ঢাকা ০৫:০৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১২ মে ২০২৫, ২৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ
টিভি-নিউজ পোর্টালে হজ অ্যাপ ‘লাব্বাইক’ বিষয়ক ভিডিও প্রচারের অনুরোধ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ সাবেক স্ত্রী মিমের ৩০ দিনের ‘নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতিতে’ যাচ্ছে ইউক্রেন ইসরাইলকে বয়কট, নরওয়েজিয়ান কনফেডারেশনের প্রশংসায় হামাস হজের আনুষ্ঠানিক কর্মপরিকল্পনা চালু করল সৌদি ভারত-পাকিস্তান ৮৭ ঘণ্টার যুদ্ধ, প্রতি ঘণ্টায় ব্যয় ১ বিলিয়ন ডলার! ‘বুনইয়ানুম মারসুস’ এর সাফল্য উদযাপনে ‘ইউমে তাশাক্কুর’ পালন করছে পাকিস্তান ভারতে ইউটিউব চ্যানেল ব্লক, আইনি পদক্ষেপের ঘোষণা ইলিয়াসের আফগানিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার করছে চীন ও পাকিস্তান আ.লীগের সম্পদ বাজেয়াপ্ত করে জনকল্যাণে ব্যয় করা উচিত: নুর

পিকে হালদারের বিচার প্রক্রিয়া শুরু

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • Update Time : ০৫:২৪:৫৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩১ অগাস্ট ২০২৪
  • / ১৫৪ Time View

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতার নগর আদালতে তোলা হয়েছে বাংলাদেশ থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে অভিযুক্ত পিকে হালদার ওরফে প্রশান্ত কুমার হালদারসহ বাকি অভিযুক্তদের।

শনিবার (৩১ আগস্ট) কলকাতার নগর দায়রা আদালতের বিশেষ ইডি কোর্ট-১ এর বিচারক প্রসন্ন মুখোপাধ্যায়ের এজলাসে মামলাটি ওঠে। আদালত ২৫ সেপ্টেম্বর পরবর্তী হাজিরার দিন ধার্য করেন।

তবে এদিন এই মামলার আরেক অভিযুক্ত আমানা সুলতানের জামিনের ব্যাপারে নগর দায়রা আদালতে যে আবেদন করা হয়েছিল, তা প্রত্যাহার করে নেন তাদের আইনজীবী বিশ্বজিৎ মান্না। যদিও তার কোন কারণ দর্শানো হয়নি।

অন্যদিকে পিকে হালদারের ভাই প্রাণেশ কুমারের হালদারের জামিনের আবেদন করা হয়েছে কলকাতার হাইকোর্টে। আগামী ৯ সেপ্টেম্বর সেখানে এই জামিনের আবেদন শুনানি হবে। পরে আদালতে থেকে বেরোনোর সময় এই মামলা সম্পর্কিত কিছু প্রশ্ন করা হলে তিনি উত্তর দেন এখনো বলার সময় আসেনি।

এর আগে ২০২৩ সালের ৮ অক্টোবর ঢাকার বিশেষ জজ আদালতে, প্রশান্ত কুমার (পিকে) হালদারকে দুই মামলায় ২২ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন। পিকে হালদার ছাড়া অন্য ১৩ আসামিকে দুই মামলায় তিন ও চার বছর করে মোট সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। কিন্তু প্রশান্ত কুমার (পিকে) হালদার ভারতে বন্দী থাকায় সেই রায় কার্যকর হয়নি।

উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ১৪ মে পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনার বৈদিক ভিলেজ থেকে পিকে হালদারসহ ৬ জনকে গ্রেফতার করে ভারতের এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। এরপর থেকে দেশটিতেই বন্দী রয়েছেন হালদাররা। তাদের বিরুদ্ধে ‘প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং অ্যাক্ট-২০০২’ অর্থাৎ অবৈধভাবে অর্থপাচার এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের আওতায় ছ’জনকে গ্রেফতার করেছিল ইডি। বর্তমানে পিকে হালদার ও ৫ সহযোগীকে রাখা হয়েছে কলকাতার প্রেসিডেন্সি জেলে। নারী সহযোগী আমিনা সুলতানা আছেন কলকাতার আলিপুর সংশোধনাগারে।

নওরোজ/এসএইচ

Please Share This Post in Your Social Media

পিকে হালদারের বিচার প্রক্রিয়া শুরু

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
Update Time : ০৫:২৪:৫৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩১ অগাস্ট ২০২৪

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতার নগর আদালতে তোলা হয়েছে বাংলাদেশ থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে অভিযুক্ত পিকে হালদার ওরফে প্রশান্ত কুমার হালদারসহ বাকি অভিযুক্তদের।

শনিবার (৩১ আগস্ট) কলকাতার নগর দায়রা আদালতের বিশেষ ইডি কোর্ট-১ এর বিচারক প্রসন্ন মুখোপাধ্যায়ের এজলাসে মামলাটি ওঠে। আদালত ২৫ সেপ্টেম্বর পরবর্তী হাজিরার দিন ধার্য করেন।

তবে এদিন এই মামলার আরেক অভিযুক্ত আমানা সুলতানের জামিনের ব্যাপারে নগর দায়রা আদালতে যে আবেদন করা হয়েছিল, তা প্রত্যাহার করে নেন তাদের আইনজীবী বিশ্বজিৎ মান্না। যদিও তার কোন কারণ দর্শানো হয়নি।

অন্যদিকে পিকে হালদারের ভাই প্রাণেশ কুমারের হালদারের জামিনের আবেদন করা হয়েছে কলকাতার হাইকোর্টে। আগামী ৯ সেপ্টেম্বর সেখানে এই জামিনের আবেদন শুনানি হবে। পরে আদালতে থেকে বেরোনোর সময় এই মামলা সম্পর্কিত কিছু প্রশ্ন করা হলে তিনি উত্তর দেন এখনো বলার সময় আসেনি।

এর আগে ২০২৩ সালের ৮ অক্টোবর ঢাকার বিশেষ জজ আদালতে, প্রশান্ত কুমার (পিকে) হালদারকে দুই মামলায় ২২ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন। পিকে হালদার ছাড়া অন্য ১৩ আসামিকে দুই মামলায় তিন ও চার বছর করে মোট সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। কিন্তু প্রশান্ত কুমার (পিকে) হালদার ভারতে বন্দী থাকায় সেই রায় কার্যকর হয়নি।

উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ১৪ মে পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনার বৈদিক ভিলেজ থেকে পিকে হালদারসহ ৬ জনকে গ্রেফতার করে ভারতের এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। এরপর থেকে দেশটিতেই বন্দী রয়েছেন হালদাররা। তাদের বিরুদ্ধে ‘প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং অ্যাক্ট-২০০২’ অর্থাৎ অবৈধভাবে অর্থপাচার এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের আওতায় ছ’জনকে গ্রেফতার করেছিল ইডি। বর্তমানে পিকে হালদার ও ৫ সহযোগীকে রাখা হয়েছে কলকাতার প্রেসিডেন্সি জেলে। নারী সহযোগী আমিনা সুলতানা আছেন কলকাতার আলিপুর সংশোধনাগারে।

নওরোজ/এসএইচ