ঢাকা ১১:২২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৫ এপ্রিল ২০২৫, ২২ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

স্মার্টফোনে ফিরছে ব্যাটারি পরিবর্তনের সুবিধা

নওরোজ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক
  • Update Time : ০৭:৫১:২৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ জুলাই ২০২৩
  • / ১৫৯ Time View

আবারও ব্যাটারি পরিবর্তনের সুবিধায় ‘ফিরছে’ স্মার্টফোন। আইফোনসহ সব স্মার্টফোনে ২০২৭ সালের মধ্যে পরিবর্তনযোগ্য ব্যাটারি বাধ্যতামূলক করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। গত ১৪ জুন ইউরোপীয় পার্লামেন্টে ভোটের মাধ্যমে এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে হয়।

এটিকে ‘রাইট-টু-রিপেয়ার’ আন্দোলনের জন্য বড় বিজয় বলে আখ্যা দিয়েছে। ম্যাশএবল। অ্যাপল, স্যামসাং ও গুগলের মতো শীর্ষ প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর ব্যাটারি বর্জ্য কমিয়ে আনার পাশাপাশি তাদের একচেটিয়া অভ্যাসগুলো বন্ধ করার লক্ষ্যে নতুন এ নীতিমালায় সম্মতি দিয়েছে ইউরোপীয় কাউন্সিল।

এ নীতিমালা কেবল ইইউ সদস্যভুক্ত দেশগুলোর বেলায় প্রযোজ্য হলেও গোটা বিশ্বেই এর প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। স্মার্টফোন অবশ্যই ‘ব্যবহারকারীর মাধ্যমে অপসারণ ও প্রতিস্থাপনযোগ্য’ শ্রেণির হতে হবে। অর্থাৎ কোনো বিশেষ কারিগরি জ্ঞান ছাড়াই ব্যাটারি পরিবর্তন করার সহজ উপায় থাকতে হবে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের আইন অনুযায়ী স্মার্টফোনের নকশা পরিবর্তনে ২০২৭ সাল পর্যন্ত সময় পেয়েছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো।

এ নীতিমালা কেবল স্মার্টফোন নয়, বরং ইভি ও ই-বাইকের মতো সব ধরনের পণ্যের ব্যাটারিতেও প্রযোজ্য। এর লক্ষ্য এমন ‘বৃত্তাকার অর্থনীতি’ বানানো, যেখানে নষ্ট হওয়া ব্যাটারি বিভিন্ন পণ্যে পুনর্ব্যবহারের সুবিধা পাওয়া যায়।

Please Share This Post in Your Social Media

স্মার্টফোনে ফিরছে ব্যাটারি পরিবর্তনের সুবিধা

নওরোজ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক
Update Time : ০৭:৫১:২৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ জুলাই ২০২৩

আবারও ব্যাটারি পরিবর্তনের সুবিধায় ‘ফিরছে’ স্মার্টফোন। আইফোনসহ সব স্মার্টফোনে ২০২৭ সালের মধ্যে পরিবর্তনযোগ্য ব্যাটারি বাধ্যতামূলক করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। গত ১৪ জুন ইউরোপীয় পার্লামেন্টে ভোটের মাধ্যমে এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে হয়।

এটিকে ‘রাইট-টু-রিপেয়ার’ আন্দোলনের জন্য বড় বিজয় বলে আখ্যা দিয়েছে। ম্যাশএবল। অ্যাপল, স্যামসাং ও গুগলের মতো শীর্ষ প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর ব্যাটারি বর্জ্য কমিয়ে আনার পাশাপাশি তাদের একচেটিয়া অভ্যাসগুলো বন্ধ করার লক্ষ্যে নতুন এ নীতিমালায় সম্মতি দিয়েছে ইউরোপীয় কাউন্সিল।

এ নীতিমালা কেবল ইইউ সদস্যভুক্ত দেশগুলোর বেলায় প্রযোজ্য হলেও গোটা বিশ্বেই এর প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। স্মার্টফোন অবশ্যই ‘ব্যবহারকারীর মাধ্যমে অপসারণ ও প্রতিস্থাপনযোগ্য’ শ্রেণির হতে হবে। অর্থাৎ কোনো বিশেষ কারিগরি জ্ঞান ছাড়াই ব্যাটারি পরিবর্তন করার সহজ উপায় থাকতে হবে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের আইন অনুযায়ী স্মার্টফোনের নকশা পরিবর্তনে ২০২৭ সাল পর্যন্ত সময় পেয়েছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো।

এ নীতিমালা কেবল স্মার্টফোন নয়, বরং ইভি ও ই-বাইকের মতো সব ধরনের পণ্যের ব্যাটারিতেও প্রযোজ্য। এর লক্ষ্য এমন ‘বৃত্তাকার অর্থনীতি’ বানানো, যেখানে নষ্ট হওয়া ব্যাটারি বিভিন্ন পণ্যে পুনর্ব্যবহারের সুবিধা পাওয়া যায়।