ঢাকা ০৭:৩৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৮ মে ২০২৫, ১৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ
সৌদি আরবে মদের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের বিষয়টি ‘ভুয়া ও বিভ্রান্তিকর’ আ.লীগ সরকার উন্নয়নের নামে লুটপাট করেছে: সারজিস আলম চাঁদ দেখা গেছে , সৌদিতে ঈদ ৬ জুন ১৯ বছর পর পাকিস্তানিদের জন্য ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেছে কুয়েত মিরপুরে প্রকাশ্যে ব্যবসায়ীকে গুলি করে ২২ লাখ টাকা ছিনতাই শান্তিতে বসে রুটি খাও, নইলে আমার গুলি তো আছেই : মোদি মাতারবাড়ি অর্থনৈতিক অঞ্চলের অবকাঠামো দ্রুত উন্নয়নের তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন নিয়োগে কোনো দলমত দেখা হয়নি: ড. ওয়াহিদউদ্দিন ঈদুল আজহা ও গ্রীষ্মকালীন ২১ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে কুবি সাকা চৌধুরী কিংবা সাঈদী এভাবেই ফিরে আসতে পারতেন: সারজিস

১,৬০০ কেজির ‘জেএফ-১৭ থান্ডারের’ দাম ৫০ লাখ রুপি!

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • Update Time : ০৩:৪০:২৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ মে ২০২৫
  • / ৪৪ Time View

১,৬০০ কেজি ওজনের ‘জেএফ-১৭ থান্ডার’।ছবি: দ্য নিউজ

১,৬০০ কেজি ওজনের একটি বিশাল আকৃতির ষাঁড়। ‘জেএফ-১৭ থান্ডার’ নামের এই ষাঁড়টি ৫০ লাখ পাকিস্তানি রুপিতে বিক্রি হয়েছে। সম্প্রতি হায়দরাবাদের লিয়াকত কলোনির এ ঘটনা রীতিমতো আলোড়ন সৃষ্টি করেছে।

আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে কুরবানির জন্য প্রস্তুত এই চমকপ্রদ পশুটিকে দেখতে এবং তার সঙ্গে সেলফি তুলতে উৎসুক জনতা ভিড় জমিয়েছে।

ষাঁড়টির সাবেক মালিক শাহরুখ এ উপলক্ষে এক বর্ণাঢ্য বিদায় অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। যেখানে নতুন ক্রেতা এবং তাদের অতিথিদের জন্য শোভাযাত্রা, সজ্জা ও বিনোদনের ব্যবস্থা ছিল।

সাংস্কৃতিক সৌহার্দ্যের অংশ হিসেবে ওই অনুষ্ঠানে আতিথেয়তা জানানোর রীতি মেনে উভয়পক্ষের মধ্যে টাকা এবং ফুলের মালা, সঙ্গে ঐতিহ্যবাহী ‘আজরাক’ উপহার হিসেবে আদান-প্রদান করা হয়।

তবে সবচেয়ে আকর্ষণীয় বিষয়টি হলো ষাঁড়টির নাম। পাকিস্তান বিমানবাহিনীর ব্যবহৃত যুদ্ধবিমান ‘জেএফ-১৭ থান্ডার’ থেকে অনুপ্রাণিত হয়েই এটির নামকরণ করা হয়েছে বলা মনে করা হচ্ছে। এদিকে পবিত্র ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে একটি কুরবানির পশুর একই নামকরণ এবং তার এতো বেশি দামে বিক্রি হওয়া- এটাই প্রমাণ করে যে, পাকিস্তানে গৃহপালিত পশুর গড় মান ও গঠন কতটা মূল্যবান হয়ে উঠেছে।

তবে ধর্মীয় আলেমরা মনে করিয়ে দিয়েছেন, কুরবানির প্রকৃত তাৎপর্য পশুর আকার-আয়তনে নয়, বরং তা নির্ভর করে তাকওয়া ও আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের ওপর।

তাদের মতে, মূলত তাকওয়া ও আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের এই আন্তরিকতাই নিশ্চিত করে যে কুরবানি মহান আল্লাহর দরবারে গৃহীত হবে। সূত্র: দ্য নিউজ

