ঢাকা ১১:৪৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫, ২৯ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ
জাতীয় পরিচয় পত্রের কার্যক্রম সিভিল রেজিস্ট্রেশন কমিশনে হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবীতে মানববন্ধন রমেকের ডাক্তার মাহাবুবকে চান ‘না’ সহকর্মীরা, অন্যত্র বদলির দাবি  চায়ের দোকানের আঁড়ালে মদের ব্যবসা, গ্রেফতার ২ কুবির সাংবাদিকতা বিভাগের এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে উত্তরসহ প্রশ্নফাঁসের অভিযোগ নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে শর্টকোড চালুর সিদ্ধান্ত কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে চালু হচ্ছে বাস ট্র্যাকিং সিস্টেম ধর্ষণকারীর মৃত্যুদণ্ডের দাবিতে গাজীপুরে ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ মিছিল নোয়াখালীতে নামাজ পড়তে গেলে মসজিদের শৌচাগারে শিশুকে বলৎকার বান্দরবানে দলবদ্ধ ধর্ষণের মামলায় ৪ আসামীর যাবজ্জীবন, ১ লাখ টাকা জরিমানা ধর্ষণ বিরোধী স্লোগানে মুখরিত কুবি ক্যাম্পাস

পিকে হালদারের বিচার প্রক্রিয়া শুরু

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • Update Time : ০৫:২৪:৫৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩১ অগাস্ট ২০২৪
  • / ১৩২ Time View

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতার নগর আদালতে তোলা হয়েছে বাংলাদেশ থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে অভিযুক্ত পিকে হালদার ওরফে প্রশান্ত কুমার হালদারসহ বাকি অভিযুক্তদের।

শনিবার (৩১ আগস্ট) কলকাতার নগর দায়রা আদালতের বিশেষ ইডি কোর্ট-১ এর বিচারক প্রসন্ন মুখোপাধ্যায়ের এজলাসে মামলাটি ওঠে। আদালত ২৫ সেপ্টেম্বর পরবর্তী হাজিরার দিন ধার্য করেন।

তবে এদিন এই মামলার আরেক অভিযুক্ত আমানা সুলতানের জামিনের ব্যাপারে নগর দায়রা আদালতে যে আবেদন করা হয়েছিল, তা প্রত্যাহার করে নেন তাদের আইনজীবী বিশ্বজিৎ মান্না। যদিও তার কোন কারণ দর্শানো হয়নি।

অন্যদিকে পিকে হালদারের ভাই প্রাণেশ কুমারের হালদারের জামিনের আবেদন করা হয়েছে কলকাতার হাইকোর্টে। আগামী ৯ সেপ্টেম্বর সেখানে এই জামিনের আবেদন শুনানি হবে। পরে আদালতে থেকে বেরোনোর সময় এই মামলা সম্পর্কিত কিছু প্রশ্ন করা হলে তিনি উত্তর দেন এখনো বলার সময় আসেনি।

এর আগে ২০২৩ সালের ৮ অক্টোবর ঢাকার বিশেষ জজ আদালতে, প্রশান্ত কুমার (পিকে) হালদারকে দুই মামলায় ২২ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন। পিকে হালদার ছাড়া অন্য ১৩ আসামিকে দুই মামলায় তিন ও চার বছর করে মোট সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। কিন্তু প্রশান্ত কুমার (পিকে) হালদার ভারতে বন্দী থাকায় সেই রায় কার্যকর হয়নি।

উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ১৪ মে পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনার বৈদিক ভিলেজ থেকে পিকে হালদারসহ ৬ জনকে গ্রেফতার করে ভারতের এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। এরপর থেকে দেশটিতেই বন্দী রয়েছেন হালদাররা। তাদের বিরুদ্ধে ‘প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং অ্যাক্ট-২০০২’ অর্থাৎ অবৈধভাবে অর্থপাচার এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের আওতায় ছ’জনকে গ্রেফতার করেছিল ইডি। বর্তমানে পিকে হালদার ও ৫ সহযোগীকে রাখা হয়েছে কলকাতার প্রেসিডেন্সি জেলে। নারী সহযোগী আমিনা সুলতানা আছেন কলকাতার আলিপুর সংশোধনাগারে।

নওরোজ/এসএইচ

Please Share This Post in Your Social Media

পিকে হালদারের বিচার প্রক্রিয়া শুরু

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
Update Time : ০৫:২৪:৫৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩১ অগাস্ট ২০২৪

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতার নগর আদালতে তোলা হয়েছে বাংলাদেশ থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে অভিযুক্ত পিকে হালদার ওরফে প্রশান্ত কুমার হালদারসহ বাকি অভিযুক্তদের।

শনিবার (৩১ আগস্ট) কলকাতার নগর দায়রা আদালতের বিশেষ ইডি কোর্ট-১ এর বিচারক প্রসন্ন মুখোপাধ্যায়ের এজলাসে মামলাটি ওঠে। আদালত ২৫ সেপ্টেম্বর পরবর্তী হাজিরার দিন ধার্য করেন।

তবে এদিন এই মামলার আরেক অভিযুক্ত আমানা সুলতানের জামিনের ব্যাপারে নগর দায়রা আদালতে যে আবেদন করা হয়েছিল, তা প্রত্যাহার করে নেন তাদের আইনজীবী বিশ্বজিৎ মান্না। যদিও তার কোন কারণ দর্শানো হয়নি।

অন্যদিকে পিকে হালদারের ভাই প্রাণেশ কুমারের হালদারের জামিনের আবেদন করা হয়েছে কলকাতার হাইকোর্টে। আগামী ৯ সেপ্টেম্বর সেখানে এই জামিনের আবেদন শুনানি হবে। পরে আদালতে থেকে বেরোনোর সময় এই মামলা সম্পর্কিত কিছু প্রশ্ন করা হলে তিনি উত্তর দেন এখনো বলার সময় আসেনি।

এর আগে ২০২৩ সালের ৮ অক্টোবর ঢাকার বিশেষ জজ আদালতে, প্রশান্ত কুমার (পিকে) হালদারকে দুই মামলায় ২২ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন। পিকে হালদার ছাড়া অন্য ১৩ আসামিকে দুই মামলায় তিন ও চার বছর করে মোট সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। কিন্তু প্রশান্ত কুমার (পিকে) হালদার ভারতে বন্দী থাকায় সেই রায় কার্যকর হয়নি।

উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ১৪ মে পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনার বৈদিক ভিলেজ থেকে পিকে হালদারসহ ৬ জনকে গ্রেফতার করে ভারতের এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। এরপর থেকে দেশটিতেই বন্দী রয়েছেন হালদাররা। তাদের বিরুদ্ধে ‘প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং অ্যাক্ট-২০০২’ অর্থাৎ অবৈধভাবে অর্থপাচার এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের আওতায় ছ’জনকে গ্রেফতার করেছিল ইডি। বর্তমানে পিকে হালদার ও ৫ সহযোগীকে রাখা হয়েছে কলকাতার প্রেসিডেন্সি জেলে। নারী সহযোগী আমিনা সুলতানা আছেন কলকাতার আলিপুর সংশোধনাগারে।

নওরোজ/এসএইচ