ঢাকা ০৮:২৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পটুয়াখালীর চার উপজেলার পরিবহণ বন্ধ, পরিত্রাণে মানববন্ধন

পটুয়াখালী প্রতিনিধি
  • Update Time : ১১:১৭:৫৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ জুন ২০২৩
  • / ১৩২ Time View

বরিশাল-পটুয়াখালী বাস মালিক সমিতির স্বেচ্ছাচারিতায় পটুয়াখালীর চার উপজেলায় পরিবহণ সেবা বন্ধ রয়েছে দীর্ঘ দিন। পরিবহণ সেবা অব্যাহত রাখতে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করেও সমাধান আসতে পারেনি পরিবহণ মালিক ও সংশ্লিষ্টরা।

এমনিক উপজেলাগুলোতে পরিবহণ সেবা অব্যাহত রাখতে ডিসির দরবার হলে অনুষ্ঠিত বৈঠকে স্থানীয় বাস মালিক সমিতিকে অনুরোধ করা হলেও তা আমলে নেয়নি তারা।

এসব ঘটনায় বৃহস্পতিবার দুপুরে পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছেন সেবা প্রত্যাশীরা।

এর আগে পটুয়াখালী প্রেস ক্লাবে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে পরিবহণ চলাচলের দাবি জানান তারা। চলমান এ দুর্ভোগ থেকে রেহাই পেতে ডিসি মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে।

আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন ও মানববন্ধনে অংশ নেন অন্তত ৫ শতাধিক মানুষ। বক্তারা বলেন, দীর্ঘদিন থেকে ঢাকাগামী যাত্রীবাহী পরিবহণ পটুয়াখালী জেলার বাউফল, দশমিনা, দুমকি এবং গলাচিপা রুটে চলাচল করে আসছে। কিন্তু গত বছরের ২৫ জুন স্বপ্নের পদ্মা সেতু চালুর পর বরিশাল-পটুয়াখালী বাস মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দরা রুট পারমিটের দোহায় দিয়ে এসব রুটের পরিবহণ বন্ধ করে দেয়। এ রুটে পরিবহন বন্ধ থাকায় যাত্রীরা চরম দুর্ভোগে পরছেন। ভাঙ্গা-ভাঙ্গা পথে গন্তব্যে পৌছাতে নারী-শিশু যাত্রীদের পোহাতে হয় অসহনীয় দুর্ভোগ।

এতে অংশ নেন পরিবহণ সংশ্লিষ্ট দশমিনা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল মাহামুদ লিটন, মো. জালাল মৃধা, আবুল বশার, রফিক তালুকদার, ফিরোজ আলম ও রিয়াজুল খান প্রমুখ।

এ প্রসঙ্গে পটুয়াখালী বাস মালিক সমিতির সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন মৃধা বলেন, রুট পারমিট না থাকায় প্রশাসন পরিবহণ বন্ধ করেছে; আমরা না।

Please Share This Post in Your Social Media

পটুয়াখালীর চার উপজেলার পরিবহণ বন্ধ, পরিত্রাণে মানববন্ধন

Update Time : ১১:১৭:৫৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ জুন ২০২৩

বরিশাল-পটুয়াখালী বাস মালিক সমিতির স্বেচ্ছাচারিতায় পটুয়াখালীর চার উপজেলায় পরিবহণ সেবা বন্ধ রয়েছে দীর্ঘ দিন। পরিবহণ সেবা অব্যাহত রাখতে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করেও সমাধান আসতে পারেনি পরিবহণ মালিক ও সংশ্লিষ্টরা।

এমনিক উপজেলাগুলোতে পরিবহণ সেবা অব্যাহত রাখতে ডিসির দরবার হলে অনুষ্ঠিত বৈঠকে স্থানীয় বাস মালিক সমিতিকে অনুরোধ করা হলেও তা আমলে নেয়নি তারা।

এসব ঘটনায় বৃহস্পতিবার দুপুরে পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছেন সেবা প্রত্যাশীরা।

এর আগে পটুয়াখালী প্রেস ক্লাবে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে পরিবহণ চলাচলের দাবি জানান তারা। চলমান এ দুর্ভোগ থেকে রেহাই পেতে ডিসি মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে।

আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন ও মানববন্ধনে অংশ নেন অন্তত ৫ শতাধিক মানুষ। বক্তারা বলেন, দীর্ঘদিন থেকে ঢাকাগামী যাত্রীবাহী পরিবহণ পটুয়াখালী জেলার বাউফল, দশমিনা, দুমকি এবং গলাচিপা রুটে চলাচল করে আসছে। কিন্তু গত বছরের ২৫ জুন স্বপ্নের পদ্মা সেতু চালুর পর বরিশাল-পটুয়াখালী বাস মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দরা রুট পারমিটের দোহায় দিয়ে এসব রুটের পরিবহণ বন্ধ করে দেয়। এ রুটে পরিবহন বন্ধ থাকায় যাত্রীরা চরম দুর্ভোগে পরছেন। ভাঙ্গা-ভাঙ্গা পথে গন্তব্যে পৌছাতে নারী-শিশু যাত্রীদের পোহাতে হয় অসহনীয় দুর্ভোগ।

এতে অংশ নেন পরিবহণ সংশ্লিষ্ট দশমিনা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল মাহামুদ লিটন, মো. জালাল মৃধা, আবুল বশার, রফিক তালুকদার, ফিরোজ আলম ও রিয়াজুল খান প্রমুখ।

এ প্রসঙ্গে পটুয়াখালী বাস মালিক সমিতির সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন মৃধা বলেন, রুট পারমিট না থাকায় প্রশাসন পরিবহণ বন্ধ করেছে; আমরা না।