ঢাকা ০৩:৫২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ
ঝালকাঠিতে ট্রাকচাপায় ১৪ জন নিহতের ঘটনায় চালক-হেলপার কারাগারে সূর্যের প্রখরতা আর ভ্যাপসা গরমে জনজীবন অতিষ্ঠ বিএনপির লক্ষ্য একাত্তর মুছে সাত চল্লিশে ফিরে যাওয়া: শাহরিয়ার কবির  হানিমুনে যাওয়া হলো না নবদম্পতির, একই পরিবারের ৬ জন নিহত ঝালকাঠিতে ট্রাকচাপায় নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর বাংলাদেশে আশ্রয় নিলো আরও ৪৬ বিজিপি সদস্য মোদিকে নির্বাচনে নিষিদ্ধ করার দাবিতে দিল্লি হাইকোর্টে মামলা মাদক ব্যবসায় বদির দুই ভাইয়ের সংশ্লিষ্টতার তথ্য পেয়েছে সিআইডি বিয়ের মিথ্যে নাটক সাজিয়ে অবৈধ সর্ম্পক স্থাপন, আসামী গ্রেফতার গুলশানে বারের সামনে নারীদের চুলোচুলি, ৩ জন গ্রেপ্তার

পলাশবাড়ীতে নিখোঁজের ৫ দিন পর শিশু বাইজিদের ৪ টুকরা লাশ উদ্ধার

Reporter Name
  • Update Time : ১১:১৭:০৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ মে ২০২৩
  • / ১২৮ Time View

মোঃ আবুল কালাম আজাদ, গাইবান্ধা: গাইবান্ধা পলাশবাড়ী উপজেলার ৮নং মনোহর পুর ইউনিয়নের সৌদি প্রবাসী তাহারুল ব্যাপারীর ছেলে বায়েজিদ এর ৪ টুকরা দেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

গাইবান্ধা পলাশবাড়ীতে নিখোঁজের পাঁচ দিন পর ধানক্ষেত থেকে শিশু বায়েজিদের মরদেহ উদ্ধার করছে পুলিশ।

শনিবার (১৩ মে) বিকালে উপজেলার মনোহর পুর ইউনিয়নের তালুক ঘোড়াবান্দা বালুখোলা গ্রামের একটি ধানের জমি থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। বায়েজিদ ওই গ্রামের সৌদি প্রবাসি তাহারুল ব্যাপারীর ছেলে।

পলাশবাড়ী থানা পুলিশের ওসি ( তদন্ত) দিবাকর অধিকারী বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, শিশুটির বাড়ীর সামনের একটি ধানক্ষেতে মরদেহ দেখতে পায় স্থানীয়রা।

খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে। ওসি আরও জানান, মরদেহের শরীর থেকে মাথা বিচ্ছিন্ন ছিল।

ধারণা করা হচ্ছে, তাকে খুন করে মরদেহটি ধানক্ষেতে ফেলে রাখা হয়েছে।

এর আগে গতি সোমবার (৮ মে) বিকালে ৩টায় দিকে বাড়ীর পাশে খেলতে গিয়ে নিখোঁজ হয় শিশুটি।

এ ঘটনার পরের দিন মঙ্গলবার (৯ মে) শিশুটির মা রায়হানা বেগম পলাশবাড়ী থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। পাশাপাশি তাকে খুঁজে পেতে তালুক ঘোড়াবান্দা গ্রাম সহ আশপাশের কয়েকটি ইউনিয়নে মাইকিং করা হয়।

নিখোঁজের পরই প্রসাসোনকে অবহিত করা হলে জীবিত উদ্ধার না হয়ে ৪ টুকরা লাশ পাওয়ায় ক্ষুদ্ধ এলাকাবাসী। গতকাল ১৪ মনে রোজ রবিবার সকাল ১১ টার সময় উক্ত গ্রামে ও ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলে এলাকা বাসী ক্ষুব্ধ তার দেখা যায়। তারা পুলিশের উপর তো ক্ষুব্ধই, সাংবাদিকের উপর ক্ষুব্ধ মনোভাব প্রকাশ করে। এমন কি ছবি ও ভিডিও করতে দেন নি।

