ঢাকা ০৬:১৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫, ১৯ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ

রাখাইনে করিডোর দেওয়ার এখতিয়ার নেই সরকারের: কায়সার কামাল

আইন-আদালত
  • Update Time : ০২:২৫:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ মে ২০২৫
  • / ১৩ Time View

মিয়ানমারের রাখাইনে করিডোর দেওয়ার এখতিয়ার অন্তর্বর্তী সরকারের নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির আইনবিষয়ক সম্পাদক ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটির মহাসচিব ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।

বুধবার (৩০ এপ্রিল) সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি। তিনি জানান, এর কারণ সরকারের জনগণের কাছে জবাবদিহি নেই। সংসদের কাছে জবাবদিহি নেই।

ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেন, করিডোর দেওয়া না দেওয়া রাষ্ট্রের নীতিগত সিদ্ধান্তের বিষয়। এ সরকার জনগণের ভোটে নির্বাচিত না। রাজনৈতিক দলগুলোর সমর্থন নিয়ে এ সরকার গঠিত হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের উচিত সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে করিডোরের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া।

এসময় অ্যাডভোকেট মো. মাকসুদ উল্লাহ উপস্থিত ছিলেন।

গত ২৭ এপ্রিল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন জানান, এ বছরের প্রথমার্ধে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা করেছিল জাতিসংঘ। এজন্য গৃহযুদ্ধে পর্যুদস্ত রাখাইন রাজ্যে মানবিক সহায়তা পৌঁছে দিতে বাংলাদেশের কাছে জাতিসংঘ ‘করিডোর’ দেওয়ার অনুরোধ করেছিল। জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে শর্তসাপেক্ষে মিয়ানমারের বেসামরিক লোকজনের জন্য করিডোর দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ।

Please Share This Post in Your Social Media

রাখাইনে করিডোর দেওয়ার এখতিয়ার নেই সরকারের: কায়সার কামাল

আইন-আদালত
Update Time : ০২:২৫:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ মে ২০২৫

মিয়ানমারের রাখাইনে করিডোর দেওয়ার এখতিয়ার অন্তর্বর্তী সরকারের নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির আইনবিষয়ক সম্পাদক ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটির মহাসচিব ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।

বুধবার (৩০ এপ্রিল) সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি। তিনি জানান, এর কারণ সরকারের জনগণের কাছে জবাবদিহি নেই। সংসদের কাছে জবাবদিহি নেই।

ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেন, করিডোর দেওয়া না দেওয়া রাষ্ট্রের নীতিগত সিদ্ধান্তের বিষয়। এ সরকার জনগণের ভোটে নির্বাচিত না। রাজনৈতিক দলগুলোর সমর্থন নিয়ে এ সরকার গঠিত হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের উচিত সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে করিডোরের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া।

এসময় অ্যাডভোকেট মো. মাকসুদ উল্লাহ উপস্থিত ছিলেন।

গত ২৭ এপ্রিল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন জানান, এ বছরের প্রথমার্ধে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা করেছিল জাতিসংঘ। এজন্য গৃহযুদ্ধে পর্যুদস্ত রাখাইন রাজ্যে মানবিক সহায়তা পৌঁছে দিতে বাংলাদেশের কাছে জাতিসংঘ ‘করিডোর’ দেওয়ার অনুরোধ করেছিল। জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে শর্তসাপেক্ষে মিয়ানমারের বেসামরিক লোকজনের জন্য করিডোর দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ।