ঢাকা ০৬:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ জুন ২০২৪, ৪ আষাঢ় ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সিলেটে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি

মো.মুহিবুর রহমান, সিলেট
  • Update Time : ০৯:৩৮:৫৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ জুন ২০২৪
  • / ২৬ Time View

বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় সিলেট নগরীও বিভিন্ন উপজেলায় বন্যা পরস্থিতিরি আরও কিছুটা উন্নতি হয়ছে। তবে কিছু কিছু ওযার্ডে এখনো পানি রযেছে। ওইসব এলাকাসহ আশ্রয় কন্দ্রে গুলোতে এখনো ত্রাণ বিতরন অব্যাহত রেখেছে সিলেট কর্পোরেশন।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্যমতে মঙ্গলবার (০৪ জুন) দুপুর ৩টা র্পযন্ত ১০.৭২ সেন্টিমিটারে নমেে এসছেে এবং ৩০.৮ মিলিমিটার পরমিাণ বৃষ্টিপাত হয়েছে। আগামী ২/৪ দিন টানা র্বষণ না হলে সুরমা নদীর পানি আরও কমে যাবে। গত সোমবার সুরমা নদীর পানি বিপদসীমার ১০.৯৪ র্পযন্ত উঠেছিল এবং ২১৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছিল।

সিলেট সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সলিরদের মাধ্যমে জানা গেছে, সিসিকের বেশির ভাগ এলাকায় পানি কমতে শুরু করেছে। বিভিন্ন আশ্রয় কেন্দ্রে ঠাই নেওয়া মানুষ অনেকেই নিজ নিজ বাড়িতে ফিরতে শুরু করেছেন। তবে সিসিকেরে পক্ষ থেকে এখনো আশ্রয় কেন্দ্রগুলো রান্না করা খাবারসহ বিভিন্ন ওষুধ সামগ্রী বিতরণ করা হচ্ছে।

বন্যা পরিস্থিতি দেখা দেওয়ার পর থেকে সিলেট মহানগরীর মির্জাজাঙ্গাল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, তেররতন সরকারী প্রাথমকি বিদ্যালয়, উমরশাহ স্কুল, ইউসফে ঘাসটিুলা স্কুল, জালালাবাদ মডেল স্কুল, মইন উদ্দিন মহিলা কলেজ, কানিশাইল সরকারী প্রাথমকি বিদ্যালয়, ঘাসিটুলা সরকারী প্রাথমকি বিদ্যালয়, রেলওয়ে কলোনী স্কুল, সমাজ সেবা স্কুল, সোনারপাড়ায় একটি, কিশোরি মোহন, সওদাগর মিযার ২৯ বাসা, রামকৃষন্ন উচ্চ বদ্যিালয়, কাউন্সিলর তুহিনের তত্তাবধানে ১ টি, ঝালোপাড়া মসজিদ বাজারে আশ্রয় কেন্দ্রে,কাউন্সলির সুহিনের বাড়িতে স্থাপন করা হয়। আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে নিযমিত খাবর ও ওষুধ সামগ্রী বিতরণ করে সিটি কর্পোরেশন।

সিসিকের জনসংযোগ র্কমর্কতা সাজলু লস্কর জানান, সিলেট মহানগরীর প্রায় ২৮টি ওযার্ডে বন্যা পরিস্থিতি দেখা দেয। স্থানীয় কাউন্সিলরদের তত্ত্বাবধানে বেশকয়টি আশ্রয় কেন্দ্রে খুলে দেওয়া হয়। সেখানে নিযমিত রান্না করা খাবার ও ওষুধ সামগ্রী প্রদান করা হয়।

সিলেট সদর উপজেলার পীরের গাঁও হারিছিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক রোকশানা বেগম জানান তার বিদ্যালয়ে এখনো বন্যার পানি রয়েছে। বন্যার ফলে বিদ্যালয়ের  অনেক ক্ষতি হয়েছে। বিশ্বনাথ  উপজেলায় ও বন্যায় ফসলের অনেক ক্ষতিসাধন হয়েছে বলে কৃষক আবুল  হাসান আজাদ জানান।