পাকিস্তান বিমানবাহিনীর ব্যবহৃত যুদ্ধবিমান ‘জেএফ-১৭ থান্ডার’

সম্প্রতি কাশ্মীর ইস্যুতে ভারতের সঙ্গে উত্তজনার মধ্যেই সবচেয়ে আলোচিত ছিল ‘জেএফ-১৭ থান্ডার’। ওই সময় ‘অপারেশন বুনিয়ানুম-মারসুস’-এর অংশ হিসেবে ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করতে ব্যবহৃত হয়েছিল ‘জেএফ-১৭ থান্ডার’ যুদ্ধবিমান।

Please Share This Post in Your Social Media

১,৬০০ কেজির ‘জেএফ-১৭ থান্ডারের’ দাম ৫০ লাখ রুপি!

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
Update Time : ০৩:৪০:২৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ মে ২০২৫

১,৬০০ কেজি ওজনের একটি বিশাল আকৃতির ষাঁড়। ‘জেএফ-১৭ থান্ডার’ নামের এই ষাঁড়টি ৫০ লাখ পাকিস্তানি রুপিতে বিক্রি হয়েছে। সম্প্রতি হায়দরাবাদের লিয়াকত কলোনির এ ঘটনা রীতিমতো আলোড়ন সৃষ্টি করেছে।

আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে কুরবানির জন্য প্রস্তুত এই চমকপ্রদ পশুটিকে দেখতে এবং তার সঙ্গে সেলফি তুলতে উৎসুক জনতা ভিড় জমিয়েছে।

ষাঁড়টির সাবেক মালিক শাহরুখ এ উপলক্ষে এক বর্ণাঢ্য বিদায় অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। যেখানে নতুন ক্রেতা এবং তাদের অতিথিদের জন্য শোভাযাত্রা, সজ্জা ও বিনোদনের ব্যবস্থা ছিল।

সাংস্কৃতিক সৌহার্দ্যের অংশ হিসেবে ওই অনুষ্ঠানে আতিথেয়তা জানানোর রীতি মেনে উভয়পক্ষের মধ্যে টাকা এবং ফুলের মালা, সঙ্গে ঐতিহ্যবাহী ‘আজরাক’ উপহার হিসেবে আদান-প্রদান করা হয়।

তবে সবচেয়ে আকর্ষণীয় বিষয়টি হলো ষাঁড়টির নাম। পাকিস্তান বিমানবাহিনীর ব্যবহৃত যুদ্ধবিমান ‘জেএফ-১৭ থান্ডার’ থেকে অনুপ্রাণিত হয়েই এটির নামকরণ করা হয়েছে বলা মনে করা হচ্ছে। এদিকে পবিত্র ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে একটি কুরবানির পশুর একই নামকরণ এবং তার এতো বেশি দামে বিক্রি হওয়া- এটাই প্রমাণ করে যে, পাকিস্তানে গৃহপালিত পশুর গড় মান ও গঠন কতটা মূল্যবান হয়ে উঠেছে।

তবে ধর্মীয় আলেমরা মনে করিয়ে দিয়েছেন, কুরবানির প্রকৃত তাৎপর্য পশুর আকার-আয়তনে নয়, বরং তা নির্ভর করে তাকওয়া ও আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের ওপর।

তাদের মতে, মূলত তাকওয়া ও আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের এই আন্তরিকতাই নিশ্চিত করে যে কুরবানি মহান আল্লাহর দরবারে গৃহীত হবে। সূত্র: দ্য নিউজ

পাকিস্তান বিমানবাহিনীর ব্যবহৃত যুদ্ধবিমান ‘জেএফ-১৭ থান্ডার’

সম্প্রতি কাশ্মীর ইস্যুতে ভারতের সঙ্গে উত্তজনার মধ্যেই সবচেয়ে আলোচিত ছিল ‘জেএফ-১৭ থান্ডার’। ওই সময় ‘অপারেশন বুনিয়ানুম-মারসুস’-এর অংশ হিসেবে ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করতে ব্যবহৃত হয়েছিল ‘জেএফ-১৭ থান্ডার’ যুদ্ধবিমান।