ঢাকা ০৬:৪৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৫, ২২ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

যৌথভাবে নোবেল পেলেন ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্বাবিদ্যালয়ের ৩ পদার্থবিজ্ঞানী

Reporter Name
  • Update Time : ০৫:০৩:২৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ অক্টোবর ২০২৫
  • / ৪৬ Time View

পদার্থবিজ্ঞানে যৌথভাবে নোবেল পেয়েছেন জন ক্লার্ক, মিশেল দেভরেট ও জন এম মার্টিনিস

এ বছর পদার্থবিজ্ঞানে যৌথভাবে নোবেল পেয়েছেন জন ক্লার্ক, মিশেল দেভরেট ও জন এম মার্টিনিস। তারা ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার গবেষক। মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় বিকেলে পৌনে ৪টার দিকে তাদের নাম ঘোষণা করে নোবেল কমিটি। বৈদ্যুতিক সার্কিটে ম্যাক্রোস্কোপিক কোয়ান্টাম মেকানিক্যাল টানেলিং ও শক্তি পরিমাপ আবিষ্কারের জন্য এবারের পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তারা।
জন ক্লার্ক ১৯৪২ সালে যুক্তরাজ্যের কেমব্রিজে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৬৮ সালে যুক্তরাজ্যের কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি করেন এবং বর্তমানে অধ্যাপনা করছেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে। মিশেল দেভরেট ১৯৫৩ সালে ফ্রান্সের প্যারিসে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি পিএইচডি করেছেন ১৯৮২ সালে ফ্রান্সের প্যারিস-সুড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। বর্তমানে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয় ও ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক। জন এম মার্টিনিসের জন্ম ১৯৫৮ সালে। তিনি ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৭ সালে পিএইচডি সম্পন্ন করেছেন এবং সেখানেই অধ্যাপক হিসেবে রয়েছেন।
এর আগে ২২৬ জন পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পেয়েছেন। একমাত্র ব্যক্তি হিসেবে জন বারডিন দুইবার পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন। দুবারই যৌথভাবে এই পুরস্কার পান তিনি।

গতকাল সোমবার চিকিৎসায় নোবেল প্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করা হয়। এ বছর চিকিৎসায় যৌথভাবে নোবেল পেয়েছেন ম্যারি ই. ব্রুনকো, ফ্রেড রামসডেল ও শিমন সাকাগুচি। মানবদেহের রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থার কার্যপ্রণালী বিষয়ে গবেষণার জন্য দুই মার্কিন ও এক জাপানি গবেষক এই পুরস্কার পেয়েছেন।

 

Please Share This Post in Your Social Media

যৌথভাবে নোবেল পেলেন ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্বাবিদ্যালয়ের ৩ পদার্থবিজ্ঞানী

Reporter Name
Update Time : ০৫:০৩:২৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ অক্টোবর ২০২৫

এ বছর পদার্থবিজ্ঞানে যৌথভাবে নোবেল পেয়েছেন জন ক্লার্ক, মিশেল দেভরেট ও জন এম মার্টিনিস। তারা ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার গবেষক। মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় বিকেলে পৌনে ৪টার দিকে তাদের নাম ঘোষণা করে নোবেল কমিটি। বৈদ্যুতিক সার্কিটে ম্যাক্রোস্কোপিক কোয়ান্টাম মেকানিক্যাল টানেলিং ও শক্তি পরিমাপ আবিষ্কারের জন্য এবারের পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তারা।
জন ক্লার্ক ১৯৪২ সালে যুক্তরাজ্যের কেমব্রিজে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৬৮ সালে যুক্তরাজ্যের কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি করেন এবং বর্তমানে অধ্যাপনা করছেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে। মিশেল দেভরেট ১৯৫৩ সালে ফ্রান্সের প্যারিসে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি পিএইচডি করেছেন ১৯৮২ সালে ফ্রান্সের প্যারিস-সুড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। বর্তমানে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয় ও ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক। জন এম মার্টিনিসের জন্ম ১৯৫৮ সালে। তিনি ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৭ সালে পিএইচডি সম্পন্ন করেছেন এবং সেখানেই অধ্যাপক হিসেবে রয়েছেন।
এর আগে ২২৬ জন পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পেয়েছেন। একমাত্র ব্যক্তি হিসেবে জন বারডিন দুইবার পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন। দুবারই যৌথভাবে এই পুরস্কার পান তিনি।

গতকাল সোমবার চিকিৎসায় নোবেল প্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করা হয়। এ বছর চিকিৎসায় যৌথভাবে নোবেল পেয়েছেন ম্যারি ই. ব্রুনকো, ফ্রেড রামসডেল ও শিমন সাকাগুচি। মানবদেহের রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থার কার্যপ্রণালী বিষয়ে গবেষণার জন্য দুই মার্কিন ও এক জাপানি গবেষক এই পুরস্কার পেয়েছেন।