এলাকাবাসীর বক্তব্য, মামলার তদন্ত কারী কর্মকর্তা এস আই বুলবুলের ব্যপক দূর নীতি অনিয়ম তুলে ধরেন । তবে এসে আই বুলবুল অশিকার করে বলেন আমি ভর প্রাপ্ত অফিসার ইনচার্জ ও সাডেনকে নিয়ে প্রতি মুহূর্তে ঘটনা স্থলে যাই । তার মুঠোফোনে দায়ীত্ব অবহেলার কথা বললে উপরক্ত কথা বলেন। তবে তার কথা গুলো কাজের সাথে মিল নেই। এলাকাবাসী পুলিশ প্রসানের দায়িত্ব অবহেলার সঠিক তদন্ত দাবি করে দৃষ্টান্ত দাবি করে।

Please Share This Post in Your Social Media

পলাশবাড়ীতে নিখোঁজের ৫ দিন পর শিশু বাইজিদের ৪ টুকরা লাশ উদ্ধার

Update Time : ১১:১৭:০৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ মে ২০২৩

মোঃ আবুল কালাম আজাদ, গাইবান্ধা: গাইবান্ধা পলাশবাড়ী উপজেলার ৮নং মনোহর পুর ইউনিয়নের সৌদি প্রবাসী তাহারুল ব্যাপারীর ছেলে বায়েজিদ এর ৪ টুকরা দেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

গাইবান্ধা পলাশবাড়ীতে নিখোঁজের পাঁচ দিন পর ধানক্ষেত থেকে শিশু বায়েজিদের মরদেহ উদ্ধার করছে পুলিশ।

শনিবার (১৩ মে) বিকালে উপজেলার মনোহর পুর ইউনিয়নের তালুক ঘোড়াবান্দা বালুখোলা গ্রামের একটি ধানের জমি থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। বায়েজিদ ওই গ্রামের সৌদি প্রবাসি তাহারুল ব্যাপারীর ছেলে।

পলাশবাড়ী থানা পুলিশের ওসি ( তদন্ত) দিবাকর অধিকারী বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, শিশুটির বাড়ীর সামনের একটি ধানক্ষেতে মরদেহ দেখতে পায় স্থানীয়রা।

খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে। ওসি আরও জানান, মরদেহের শরীর থেকে মাথা বিচ্ছিন্ন ছিল।

ধারণা করা হচ্ছে, তাকে খুন করে মরদেহটি ধানক্ষেতে ফেলে রাখা হয়েছে।

এর আগে গতি সোমবার (৮ মে) বিকালে ৩টায় দিকে বাড়ীর পাশে খেলতে গিয়ে নিখোঁজ হয় শিশুটি।

এ ঘটনার পরের দিন মঙ্গলবার (৯ মে) শিশুটির মা রায়হানা বেগম পলাশবাড়ী থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। পাশাপাশি তাকে খুঁজে পেতে তালুক ঘোড়াবান্দা গ্রাম সহ আশপাশের কয়েকটি ইউনিয়নে মাইকিং করা হয়।

নিখোঁজের পরই প্রসাসোনকে অবহিত করা হলে জীবিত উদ্ধার না হয়ে ৪ টুকরা লাশ পাওয়ায় ক্ষুদ্ধ এলাকাবাসী। গতকাল ১৪ মনে রোজ রবিবার সকাল ১১ টার সময় উক্ত গ্রামে ও ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলে এলাকা বাসী ক্ষুব্ধ তার দেখা যায়। তারা পুলিশের উপর তো ক্ষুব্ধই, সাংবাদিকের উপর ক্ষুব্ধ মনোভাব প্রকাশ করে। এমন কি ছবি ও ভিডিও করতে দেন নি।

এলাকাবাসীর বক্তব্য, মামলার তদন্ত কারী কর্মকর্তা এস আই বুলবুলের ব্যপক দূর নীতি অনিয়ম তুলে ধরেন । তবে এসে আই বুলবুল অশিকার করে বলেন আমি ভর প্রাপ্ত অফিসার ইনচার্জ ও সাডেনকে নিয়ে প্রতি মুহূর্তে ঘটনা স্থলে যাই । তার মুঠোফোনে দায়ীত্ব অবহেলার কথা বললে উপরক্ত কথা বলেন। তবে তার কথা গুলো কাজের সাথে মিল নেই। এলাকাবাসী পুলিশ প্রসানের দায়িত্ব অবহেলার সঠিক তদন্ত দাবি করে দৃষ্টান্ত দাবি করে।