ঢাকা ১০:০৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৩ মে ২০২৫, ২০ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ফোল্ডেবল ই-স্কুটার আনলো হোন্ডা

নওরোজ তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক
  • Update Time : ০৮:৩২:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • / ৩৪৬ Time View

জনপ্রিয় বাইক নির্মাতা প্রতিষ্ঠান হিরো নিয়ে এলো নতুন বৈদ্যুতিক স্কুটার। এর নাম দেওয়া হয়েছে মটোকম্প্যাক্ট। একে বলা হচ্ছে ‘ফার্স্ট অ্যান্ড লাস্ট মাইল’ সলিউশন।

ই-স্কুটারের সবচেয়ে আকর্ষণীয় ফিচার হলো এটি ফোল্ডেবল। অর্থাৎ ভাঁজ করতে পারবেন।

যে কোনো জায়গায় স্যুটকেসের মতোই এই বিদ্যুৎ চালিত স্কুটারটি ভাঁজ করে নিয়ে যেতে পারবেন।

১৯৮১-১৯৮৩ সালে হোন্ডার এই স্কুটারটি বেশ জনপ্রিয় ছিল। সেই পুরোনো স্কুটারের নতুন মডেলটি মডার্ন অল-ইলেকট্রিক করা হয়েছে। এর ডিজাইনও করা হয়েছে অন্য সব স্কুটারের চেয়ে আলাদা।

দেখে প্রথমেই আপনার মনে হতে পারে এটি একটি স্যুটকেস। এছাড়া পাওয়ারিংয়ের জন্য এই ই-স্কুটারে দেওয়া হয়েছে পার্মানেন্ট ডিরেক্ট ড্রাইভ ইলেকট্রিক মোটর। এটি ফ্রন্ট হুইলের সঙ্গে মাউন্ট করা হয়েছে।

ই-স্কুটারটির সর্বাধিক পাওয়ার আউটপুট ৪৯০ ওয়াট এবং ১৬ এনএম পিক টর্ক দিতে পারে। সংস্থার দাবি, এক চার্জে ইলেকট্রিক স্কুটারটি ২৪ কিলোমিটার পার আওয়ার।

ইলেকট্রিক স্কুটারের ব্যাটারি ক্যাপাসিটি ৬.৮ অ্যাম্প আওয়ার। একটি ১১০ ভোল্ট চার্জার ব্যবহার করে মাত্র ৩.৫ ঘণ্টার মধ্যেই ই-স্কুটারটি সম্পূর্ণ ভাবে চার্জ করা যাবে।

স্কুটারটি এক চার্জে ১৯ কিলোমিটার রেঞ্জ দিতে পারবে। কারণ স্কুটারটি ডিজাইন করা হয়েছে লাস্ট-মাইল মোবিলিটির জন্য।

সেই কারণেই তার রেঞ্জ লিমিটেড। খুব সহজেই আপনি এতে চড়ে ট্রাভেল করতে পারবেন। আবার চাইলে স্কুটারটি ফোল্ড করে যে কোনো জায়গায় রেখে দিতে পারবেন।

এই ই-স্কুটারের হুইলবেসের পরিমাপ ৭৪১ এমএম এবং সিট হাইট ৬২২ এমএম। স্কুটারের ওজন ১৯ কিলোগ্রাম, অর্থাৎ খুব একটা হালকা না হলেও তা পোর্টেবল।

গ্লোবাল মার্কেটে হোন্ডার ই-স্কুটারটির দাম ৯৯৫ মার্কিন ডলার, বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১ লাখ ১০ হাজার টাকা।

Please Share This Post in Your Social Media

ফোল্ডেবল ই-স্কুটার আনলো হোন্ডা

নওরোজ তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক
Update Time : ০৮:৩২:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩

জনপ্রিয় বাইক নির্মাতা প্রতিষ্ঠান হিরো নিয়ে এলো নতুন বৈদ্যুতিক স্কুটার। এর নাম দেওয়া হয়েছে মটোকম্প্যাক্ট। একে বলা হচ্ছে ‘ফার্স্ট অ্যান্ড লাস্ট মাইল’ সলিউশন।

ই-স্কুটারের সবচেয়ে আকর্ষণীয় ফিচার হলো এটি ফোল্ডেবল। অর্থাৎ ভাঁজ করতে পারবেন।

যে কোনো জায়গায় স্যুটকেসের মতোই এই বিদ্যুৎ চালিত স্কুটারটি ভাঁজ করে নিয়ে যেতে পারবেন।

১৯৮১-১৯৮৩ সালে হোন্ডার এই স্কুটারটি বেশ জনপ্রিয় ছিল। সেই পুরোনো স্কুটারের নতুন মডেলটি মডার্ন অল-ইলেকট্রিক করা হয়েছে। এর ডিজাইনও করা হয়েছে অন্য সব স্কুটারের চেয়ে আলাদা।

দেখে প্রথমেই আপনার মনে হতে পারে এটি একটি স্যুটকেস। এছাড়া পাওয়ারিংয়ের জন্য এই ই-স্কুটারে দেওয়া হয়েছে পার্মানেন্ট ডিরেক্ট ড্রাইভ ইলেকট্রিক মোটর। এটি ফ্রন্ট হুইলের সঙ্গে মাউন্ট করা হয়েছে।

ই-স্কুটারটির সর্বাধিক পাওয়ার আউটপুট ৪৯০ ওয়াট এবং ১৬ এনএম পিক টর্ক দিতে পারে। সংস্থার দাবি, এক চার্জে ইলেকট্রিক স্কুটারটি ২৪ কিলোমিটার পার আওয়ার।

ইলেকট্রিক স্কুটারের ব্যাটারি ক্যাপাসিটি ৬.৮ অ্যাম্প আওয়ার। একটি ১১০ ভোল্ট চার্জার ব্যবহার করে মাত্র ৩.৫ ঘণ্টার মধ্যেই ই-স্কুটারটি সম্পূর্ণ ভাবে চার্জ করা যাবে।

স্কুটারটি এক চার্জে ১৯ কিলোমিটার রেঞ্জ দিতে পারবে। কারণ স্কুটারটি ডিজাইন করা হয়েছে লাস্ট-মাইল মোবিলিটির জন্য।

সেই কারণেই তার রেঞ্জ লিমিটেড। খুব সহজেই আপনি এতে চড়ে ট্রাভেল করতে পারবেন। আবার চাইলে স্কুটারটি ফোল্ড করে যে কোনো জায়গায় রেখে দিতে পারবেন।

এই ই-স্কুটারের হুইলবেসের পরিমাপ ৭৪১ এমএম এবং সিট হাইট ৬২২ এমএম। স্কুটারের ওজন ১৯ কিলোগ্রাম, অর্থাৎ খুব একটা হালকা না হলেও তা পোর্টেবল।

গ্লোবাল মার্কেটে হোন্ডার ই-স্কুটারটির দাম ৯৯৫ মার্কিন ডলার, বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১ লাখ ১০ হাজার টাকা।