ঢাকা ১১:২০ অপরাহ্ন, বুধবার, ০২ এপ্রিল ২০২৫, ১৯ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মশাল নিয়ে লক্ষ মানুষের ঢল তিস্তার পাড়ে

অনলাইন ডেস্ক
  • Update Time : ০৬:২৪:২৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • / ৪৩ Time View

তিস্তার পাড় জুড়ে মশাল প্রজ্বলন করে প্রতিবাদ জানিয়েছে লাখ লাখ মানুষ। এসময় লাখো মানুষের কণ্ঠে ভেসে ওঠে ‘জাগো বাহে তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগান।

মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টার দিকে তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলনের ৪৮ ঘণ্টার কর্মসূচির অংশ হিসেবে লালমনিরহাটের চারটি পয়েন্টে একসঙ্গে কয়েক লাখ মানুষ এই মশাল প্রজ্বলন করেন।

তিস্তা রেল সেতু এলাকায় মশাল প্রজ্বলনে নেতৃত্ব দেন নদী রক্ষা আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক ও বিএনপির বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু।

অপরদিকে তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে নেতৃত্ব দেন জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও জেলা বিএনপির সদস্য ব্যারিস্টার হাসান রাজীব প্রধান।
এসময় তারা তিস্তা মহাপরিকল্পনার কাজ শুরু এবং পানির ন্যায্য হিস্যা নিশ্চিত করার দাবি জানান।

তিস্তা নদীর রক্ষা আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক আসাদুল হাবিব দুলু বলেন, এই কর্মসূচির মাধ্যমে তিস্তার পানির ন্যায্য হিস্যার দাবি আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বিশ্ব জনমত তৈরির জন্য উপস্থাপন। দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে আন্দোলন চলবে।

Please Share This Post in Your Social Media

মশাল নিয়ে লক্ষ মানুষের ঢল তিস্তার পাড়ে

অনলাইন ডেস্ক
Update Time : ০৬:২৪:২৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

তিস্তার পাড় জুড়ে মশাল প্রজ্বলন করে প্রতিবাদ জানিয়েছে লাখ লাখ মানুষ। এসময় লাখো মানুষের কণ্ঠে ভেসে ওঠে ‘জাগো বাহে তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগান।

মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টার দিকে তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলনের ৪৮ ঘণ্টার কর্মসূচির অংশ হিসেবে লালমনিরহাটের চারটি পয়েন্টে একসঙ্গে কয়েক লাখ মানুষ এই মশাল প্রজ্বলন করেন।

তিস্তা রেল সেতু এলাকায় মশাল প্রজ্বলনে নেতৃত্ব দেন নদী রক্ষা আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক ও বিএনপির বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু।

অপরদিকে তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে নেতৃত্ব দেন জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও জেলা বিএনপির সদস্য ব্যারিস্টার হাসান রাজীব প্রধান।
এসময় তারা তিস্তা মহাপরিকল্পনার কাজ শুরু এবং পানির ন্যায্য হিস্যা নিশ্চিত করার দাবি জানান।

তিস্তা নদীর রক্ষা আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক আসাদুল হাবিব দুলু বলেন, এই কর্মসূচির মাধ্যমে তিস্তার পানির ন্যায্য হিস্যার দাবি আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বিশ্ব জনমত তৈরির জন্য উপস্থাপন। দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে আন্দোলন চলবে।