ঢাকা ১২:২১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই ২০২৫, ৮ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মার্কিন সাবমেরিন পৌঁছতেই উত্তর কোরিয়ার জোড়া ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ

নওরোজ আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • Update Time : ০৫:৪৫:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ জুলাই ২০২৩
  • / ২৪৪ Time View

সংগৃহীত

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরমাণু সজ্জিত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র সাবমেরিন দক্ষিণ কোরিয়ার একটি বন্দরে আসার কয়েক ঘণ্টা পরই পূর্ব সাগরে দুটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করেছে উত্তর কোরিয়া। 
বিষয়টি নিশ্চিত করেছে জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক বাহিনী।জাপানি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় পরে জানিয়েছে, এগুলো জাপানের বিশেষ অর্থনৈতিক জোনের বাইরে পড়েছে।
জাপানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়াসুকাজু হামাদা সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘প্রথম ক্ষেপণাস্ত্রটি ৫০ কিলোমিটার উচ্চতায় উঠে ৫৫০ কিলোমিটার দূর পর্যন্ত যায়। দ্বিতীয়টি ৫০ কিলোমিটার ওপরে ওঠে ৬০০ কিলোমিটার দূর পর্যন্ত যায়।’
দক্ষিণ কোরিয়ার বার্তা সংস্থা ইয়ুনহাপ জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়া নিউক্লিয়ার কনসালটেটিভ গ্রুপের (এনসিজি) প্রথম বৈঠকে মিলিত হওয়ার পরই নতুন করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালায় উত্তর কোরিয়া।
এনসিজির লক্ষ্য হলো, দক্ষিণের ওপর যদি কোনো হুমকি আসে পারমাণবিকসহ সব সামরিক শক্তি ব্যবহার করে তাদের রক্ষা করা হবে।
বার্তাসংস্থাটি আরো জানিয়েছে, এনসিজির বৈঠকের দিনই দক্ষিণ কোরিয়ার সবচেয়ে বড় বন্দরনগর বুসানে নোঙর করেছে পারমাণবিক সাবমেরিন ইউএসএস কেন্টাকি।
১৯৮১ সালের পর যা দক্ষিণের মাটিতে মার্কিনদের প্রথম পারমাণবিক সাবমেরিন আসার ঘটনা।
দীর্ঘ ৪২ বছর পর দক্ষিণ কোরিয়ায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের এই সাবমেরিন। সেটি কোরীয় বন্দরে পৌঁছার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই দুটি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে উত্তর কোরিয়া।
দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, পিয়ংইয়ং বুধবার সকালে ক্ষেপণাস্ত্রগুলো তাদের পূর্ব সাগরে ছুড়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

মার্কিন সাবমেরিন পৌঁছতেই উত্তর কোরিয়ার জোড়া ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ

নওরোজ আন্তর্জাতিক ডেস্ক
Update Time : ০৫:৪৫:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ জুলাই ২০২৩
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরমাণু সজ্জিত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র সাবমেরিন দক্ষিণ কোরিয়ার একটি বন্দরে আসার কয়েক ঘণ্টা পরই পূর্ব সাগরে দুটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করেছে উত্তর কোরিয়া। 
বিষয়টি নিশ্চিত করেছে জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক বাহিনী।জাপানি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় পরে জানিয়েছে, এগুলো জাপানের বিশেষ অর্থনৈতিক জোনের বাইরে পড়েছে।
জাপানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়াসুকাজু হামাদা সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘প্রথম ক্ষেপণাস্ত্রটি ৫০ কিলোমিটার উচ্চতায় উঠে ৫৫০ কিলোমিটার দূর পর্যন্ত যায়। দ্বিতীয়টি ৫০ কিলোমিটার ওপরে ওঠে ৬০০ কিলোমিটার দূর পর্যন্ত যায়।’
দক্ষিণ কোরিয়ার বার্তা সংস্থা ইয়ুনহাপ জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়া নিউক্লিয়ার কনসালটেটিভ গ্রুপের (এনসিজি) প্রথম বৈঠকে মিলিত হওয়ার পরই নতুন করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালায় উত্তর কোরিয়া।
এনসিজির লক্ষ্য হলো, দক্ষিণের ওপর যদি কোনো হুমকি আসে পারমাণবিকসহ সব সামরিক শক্তি ব্যবহার করে তাদের রক্ষা করা হবে।
বার্তাসংস্থাটি আরো জানিয়েছে, এনসিজির বৈঠকের দিনই দক্ষিণ কোরিয়ার সবচেয়ে বড় বন্দরনগর বুসানে নোঙর করেছে পারমাণবিক সাবমেরিন ইউএসএস কেন্টাকি।
১৯৮১ সালের পর যা দক্ষিণের মাটিতে মার্কিনদের প্রথম পারমাণবিক সাবমেরিন আসার ঘটনা।
দীর্ঘ ৪২ বছর পর দক্ষিণ কোরিয়ায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের এই সাবমেরিন। সেটি কোরীয় বন্দরে পৌঁছার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই দুটি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে উত্তর কোরিয়া।
দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, পিয়ংইয়ং বুধবার সকালে ক্ষেপণাস্ত্রগুলো তাদের পূর্ব সাগরে ছুড়েছে।