নতুন হেড কোচ নিয়োগ দিলো কলকাতা নাইট রাইডার্স
 
																
								
							
                                - Update Time : ০৩:৪৭:৩৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৫
- / ২৯৮ Time View
অভিষেক নায়ারকে কলকাতা নাইট রাইডার্স (কেকেআর) ফ্র্যাঞ্চাইজির প্রধান কোচ হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে। টানা তিন মৌসুম দায়িত্ব পালন করা চন্দ্রকান্ত পণ্ডিত জায়গায় কেকেআরের দায়িত্ব নিচ্ছেন নায়ার।
এই বছরের শুরুতে পণ্ডিত ও কেকেআর পারস্পরিক সমঝোতায় পৃথক হওয়ার পর ফ্র্যাঞ্চাইজিটি নতুন প্রধান কোচ খোঁজা শুরু করে। নায়ারের নিয়োগ কেকেআরের সাম্প্রতিক নীতির ধারাবাহিকতা, যেখানে তারা ভারতীয় কোচদের নেতৃত্বে আস্থা রাখছে।
৪২ বছর বয়সী নায়ার খেলোয়াড়দের মধ্যে সময়ের সঙ্গে মাননসই ও প্রগতিশীল কোচিং পদ্ধতির জন্য ব্যাপকভাবে সম্মানিত। কেকেআর ব্যবস্থাপনাও তাকে সমানভাবে মূল্যায়ন করে আসছে। ২০১৮ সাল থেকে তিনি দলের সাপোর্ট স্টাফের সদস্য হিসেবে যুক্ত, তবে ২০২৫ মৌসুমে ভারতীয় দলের সঙ্গে দায়িত্ব পালনের কারণে তার সম্পৃক্ততা সীমিত ছিল। নায়ার এক বছর ভারতীয় দলে সহকারী কোচ হিসেবেও কাজ করেছেন। তার সামগ্রিক, খেলোয়াড় কেন্দ্রিক দর্শন ও আধুনিক কোচিং পদ্ধতিকে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি অত্যন্ত গুরুত্ব দেয়।
নায়ারের নিয়োগ প্রসঙ্গে কেকেআর সিইও ভেঙ্কি মাইসোর বলেন, ‘অভিষেক ২০১৮ সাল থেকে নাইট রাইডার্স পরিবারের গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যিনি মাঠের ভেতর ও বাইরে উভয় ক্ষেত্রেই খেলোয়াড়দের গড়ে তুলেছেন। খেলার প্রতি তার গভীর বোঝাপড়া ও খেলোয়াড়দের সঙ্গে সম্পর্ক আমাদের দলের বিকাশে বড় ভূমিকা রেখেছে। আমরা আনন্দিত যে তিনি এখন প্রধান কোচ হিসেবে দায়িত্ব নিচ্ছেন এবং কেকেআরকে নতুন অধ্যায়ে নেতৃত্ব দেবেন।’
নায়ার ব্যক্তিগতভাবে ভারতের বেশ কয়েকজন ক্রিকেটারের সঙ্গে কাজ করেছেন, যাদের মধ্যে অনেকেই তার পরামর্শে সফলতা পেয়েছেন। তাদের মধ্যে আছেন লোকেশ রাহুল, শ্রেয়াস আইয়ার, এবং বিশেষভাবে রোহিত শর্মা। যদিও সবসময় প্রাপ্য স্বীকৃতি পাননি, তবে রোহিতের সাম্প্রতিক পারফরম্যান্সের পুনর্জাগরণের পেছনে নায়ারের একান্ত প্রশিক্ষণই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে বলে ধারণা করা হয়। ভারত অধিনায়ক রোহিতও একাধিকবার নায়ারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।
নায়ার বর্তমান কোচিং দলের অন্যান্য সদস্যদের সঙ্গে কাজ করবেন, যার মধ্যে আছেন মেন্টর ডোয়াইন ব্রাভো। সাবেক বোলিং কোচ ভরত অরুণ এই বছরের শুরুতে ফ্র্যাঞ্চাইজি ছাড়েন, তারও বিকল্প খুঁজছে কেকেআর।
 
					 
																			







































































































































































































