ঢাকা ০৫:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ জুন ২০২৪, ৪ আষাঢ় ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নীলফামারীতে মামলা করেও উদ্ধার হয়নি চেক ও স্ট্যাম্প

আল-আমিন, নীলফামারী
  • Update Time : ০৬:২৭:৪৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ৮ জুন ২০২৪
  • / ১৮ Time View

নীলফামারী জলঢাকা উপজেলা গোলমুন্ডা ইউনিয়নের চারআনী এলাকার মৃত. বীর মুক্তিযোদ্ধা মকবুল হোসেনের ছেলে এমদাদুল হকের ৩ টা ফাঁকা চেক ও ১০০ টাকার তিনটি ফাঁকা নন জুডিসিয়াল স্ট্যাম্পে জোর করে স্বাক্ষর করে নেন ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়নের নেকবক্ত তেতুলতলা এলাকার আব্দুস সোবহানের ছেলে মো: তহিদুল ইসলাম।

উক্ত বিষয়ে জলঢাকা নীলফামারী বিজ্ঞ আমলী আদালতে চেক ও স্ট্যাম্প উদ্ধারের মামলা করেন। এখনও চেক ও স্ট্যাম্প উদ্ধার না হওয়ায়, হতাশায় ভুগতেছেন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান সাংবাদিক এমদাদুল হক।

ভুক্তভোগী এমদাদুল হক বলেন, গত ১০-০১-২০২৪ইং তারিখে মো: তহিদুল ইসলামসহ ১০/১৫ জন সন্ত্রাসী নিয়ে আমাকে জোড়পূর্বক আটক করে তিনটি ফাঁকা চেক ও নন জুডিসিয়াল স্ট্যাম্প কেড় নিয়ে এবং হত্যার ভয়ভীতি দেখে আমার নিকট হাতে চেক সহ ১০০/-টাকার তিনটি নন জুডিসিয়াল স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করে নেয়। সে কারণে, আমি চেক ও স্ট্যাম্প উদ্ধারের জন্য বিজ্ঞ আমলী আদালতে স্বরনাপন্ন হই। যাহার পিটিশন মামলা নং-২১/২০২৪ জলঢাকা। কিন্তু মামলা করার ৫ মাস হলেও এখনো চেক, স্ট্যাম্প উদ্ধার ও তদন্ত প্রতিবেদন দেননি জলঢাকা থানা পুলিশ। মামলা প্রতিবেদনের জন্য একাধিকবার থানায় যোগাযোগ করেও কোন সাড়া মেলেনি। পরবর্তীতে তহিদুল ইসলাম ফাঁকা চেকগুলো পূরণ করে আমার কাছে লিগ্যাল নোটিশ প্রদান করেছেন।

তিনি আরো বলেন, চেক গুলো উদ্ধারের সাংবাদিকদের নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করি এবং বিভিন্ন জাতীয় ও স্থানীয় সংবাদ পত্রে প্রকাশিত হয়। চেক ও নন জুডিসিয়াল স্ট্যাম্প গুলো তহিদুল ইসলাম এর কাছ থেকে অতিদ্রুত উদ্ধারের জোর দাবি জানাচ্ছি।

চেক, স্ট্যাম্প উদ্ধার ও মামলার প্রতিবেদনের বিষয়ে, জানতে চাইলে জলঢাকা থানার অফিসার ইনচার্জ মো: নজরুল ইসলাম মজুমদার বলেন, আমি নতুন এসেছি, আগের ওসি থাকাকালীন সময় তদন্ত এসেছিল বিষয়টি খোঁজ খবর নিয়ে প্রয়োজনী ব্যবস্থা গ্রহন করব।

Please Share This Post in Your Social Media

নীলফামারীতে মামলা করেও উদ্ধার হয়নি চেক ও স্ট্যাম্প

Update Time : ০৬:২৭:৪৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ৮ জুন ২০২৪

নীলফামারী জলঢাকা উপজেলা গোলমুন্ডা ইউনিয়নের চারআনী এলাকার মৃত. বীর মুক্তিযোদ্ধা মকবুল হোসেনের ছেলে এমদাদুল হকের ৩ টা ফাঁকা চেক ও ১০০ টাকার তিনটি ফাঁকা নন জুডিসিয়াল স্ট্যাম্পে জোর করে স্বাক্ষর করে নেন ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়নের নেকবক্ত তেতুলতলা এলাকার আব্দুস সোবহানের ছেলে মো: তহিদুল ইসলাম।

উক্ত বিষয়ে জলঢাকা নীলফামারী বিজ্ঞ আমলী আদালতে চেক ও স্ট্যাম্প উদ্ধারের মামলা করেন। এখনও চেক ও স্ট্যাম্প উদ্ধার না হওয়ায়, হতাশায় ভুগতেছেন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান সাংবাদিক এমদাদুল হক।

ভুক্তভোগী এমদাদুল হক বলেন, গত ১০-০১-২০২৪ইং তারিখে মো: তহিদুল ইসলামসহ ১০/১৫ জন সন্ত্রাসী নিয়ে আমাকে জোড়পূর্বক আটক করে তিনটি ফাঁকা চেক ও নন জুডিসিয়াল স্ট্যাম্প কেড় নিয়ে এবং হত্যার ভয়ভীতি দেখে আমার নিকট হাতে চেক সহ ১০০/-টাকার তিনটি নন জুডিসিয়াল স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করে নেয়। সে কারণে, আমি চেক ও স্ট্যাম্প উদ্ধারের জন্য বিজ্ঞ আমলী আদালতে স্বরনাপন্ন হই। যাহার পিটিশন মামলা নং-২১/২০২৪ জলঢাকা। কিন্তু মামলা করার ৫ মাস হলেও এখনো চেক, স্ট্যাম্প উদ্ধার ও তদন্ত প্রতিবেদন দেননি জলঢাকা থানা পুলিশ। মামলা প্রতিবেদনের জন্য একাধিকবার থানায় যোগাযোগ করেও কোন সাড়া মেলেনি। পরবর্তীতে তহিদুল ইসলাম ফাঁকা চেকগুলো পূরণ করে আমার কাছে লিগ্যাল নোটিশ প্রদান করেছেন।

তিনি আরো বলেন, চেক গুলো উদ্ধারের সাংবাদিকদের নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করি এবং বিভিন্ন জাতীয় ও স্থানীয় সংবাদ পত্রে প্রকাশিত হয়। চেক ও নন জুডিসিয়াল স্ট্যাম্প গুলো তহিদুল ইসলাম এর কাছ থেকে অতিদ্রুত উদ্ধারের জোর দাবি জানাচ্ছি।

চেক, স্ট্যাম্প উদ্ধার ও মামলার প্রতিবেদনের বিষয়ে, জানতে চাইলে জলঢাকা থানার অফিসার ইনচার্জ মো: নজরুল ইসলাম মজুমদার বলেন, আমি নতুন এসেছি, আগের ওসি থাকাকালীন সময় তদন্ত এসেছিল বিষয়টি খোঁজ খবর নিয়ে প্রয়োজনী ব্যবস্থা গ্রহন করব।