ঢাকা ০৪:৫৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩০ জুন ২০২৪, ১৬ আষাঢ় ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সংবাদ প্রকাশের পর ক্ষতিগ্রস্ত সেতু পরিদর্শনে উপজেলা নির্বাহী অফিসার

মাইদুল ইসলাম, গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি
  • Update Time : ০৯:২১:৫৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন ২০২৪
  • / ৯ Time View

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বেলকা ইউনিয়নে অবস্থিত বেলকা খেয়াঘাট।

চরাঞ্চলের ২-৩ টি ইউনিয়নের যাতায়াতের একমাত্র মাধ্যম এ খেয়াঘাট। তাঁদের দুর্ভোগের কথা চিন্তা ২০২২ ইং সালে কর্তৃপক্ষ এ খেয়ায় একটি কাঠের ব্রীজ নির্মানের পরিকল্পনা করেন।সে মোতাবেক এডিবি’র থোক বরাদ্দ থেকে ৩০ লক্ষ টাকা একটি প্রকল্প দেয়া হয় সেতু নির্মানে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে দায়িত্ব পান সাঘাটা ফুলছড়ির ঠিকাদার ছানা এন্টারপ্রাইজ। ২০২২ ইং সাল থেকে কাজ শুরু করে ২০২৩ ইং সালের মে মাসে শেষ হওয়ার কথা। কিন্ত সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার ও এলজিইডি’র গাফলতির কারনে প্রকল্পটি মুখ থুবরে পড়ে।এক পর্যায়ে চাপের মুখে যেনতেন ভাবে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার নিজে না করে সুন্দরগঞ্জের বিশিষ্ট ঠিকাদার সগীরের মাধ্যমে কাজ সম্পন্ন করেন।

উল্লেখ্য যে ব্রীজটি নামমাত্র কোন রকম কংক্রিটের খুটি পুতিয়ে উপরে কাঠ দিয়ে যাতায়াতের ব্যবস্থা করা হলেও দুই পার্শ্বে ধরার কোন রেলিং নেই। বর্তমান এ সেতুটি গত ২৪/৬/২০২৪ ইং ৪টি খুটি দেবে যায়। ২শ’ মিটার দৈর্ঘ্য ও ৬ মিটার প্রস্ত সেতুটির এ দুরবস্তার কথা দৈনিক নওরোজ পত্রিকায় প্রকাশ হলে ২৭/৬/২৪ইং উপজেলা নির্বাহী অফিসার তারিকুল ইসলাম ও উপজেলা প্রকৌশলী আবদুল মান্নাফ সরেজমিনে পরিদর্শন করেন এবং ৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয় ও ৩ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

সংবাদ প্রকাশের পর ক্ষতিগ্রস্ত সেতু পরিদর্শনে উপজেলা নির্বাহী অফিসার

Update Time : ০৯:২১:৫৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন ২০২৪

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বেলকা ইউনিয়নে অবস্থিত বেলকা খেয়াঘাট।

চরাঞ্চলের ২-৩ টি ইউনিয়নের যাতায়াতের একমাত্র মাধ্যম এ খেয়াঘাট। তাঁদের দুর্ভোগের কথা চিন্তা ২০২২ ইং সালে কর্তৃপক্ষ এ খেয়ায় একটি কাঠের ব্রীজ নির্মানের পরিকল্পনা করেন।সে মোতাবেক এডিবি’র থোক বরাদ্দ থেকে ৩০ লক্ষ টাকা একটি প্রকল্প দেয়া হয় সেতু নির্মানে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে দায়িত্ব পান সাঘাটা ফুলছড়ির ঠিকাদার ছানা এন্টারপ্রাইজ। ২০২২ ইং সাল থেকে কাজ শুরু করে ২০২৩ ইং সালের মে মাসে শেষ হওয়ার কথা। কিন্ত সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার ও এলজিইডি’র গাফলতির কারনে প্রকল্পটি মুখ থুবরে পড়ে।এক পর্যায়ে চাপের মুখে যেনতেন ভাবে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার নিজে না করে সুন্দরগঞ্জের বিশিষ্ট ঠিকাদার সগীরের মাধ্যমে কাজ সম্পন্ন করেন।

উল্লেখ্য যে ব্রীজটি নামমাত্র কোন রকম কংক্রিটের খুটি পুতিয়ে উপরে কাঠ দিয়ে যাতায়াতের ব্যবস্থা করা হলেও দুই পার্শ্বে ধরার কোন রেলিং নেই। বর্তমান এ সেতুটি গত ২৪/৬/২০২৪ ইং ৪টি খুটি দেবে যায়। ২শ’ মিটার দৈর্ঘ্য ও ৬ মিটার প্রস্ত সেতুটির এ দুরবস্তার কথা দৈনিক নওরোজ পত্রিকায় প্রকাশ হলে ২৭/৬/২৪ইং উপজেলা নির্বাহী অফিসার তারিকুল ইসলাম ও উপজেলা প্রকৌশলী আবদুল মান্নাফ সরেজমিনে পরিদর্শন করেন এবং ৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয় ও ৩ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়।