ব্রাহ্মণবাড়িয়া চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের মহান বিজয় দিবস উদযাপন
- Update Time : ০৬:০৪:৩৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫
- / ৩৯ Time View
বিভিন্ন কর্মসূচীর মধ্যে দিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের যথাযথ মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালিত হয়েছে।
এ উপলক্ষ্যে আজ ১৬ ডিসেম্বর সূর্যদোয়ের সাথে সাথে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সম্মুখে নির্মিত স্মৃতিসৌধে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শারমিন জাহানের নেতৃত্বে পুস্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আফনান সুমী, জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ ওমর ফারুক, চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের নাজির সুমনময় চৌধুরীসহ আদালতের কর্মকর্তা কর্মচারীগন।
এসময় চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শারমিন জাহান সকলে উদ্দেশ্যে বলেন, বাংলাদেশে প্রতি বছরের ১৬ ডিসেম্বর পালিত হয় মহান বিজয় দিবস। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্থান সশস্ত্র বাহিনীর পরাজয় এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের স্মরণে এই দিবসটি উদযাপন করা হয়। ১৯৭২ সালের ২২ জানুয়ারি প্রকাশিত এক প্রজ্ঞাপনে দিনটিকে বাংলাদেশের জাতীয় দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়। ৯ মাস মুক্তিযুদ্ধের পর ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে পাকিস্তানি বাহিনীর প্রায় ৯১,৬৩৪ সদস্য আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মসমর্পণ করে। এর ফলে স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে।
তিনি আরো বলেন,দেশের সংবিধানে বিচার বিভাগের স্বাধীনতার বিষয়টি যথাযথ স্বীকৃতিও পায়। দুরবস্থার ইতি ঘটার পথ উন্মোচিত হয়েছে নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণ করা হয়। স্বাধীনতা সংগ্রামীরা রাষ্ট্রের এই গুরুত্বপূর্ণ বিচার বিভাগের মর্যাদার ব্যাপারে সচেতন ছিলেন। মানবসভ্যতার বিকাশের একপর্যায়ে সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থার অনুষঙ্গ হিসেবে বিচার বিভাগের উদ্ভব। ন্যায়বিচার ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে বিচার বিভাগ যে শত সীমাবদ্ধতার মধ্যেও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে তা অস্বীকারের অবকাশ নেই।































































































































































