Please Share This Post in Your Social Media

সিলেটে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি

Update Time : ০৯:৩৮:৫৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ জুন ২০২৪

বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় সিলেট নগরীও বিভিন্ন উপজেলায় বন্যা পরস্থিতিরি আরও কিছুটা উন্নতি হয়ছে। তবে কিছু কিছু ওযার্ডে এখনো পানি রযেছে। ওইসব এলাকাসহ আশ্রয় কন্দ্রে গুলোতে এখনো ত্রাণ বিতরন অব্যাহত রেখেছে সিলেট কর্পোরেশন।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্যমতে মঙ্গলবার (০৪ জুন) দুপুর ৩টা র্পযন্ত ১০.৭২ সেন্টিমিটারে নমেে এসছেে এবং ৩০.৮ মিলিমিটার পরমিাণ বৃষ্টিপাত হয়েছে। আগামী ২/৪ দিন টানা র্বষণ না হলে সুরমা নদীর পানি আরও কমে যাবে। গত সোমবার সুরমা নদীর পানি বিপদসীমার ১০.৯৪ র্পযন্ত উঠেছিল এবং ২১৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছিল।

সিলেট সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সলিরদের মাধ্যমে জানা গেছে, সিসিকের বেশির ভাগ এলাকায় পানি কমতে শুরু করেছে। বিভিন্ন আশ্রয় কেন্দ্রে ঠাই নেওয়া মানুষ অনেকেই নিজ নিজ বাড়িতে ফিরতে শুরু করেছেন। তবে সিসিকেরে পক্ষ থেকে এখনো আশ্রয় কেন্দ্রগুলো রান্না করা খাবারসহ বিভিন্ন ওষুধ সামগ্রী বিতরণ করা হচ্ছে।

বন্যা পরিস্থিতি দেখা দেওয়ার পর থেকে সিলেট মহানগরীর মির্জাজাঙ্গাল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, তেররতন সরকারী প্রাথমকি বিদ্যালয়, উমরশাহ স্কুল, ইউসফে ঘাসটিুলা স্কুল, জালালাবাদ মডেল স্কুল, মইন উদ্দিন মহিলা কলেজ, কানিশাইল সরকারী প্রাথমকি বিদ্যালয়, ঘাসিটুলা সরকারী প্রাথমকি বিদ্যালয়, রেলওয়ে কলোনী স্কুল, সমাজ সেবা স্কুল, সোনারপাড়ায় একটি, কিশোরি মোহন, সওদাগর মিযার ২৯ বাসা, রামকৃষন্ন উচ্চ বদ্যিালয়, কাউন্সিলর তুহিনের তত্তাবধানে ১ টি, ঝালোপাড়া মসজিদ বাজারে আশ্রয় কেন্দ্রে,কাউন্সলির সুহিনের বাড়িতে স্থাপন করা হয়। আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে নিযমিত খাবর ও ওষুধ সামগ্রী বিতরণ করে সিটি কর্পোরেশন।

সিসিকের জনসংযোগ র্কমর্কতা সাজলু লস্কর জানান, সিলেট মহানগরীর প্রায় ২৮টি ওযার্ডে বন্যা পরিস্থিতি দেখা দেয। স্থানীয় কাউন্সিলরদের তত্ত্বাবধানে বেশকয়টি আশ্রয় কেন্দ্রে খুলে দেওয়া হয়। সেখানে নিযমিত রান্না করা খাবার ও ওষুধ সামগ্রী প্রদান করা হয়।

সিলেট সদর উপজেলার পীরের গাঁও হারিছিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক রোকশানা বেগম জানান তার বিদ্যালয়ে এখনো বন্যার পানি রয়েছে। বন্যার ফলে বিদ্যালয়ের  অনেক ক্ষতি হয়েছে। বিশ্বনাথ  উপজেলায় ও বন্যায় ফসলের অনেক ক্ষতিসাধন হয়েছে বলে কৃষক আবুল  হাসান আজাদ জানান।