০০০ আসন এখনও শূন্য রয়েছে বলে জানিয়েছেন ভর্তি কমিটির সদস্যরা।

সংশ্লিষ্টরা জানান, এবার চার ধাপে গুচ্ছের প্রাথমিক ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। ২২ আগস্ট চতুর্থ বা শেষ ধাপের ভর্তি প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে।

শূন্য আসনে ভর্তি বিষয়ে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শাহ আজম শান্তনু গণমাধ্যমকে জানান, এ বিষয়ে এখনই কিছু বলা যাবে না।

আলোচনার ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত হবে। যে ২২ বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছভুক্ত, সেগুলোর উপাচার্যরা বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেবেন।

Please Share This Post in Your Social Media

২০০০ আসন শূন্য রেখেই ‘শেষ’ ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছভর্তি

Reporter Name
Update Time : ০৫:৩২:৪৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৩

গুচ্ছভুক্ত ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি প্রক্রিয়া শেষে ১৬ আগস্ট থেকে ক্লাস শুরুর কথা ছিল। তবে ভর্তি প্রক্রিয়া শেষে ২০০০ হাজার আসন শূন্য থাকায় ক্লাস শুরু নিয়ে দেখা দিয়েছে জটিলতা।

শূন্য আসন কোন প্রক্রিয়ায় পূরণ হবে সে বিষয়েও কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি ভর্তি কমিটি।

জানা যায়, গত ২১ আগস্ট গুচ্ছে ভর্তি ও ফি জমার শেষদিন ছিল। পরদিন ২২ আগস্ট মূল কাগজপত্র জমা নেয়া হয়। এরপর আর ভর্তির জন্য অপেক্ষমাণ তালিকা বা কোনো নির্দেশনা দেয়া হয়নি।

অথচ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ২০০০ আসন এখনও শূন্য রয়েছে বলে জানিয়েছেন ভর্তি কমিটির সদস্যরা।

সংশ্লিষ্টরা জানান, এবার চার ধাপে গুচ্ছের প্রাথমিক ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। ২২ আগস্ট চতুর্থ বা শেষ ধাপের ভর্তি প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে।

শূন্য আসনে ভর্তি বিষয়ে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শাহ আজম শান্তনু গণমাধ্যমকে জানান, এ বিষয়ে এখনই কিছু বলা যাবে না।

আলোচনার ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত হবে। যে ২২ বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছভুক্ত, সেগুলোর উপাচার্যরা বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেবেন।